এই আইন বাংলাদেশ ইপিজেড শ্রম আইন, ২০১৯ (২০১৯ সনের ২ নং আইন) দ্বারা রহিত করা হইয়াছে।
ইপিজেড শ্রমিক কল্যাণ সমিতি ও শিল্প সম্পর্ক বিষয়ক আইনের সংশোধন ও সংহতকরণকল্পে প্রণীত আইন।
যেহেতু, ইপিজেড শ্রমিক কল্যাণ সমিতি ও শিল্প সম্পর্ক বিষয়ক আইনের সংশোধন ও সংহতকরণ সমীচীন ও প্রয়োজন;
সেহেতু, এতদ্দ্বারা নিম্নরুপ আইন করা হইল :-
সূচি
ধারাসমূহ
১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম, প্রয়োগ এবং প্রবর্তন
৪। আইনের বিধান হইতে অব্যাহতি প্রদানে বিধি-নিষেধ
৭।সমিতি গঠনের জন্য সমর্থন নিরূপণের উদ্দেশ্যে অনুষ্ঠেয় গণভোট
৮।পরবর্তী এক বৎসর গণভোট নিষিদ্ধ
৯।শ্রমিক কল্যাণ সমিতির গঠনতন্ত্র
১০। গঠনতন্ত্রের অধিকতর আবশ্যক বিষয়াদি
১২। সমিতি নিবন্ধনের জন্য আবেদন
১৬। নতুন শিল্প ইউনিটে ৩ মাস পর্যন্ত সমিতি গঠন নিষিদ্ধ
১৭।শ্রমিক কল্যাণ সমিতির সংখ্যা সম্পর্কিত সীমাবদ্ধতা
১৮।শিল্প ইউনিটের মালিকানা নির্ধারণে নির্বাহী চেয়ারম্যানের ক্ষমতা
১৯।সমিতির সদস্যপদ এবং কর্মকান্ড
২৩। পরবর্তীতে নির্বাচন অনুষ্ঠান
২৪। শ্রমিক কল্যাণ সমিতির ফেডারেশন
২৫।কোন শ্রমিক কল্যাণ সমিতির সদস্য কিংবা কর্মকর্তা হইবার ক্ষেত্রে অযোগ্যতা
২৬।নিবন্ধিত শ্রমিক কল্যাণ সমিতি কর্তৃক রেজিস্টার, ইত্যাদি সংরক্ষণ
২৭।শ্রমিক কল্যাণ সমিতির নিবন্ধনচু্যতি
২৮।শ্রমিক কল্যাণ সমিতির নিবন্ধন বাতিল
২৯।নিবন্ধন বাতিলের বিরুদ্ধে আপীল
৩০।নিবন্ধন ব্যতিরেকে শ্রমিক কল্যাণ সমিতি কর্তৃক কার্য সম্পাদন নিষিদ্ধ
৩১।নির্বাহী চেয়ারম্যানের ক্ষমতা ও দায়িত্ব
৩২। শ্রমিক কল্যাণ সমিতির নিগমবদ্ধকরণ (incorporation)
৩৪। শ্রমিক বা সমিতির তরফে অন্যায় আচরণ
৩৭। যৌথ দর-কষাকষি এজেন্ট (Collective Bargaining Agent)
৩৯। শিল্প বিরোধ সম্পর্কে আলাপ-আলোচনা
৪১। ধর্মঘটের নোটিশের পূর্বে মীমাংসা, ইত্যাদি
৪২। ধর্মঘট অথবা লক-আউটের নোটিশ
৪৩। ধর্মঘট বা লক-আউটের নোটিশ জারীর পর মীমাংসা
৪৭। ট্রাইব্যুনালের নিকট দরখাস্ত
৪৯। ট্রাইব্যুনালের কার্যপদ্ধতি ও ক্ষমতা
৫০। ট্রাইব্যুনালের রোয়েদাদ ও সিদ্ধান্ত
৫১। ইপিজেড শ্রম আপীল ট্রাইব্যুনাল
৫২। ইপিজেড শ্রম ট্রাইব্যুনাল ও ইপিজেড শ্রম আপীল ট্রাইব্যুনাল গঠন সম্পর্কিত বিশেষ বিধান
৫৩। নিষ্পত্তি বা রোয়েদাদ যাহাদের উপর বাধ্যকর
৫৪। মীমাংসা, রোয়েদাদ, ইত্যাদি কার্যকর হইবার তারিখ
৫৫। কার্যক্রমের সূচনা ও সমাপ্তি
৫৬। কতিপয় বিষয়ের গোপনীয়তা সংরক্ষণ
৫৮।কার্যক্রম চলাকালীন ধর্মঘট বা লক-আউটের নোটিশ প্রদানের উপর নিষেধাজ্ঞা
৫৯। ট্রাইব্যুনাল ও আপীল ট্রাইব্যুনালের ধর্মঘট, ইত্যাদি নিষিদ্ধকরণের ক্ষমতা
৬১। কার্যক্রম চলাকালে চাকুরীর শর্ত অপরিবর্তিত থাকা
৬২। সমিতির নির্বাচিত কর্মকর্তাদের শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা
৬৩। কতিপয় ব্যক্তির নিরাপত্তা বিধান
৬৫। মীমাংসা এবং রোয়েদাদের ব্যাখ্যা
৬৬। মীমাংসা বা রোয়েদাদ অনুযায়ী মালিকের নিকট হইতে পাওনা টাকা আদায়
৬৮। কোন মীমাংসা ভংগ করিবার জন্য দন্ড
৬৯। আপোষ রফা বাস্তবায়নে ব্যর্থতার দন্ড, ইত্যাদি
৭০। মিথ্যা বিবৃতি প্রদানের দন্ড, ইত্যাদি
৭১। বেআইনী ধর্মঘট বা লক-আউটের জন্য দন্ড
৭২। বেআইনী ধর্মঘট বা লক-আউট করিতে প্ররোচনা প্রদান করিবার দন্ড
৭৩। ধারা ৬১ এর বিধান লংঘন করিবার দন্ড
৭৪। তহবিল তসরুপ বা আত্মসাতের দন্ড
৭৬। ধারা ৪৪ এর বিধান লংঘন করিবার দন্ড
৮০। রাজনৈতিক দলের সহিত সম্পর্ক নিষিদ্ধ
৮১। ক্রামিত্মকালীন ও অস্থায়ী বিধান
৮২। যৌথ দর-কষাকষি প্রতিনিধি ও সমিতির উল্লেখে কমিটির অন্তর্ভুক্তি
৮৩। শ্রমিক কল্যাণ সমিতির অবর্তমানে নির্বাহী চেয়ারম্যান কর্তৃক বেতন, ইত্যাদি নির্ধারণ
৮৪। গণভোট ও নির্বাচনের পরিবীক্ষণ
৮৫। নির্বাহী চেয়ারম্যান কর্তৃক সময় বর্ধিতকরণ
৮৬। নির্বাহী চেয়ারম্যান কর্তৃক ক্ষমতা অর্পণ
৮৯।কর্তৃপক্ষ কর্তৃক আইন ও সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি পরিচালনা
৯০। বিধি ও প্রবিধান প্রণয়নের ক্ষমতা
৯২। রহিতকরণ ও হেফাজত সংক্রান্ত বিধান
Authentic English Text |