উদ্ভিদ সংগনিরোধ আইন, ২০১১

( ২০১১ সনের ৫ নং আইন )

উদ্ভিদ ও উদ্ভিদজাত দ্রব্যাদির আন্তর্জাতিক পরিবহনের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে পোকা-মাকড়, রোগ-বালাই অনুপ্রবেশ ও বিস্তার রোধ এবং উদ্ভিদ স্বাস্থ্য সুরক্ষাসহ এতদ্‌সংক্রান্ত আনুষঙ্গিক ও সহায়ক ব্যবস্থাদি গ্রহণকল্পে প্রণীত আইন
যেহেতু উদ্ভিদ ও উদ্ভিদজাত দ্রব্যাদির আন্তর্জাতিক পরিবহনের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে পোকা-মাকড়, রোগ-বালাই অনুপ্রবেশ ও বিস্তার রোধ এবং উদ্ভিদ স্বাস্থ্য সুরক্ষাসহ এতদ্‌সংক্রান্ত আনুষঙ্গিক ও সহায়ক ব্যবস্থাদি গ্রহণকল্পে বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;
 
 
 
সেহেতু এতদ্দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইলঃ-

সূচি

ধারাসমূহ

১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন

২। সংজ্ঞা

৩। জাতীয় উদ্ভিদ সংগনিরোধ কর্তৃপক্ষ

৪। কর্তৃপক্ষের ক্ষমতা ও কার্যাবলী

৫। কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ক্ষমতার্পণ

৬। উদ্ভিদ বা উদ্ভিদজাত দ্রব্যাদির আমদানি ও রপ্তানি নিষিদ্ধকরণ (prohibition) বা শর্তারোপকরণ (restriction), ইত্যাদি

৭। সংগনিরোধের জন্য উদ্ভিদ বা উদ্ভিদজাত দ্রব্যাদি নিয়ন্ত্রণ

৮। উদ্ভিদ সংগনিরোধ কর্মকর্তা নিয়োগ

৯। আমদানি নিষেধাজ্ঞা

১০। অনুমতিপত্র ও প্রত্যয়নপত্র

১১। আমদানি অনুমতিপত্র ও প্রত্যয়নপত্র সংশোধন, বাতিল ইত্যাদি

১২। উদ্ভিদ সংগনিরোধ কর্মকর্তার নিকট ঘোষণা প্রদান

১৩। পরিদর্শন

১৪। পরীক্ষা ও নমুনা সংগ্রহ

১৫। কন্টেইনার স্থানান্তর

১৬। বালাই সংক্রমিত উদ্ভিদ বা উদ্ভিদজাত দ্রব্যাদির আটকাদেশ

১৭। রপ্তানি-পূর্ব পরীক্ষা

১৮। রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা

১৯। বালাই সীমাবদ্ধকরণ (containment) বা নির্মূলকরণ (eradication)

২০। সংগনিরোধ বালাই সম্বন্ধে ঘোষণা

২১। সংক্রমিত এলাকাকে নিয়ন্ত্রিত এলাকা হিসাবে ঘোষণা

২২। লিখিত বিজ্ঞপ্তি

২৩। সহায়তা

২৪। ক্ষতিপূরণ

২৫। আটকের ক্ষেত্রে মালিককে অবহিতকরণ

২৬। অপরাধ

২৭। কোম্পানী ইত্যাদি কর্তৃক অপরাধ সংঘটন

২৮। ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অপরাধ বিচার

২৯। অপরাধ বিচারার্থ গ্রহণ

৩০। অপরাধের আমলযোগ্যতা ও জামিনযোগ্যতা

৩১। দণ্ড

৩২। বাজেয়াপ্ত সম্পত্তির নিস্পত্তিকরণ

৩৩। দণ্ড আরোপের ক্ষেত্রে ম্যাজিস্ট্রেটের বিশেষ ক্ষমতা

৩৪। প্রশাসনিক আদেশের বিরুদ্ধে আপীল, ইত্যাদি

৩৫। ফিস ও মাসুল

৩৬। ব্যয় নির্বাহ

৩৭। দায়মুক্তি

৩৮। অসুবিধা দুরীকরণ

৩৯। বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা

৪০। ইংরেজীতে অনূদিত পাঠ প্রকাশ

৪১। রহিতকরণ ও হেফাজত