অপরাধ সম্পর্কিত বিষয়ে পারস্পরিক সহায়তা আইন প্রণয়নকল্পে প্রনীত আইন
যেহেতু অপরাধমূলক কার্যের মাধ্যমে অর্জিত বা সন্ত্রাসী কার্যের সহিত সম্পৃক্ত অথবা সন্ত্রাসী সম্পত্তি ফ্রিজ বা আটক সম্পর্কিত বিষয়সহ অপরাধ সম্পর্কিত বিষয়ে অনুসন্ধান, প্রসিকিউশন এবং বিচারিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আন্তঃরাষ্ট্রীয় সহায়তা প্রদান বা গ্রহণের জন্য বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;
সেহেতু এতদ্দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইলঃ—
সূচি
ধারাসমূহ
১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন
৪। কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষের ক্ষমতা ও দায়িত্ব
৬। উপদেষ্টা বোর্ডের কার্যপদ্ধতি
৯। সহায়তার অনুরোধ প্রেরণ ও গ্রহণ
১০। সহায়তার অনুরোধ প্রত্যাখ্যান বা স্থগিত রাখা
১৪। অনুসন্ধানের জন্য বিবৃতি ও সাক্ষ্য উপস্থাপন
১৫। বাংলাদেশের আদালত কর্তৃক সাক্ষ্য (testimony) গ্রহণ
১৬। সাক্ষ্য বা বিবৃতি গ্রহণ সম্পর্কিত বিশেষ বিধানাবলী
১৭। কোন ব্যক্তি, সত্ত্বা (entity) বা বস্তু সনাক্তকরণ
১৮। ভিডিও কনফারেন্সিং প্রযুক্তির ব্যবহার
২০। বাংলাদেশে আটক রহিয়াছে এমন ব্যক্তিকে হস্তান্তর
২১। ট্রানজিটকালীন কোন ব্যক্তির হেফাজত
২৩। বিদেশী আদালতের রায় বলবৎকরণ
২৫। অপরাধের মাধ্যমে অর্জিত সম্পত্তির বিলি-বন্দেজ
২৬। সরকারী দপ্তরের দলিল বা তথ্যাদি সরবরাহ
২৯। সংরক্ষিত কম্পিউটার ড্যাটা উপস্থাপন
৩০। কম্পিউটার ড্যাটা তল্লাশি এবং আটক।
৩১। বাংলাদেশ কর্তৃক সহায়তার অনুরোধ
৩২। নিরাপত্তা হেফাজতে স্থানান্তরিত ব্যক্তি সম্পর্কিত বিশেষ বিধান
৩৩। সহায়তার অনুরোধ অনুসারে বাংলাদেশে অবস্থানকারী ব্যক্তির প্রতি নিরাপদ আচরণ
৩৪। সহায়তার অনুরোধের প্রেক্ষিতে প্রাপ্ত সাক্ষ্য ব্যবহারের সীমাবদ্ধতা
৩৬। সাক্ষ্য হিসাবে গ্রহণযোগ্যতা
৩৯। জটিলতা নিরসনে সরকারের ক্ষমতা
৪০। ইংরেজীতে অনূদিত পাঠ প্রকাশ
Authentic English Text |