প্রিন্ট ভিউ

[সেকশন সূচি]

বীমা আইন, ২০১০

( ২০১০ সনের ১৩ নং আইন )

দ্বিতীয় অধ্যায়

বীমাকারীর জন্য প্রযোজ্য বিধানাবলী

হিসাব, নিরীক্ষা, একচ্যুয়ারী প্রতিবেদন ও বিবরণী

বিশেষ নিরীক্ষা৷
২৯৷ (১) এই আইনের অন্য কোন বিধানে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশে বীমা ব্যবসা পরিচালনাকারী যে কোন বা সকল বীমা কোম্পানীর বীমা সংক্রান্ত সকল লেনদেন, রেকর্ডপত্র, দলিল দস্তাবেজ, সময় সময়, প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে এক বা একাধিক নিরীক্ষক দ্বারা নিরীক্ষা করাইতে পারিবেঃ
 
 
      তবে শর্ত থাকে যে এই ধারার অধীন কোন বৎসরের হিসাব নিরীক্ষার জন্য নিযুক্ত নিরীক্ষক এবং ধারা ২৮ এর অধীন নিযুক্ত নিরীক্ষক একই ব্যক্তি হইতে পারিবে না৷
 
 
(২) এই ধারার অধীন নিযুক্ত নিরীক্ষক বীমাকারীর বীমা ব্যবসা সংক্রান্ত যাবতীয় রেকর্ডপত্র, হিসাব বই, রেজিস্টার, ভাউচার, পত্রাদি এবং অন্যান্য সকল দলিলাদি পরিদর্শন করিতে পারিবেন এবং এতদুদ্দেশ্যে বীমা কারীর যে কোন পরিচালক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বক্তব্য শ্রবণ করিতে এবং বীমাকারীর নিকট হইতে যে কোন প্রাসঙ্গিক কাগজপত্র ও তথ্যাদি তলব করিতে পারিবেন৷
 
 
(৩) এই ধারার অধীন নিযুক্ত নিরীক্ষক নিয়োগ প্রাপ্তির অনধিক ৪ (চার) মাসের মধ্যে একটি নিরীক্ষা প্রতিবেদন প্রস্তুত করিয়া উক্ত প্রতিবেদনের ৪ (চার) টি কপি কর্তৃপক্ষের নিকট জমা দিবেন।
 
 
(৪) এই ধারার অধীন নিযুক্ত নিরীক্ষক বীমাকারীর নিকট হইতে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত পরিমাণ ফি প্রাপ্ত হইবেন৷

Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs