প্রিন্ট ভিউ

[সেকশন সূচি]

ইপিজেড শ্রমিক কল্যাণ সমিতি ও শিল্প সম্পর্ক আইন, ২০১০

( ২০১০ সনের ৪৩ নং আইন )

পঞ্চম অধ্যায়

ইপিজেড শ্রম ট্রাইব্যুনাল, আপীল ট্রাইব্যুনাল, ইত্যাদি

ইপিজেড শ্রম আপীল ট্রাইব্যুনাল
৫১। (১) সরকার, এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, ইপিজেড শ্রম আপীল ট্রাইব্যুনাল গঠন করিবে এবং সরকার কর্তৃক, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, নিয়োগকৃত একজন সদস্য লইয়া উক্ত আপীল ট্রাইব্যুনাল গঠিত হইবে।
 
 
(২) আপীল ট্রাইব্যুনালের সদস্য এমন একজন ব্যক্তি হইবেন যিনি সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক পদে বহাল আছেন অথবা ছিলেন, এবং উক্ত সদস্যের নিয়োগের শর্তাবলী সরকার যেরূপ নির্ধারণ করিবে সেইরূপ হইবে।
 
 
(৩) আপীল ট্রাইব্যুনাল, কোন আপীল বিবেচনার পর ট্রাইব্যুনালের রোয়েদাদ বহাল, বাতিল, সংশোধন, অথবা রদবদল করিতে পারিবে, এবং এই আইনের অধীন ট্রাইব্যুনালকে প্রদত্ত সকল ক্ষমতা প্রয়োগ করিতে পারিবে; এবং আপীল ট্রাইব্যুনাল আপীল দায়ের হইবার ৪০ (চল্লিশ) দিনের মধ্যে উহা নিষ্পত্তি করিবে।
 
 
(৪) আপীল ট্রাইব্যুনালের কোন সিদ্ধান্ত উহা প্রদানে বিলম্ব হইবার কারণে অকার্যকর হইবে না।
 
 
(৫) আপীল ট্রাইব্যুনাল নির্ধারিত কার্যপদ্ধতি অনুসরণ করিবে।
 
 
(৬) আপীল ট্রাইব্যুনাল উহার নিজের অথবা উহার আপীল এখতিয়ারের অধীন কোন ট্রাইব্যুনালের কর্তৃত্বের অবমাননার জন্য এইরূপ দন্ড প্রদান করিতে পারিবে, যেন ইহা হাইকোর্ট বিভাগ।
 
 
(৭) উপ-ধারা (৬) এর অধীন আপীল ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক প্রদত্ত যে কোন মেয়াদের কারাদন্ড
 
 
কিংবা ৫ (পাঁচ) হাজার টাকার ঊর্ধ্বের অর্থদন্ডের আদেশের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি আপীল বিভাগে, উক্ত
 
 
বিভাগ কর্তৃক লিভ মঞ্জুর হওয়া সাপেক্ষে, আপীল করিতে পারিবে।

Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs