প্রিন্ট ভিউ

[সেকশন সূচি]

বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০

( ২০১০ সনের ৪৯ নং আইন )

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক
৩৫।(১) বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক সার্বক্ষণিকভাবে নিয়োজিত হইবেন ঃ
 
তবে শর্ত থাকে যে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও অন্যান্য কার্যক্রম যাহাতে অসুবিধার সম্মুখীন না হয়, তদুদ্দেশ্যে ভাইস-চ্যান্সেলর এক বা একাধিক খন্ডকালীন শিক্ষক নিয়োগ করিতে পারিবেন।
 
(২) বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ-
 
 
(ক) বক্তৃতা, টিউটোরিয়াল, আলোচনা, সেমিনার, হাতে-কলমে প্রদর্শন ও কর্মশিবিরের মাধ্যমে শিক্ষার্থীগণকে শিক্ষাদান করিবেন;
 
(খ) গবেষণা পরিচালনা ও তত্ত্বাবধান করিবেন;
 
(গ) ছাত্রদের সহিত ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ করিবেন, তাহাদেরকে নির্দেশনা দিবেন এবং তাহাদের কার্যক্রম তদারক করিবেন;
 
(ঘ) বিশ্ববিদ্যালয় এবং উহার অনুষদ ও অন্যান্য সহ-শিক্ষাক্রমিক সংস্থার পাঠ্যক্রম ও পাঠ্যসূচী প্রণয়নে, পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণে ও পরিচালনায়, পরীক্ষার উত্তরপত্র ও গবেষণামূলক প্রবন্ধের মূল্যায়নে এবং গ্রন্থাগার, পরীক্ষাগার, অন্যান্য শিক্ষাক্রমিক ও সহ-শিক্ষাক্রমিক কার্যাবলীর সংগঠনে কর্তৃপক্ষসমূহকে সহায়তা করিবেন;
 
(ঙ) সিন্ডিকেটের অনুমোদন সাপেক্ষে, পরামর্শক (কনসালটেন্ট) হিসাবে কাজ করিতে পারিবেন এবং অনুরূপ কাজের জন্য প্রাপ্ত পারিতোষিকের এক-পঞ্চমাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের তহবিলে জমা দিতে বাধ্য থাকিবেন; এবং
 
(চ) সংবিধি দ্বারা নির্ধারিত এবং ভাইস-চ্যান্সেলর, ডীন ও বিভাগীয় প্রধান কতৃর্ক প্রদত্ত কার্য ও দায়িত্ব সম্পাদন ও পালন করিবে।
 
(৩) বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ সিন্ডিকেটের পূর্বানুমতি ব্যতিরেকে খন্ডকালীন বা পূর্ণকালীন অন্য কোন কাজ বা চাকুরী করিতে পারিবেন না।

Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs