ইপিজেড শ্রমিক কল্যাণ সমিতি ও শিল্প সম্পর্ক আইন, ২০১০

( ২০১০ সনের ৪৩ নং আইন )

৫। শ্রমিক কল্যাণ সমিতি গঠন

৬। সমিতি গঠন করিবার জন্য দাবী

৭।সমিতি গঠনের জন্য সমর্থন নিরূপণের উদ্দেশ্যে অনুষ্ঠেয় গণভোট

৮।পরবর্তী এক বৎসর গণভোট নিষিদ্ধ

৯।শ্রমিক কল্যাণ সমিতির গঠনতন্ত্র

১০। গঠনতন্ত্রের অধিকতর আবশ্যক বিষয়াদি

১১। গঠনতন্ত্র অনুমোদন

১২। সমিতি নিবন্ধনের জন্য আবেদন

১৩। দরখাস্তের আবশ্যক বিষয়সমূহ

১৪।সমিতির নিবন্ধন

১৫।নিবন্ধন সম্পর্কিত সনদ

১৬। নতুন শিল্প ইউনিটে ৩ মাস পর্যন্ত সমিতি গঠন নিষিদ্ধ

১৭।শ্রমিক কল্যাণ সমিতির সংখ্যা সম্পর্কিত সীমাবদ্ধতা

১৮।শিল্প ইউনিটের মালিকানা নির্ধারণে নির্বাহী চেয়ারম্যানের ক্ষমতা

১৯।সমিতির সদস্যপদ এবং কর্মকান্ড

২০।নির্বাহী পরিষদের নির্বাচন

২১।নির্বাহী পরিষদের অনুমোদন

২২।নির্বাহী পরিষদের মেয়াদ

২৩। পরবর্তীতে নির্বাচন অনুষ্ঠান

২৪। শ্রমিক কল্যাণ সমিতির ফেডারেশন

২৫।কোন শ্রমিক কল্যাণ সমিতির সদস্য কিংবা কর্মকর্তা হইবার ক্ষেত্রে অযোগ্যতা

২৬।নিবন্ধিত শ্রমিক কল্যাণ সমিতি কর্তৃক রেজিস্টার, ইত্যাদি সংরক্ষণ

২৭।শ্রমিক কল্যাণ সমিতির নিবন্ধনচু্যতি

২৮।শ্রমিক কল্যাণ সমিতির নিবন্ধন বাতিল

২৯।নিবন্ধন বাতিলের বিরুদ্ধে আপীল

৩০।নিবন্ধন ব্যতিরেকে শ্রমিক কল্যাণ সমিতি কর্তৃক কার্য সম্পাদন নিষিদ্ধ

৩১।নির্বাহী চেয়ারম্যানের ক্ষমতা ও দায়িত্ব

৩২। শ্রমিক কল্যাণ সমিতির নিগমবদ্ধকরণ (incorporation)

Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs