প্রিন্ট ভিউ

বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২

( ২০১২ সনের ১৯ নং আইন )

তেজস্ক্রিয় পদার্থের নিরাপত্তা এবং সিকিউরিটি
২৯। (১) তেজস্ক্রিয় পদার্থের নিরাপত্তা এবং সিকিউরিটি নিশ্চিত করিবার জন্য অনুমোদনপ্রাপ্ত ব্যক্তি দায়ী থাকিবে এবং অনুমোদিত কার্যক্রমের পরিধির মধ্যে পর্যাপ্ত তহবিল এবং মানব সম্পদের বিষয় নিশ্চিত করিবে।
 
 
(২) কর্তৃপক্ষ অনুমোদনপ্রাপ্ত ব্যক্তি কর্তৃক তেজস্ক্রিয় পদার্থের নিরাপত্তা এবং সিকিউরিটির যথাযথ প্রতিপালন নিশ্চিত করিবার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করিবে এবং এই সংক্রান্ত শর্তাবলী প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত হইবে।
 
 
 
 
নিউক্লীয় নিরাপত্তা
৩০। (১) কর্তৃপক্ষ অনুমোদনপ্রাপ্ত ব্যক্তি কর্তৃক নিউক্লীয় পদার্থের নিরাপত্তা এবং সিকিউরিটির যথাযথ প্রতিপালন নিশ্চিত করিবার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করিবে এবং এই সংক্রান্ত শর্তাবলী প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত হইবে।
 
 
(২) নিউক্লীয় নিরাপত্তার জন্য অনুমোদনপ্রাপ্ত ব্যক্তি দায়ী থাকিবে এবং অনুমোদনপ্রাপ্ত ব্যক্তি নিউক্লীয় নিরাপত্তাসহ তৎসংশ্লিষ্ট সকল ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কৌশল এবং কারিগরি সহায়তা কার্যক্রমের জন্য পর্যাপ্ত তহবিল এবং মানব সম্পদের বিষয় নিশ্চিত করিবেন।
 
 
(৩) অনুমোদনপ্রাপ্ত ব্যক্তি নিউক্লীয় স্থাপনা পরিচালনা এবং ডিকমিশনিংকালে, নিউক্লীয় নিরাপত্তা পুনঃনিরীক্ষণের ক্ষেত্রে যুগোপযোগী কৌশল বিবেচনা করিয়া নিউক্লীয় নিরাপত্তার নিয়মিত, বোধগম্য এবং কৌশলগত মূল্যায়ন এবং কোন ত্রুটি সনাক্ত হইলে উহা দূরীকরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দায়ী থাকিবেন।
 
 
(৪) অনুমোদনপ্রাপ্ত ব্যক্তি নিউক্লীয় স্থাপনার কার্যক্রম, পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ, নিয়ন্ত্রণ এবং নির্ধারিত যন্ত্রপাতি পরীক্ষা সম্পর্কিত বিষয়ে পরিচালনা পদ্ধতি প্রণয়ন করিবেন এবং এইরূপ পদ্ধতি অবশ্যই অনুমোদনের শর্তাবলী অনুসারে হইতে হইবে এবং নিউক্লীয় স্থাপনার বর্তমান অবস্থা অনুসারে অনুমোদনপ্রাপ্ত ব্যক্তি উপরি-উক্ত পদ্ধতি হালনাগাদ এবং উৎকর্ষ সাধন করিবেন।
 
 
(৫) কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমোদন সাপেক্ষে, অনুমোদনপ্রাপ্ত ব্যক্তি নিউক্লীয় স্থাপনার পরিবর্ধন সাধন করিতে পারিবেন এবং তৎবিষয়ে কর্তৃপক্ষের নিকট একটি প্রতিবেদন দাখিল করিবেন।
 
 
(৬) অনুমোদনপ্রাপ্ত ব্যক্তি নিউক্লীয় স্থাপনার পরিবর্তন সাধন সংক্রান্ত রেকর্ডসমূহ আলাদাভাবে সংরক্ষণ করিবেন।
 
 
(৭) অনুমোদনপ্রাপ্ত ব্যক্তি কর্তৃক নির্দিষ্ট বিরতিতে পর্যায়ক্রমিক নিরাপত্তা পুনঃনিরীক্ষণ (periodic safety review) সম্পর্কিত কার্য সম্পাদনের বিষয়টি প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত হইবে ।
 
 
(৮) নিউক্লীয় স্থাপনার স্থান নির্ধারণ, নক্‌শা, নির্মাণ, কমিশনিং, পরিচালনা, ডিকমিশনিং এবং রিপজিটরী বন্ধকরণে নিউক্লীয় নিরাপত্তা সংক্রান্ত অপরিহার্য বিষয়াবলী এবং শ্রেণীবদ্ধ যন্ত্রপাতিকে নিরাপত্তা শ্রেণীতে বিভক্তিকরণের শর্তাবলী প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত হইবে।
 
 
(৯) এই আইন এবং তথ্য প্রদান ও প্রকাশ সংক্রান্ত প্রচলিত আইনের বিধানাবলী সাপেক্ষে, কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমোদন ব্যতীত কোন ব্যক্তি নিউক্লীয় বা তেজস্ক্রিয় পদার্থের নিরাপত্তা, ভৌত সুরক্ষা, বিকিরণ সুরক্ষা, সেফগার্ড, সিকিউরিটি, ইত্যাদি সংক্রান্ত কোন তথ্য প্রকাশ বা প্রদান করিতে পারিবেনা।
 
 
বিকিরণ সুরক্ষা
৩১। বিকিরণ সুরক্ষার জন্য অনুমোদনপ্রাপ্ত ব্যক্তি দায়ী থাকিবেন এবং নিউক্লীয় স্থাপনা, বিকিরণ স্থাপনা, তেজস্ক্রিয় পদার্থ, তেজস্ক্রিয় বর্জ্য ও অন্যান্য স্থাপনার বিকিরণ সুরক্ষা সংক্রান্ত শর্তাবলী প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত হইবে।
 
 
 
 
মান নিশ্চিতকরণ
৩২। (১) অনুমোদনপ্রাপ্ত ব্যক্তি নিউক্লীয় ও বিকিরণ স্থাপনার মান নিশ্চিতকরণার্থে প্রয়োজনীয় প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো, পদ্ধতি এবং সম্পদ সংস্থানের জন্য দায়ী থাকিবেন।
 
 
(২) অনুমোদনপ্রাপ্ত ব্যক্তি নিউক্লীয় স্থাপনা, শ্রেণীবদ্ধ যন্ত্রপাতি, নিউক্লীয় শক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে উহাদের নিরাপত্তামূলক শ্রেণীতে বিভক্তকরণসহ যন্ত্রপাতি সরবরাহ এবং রক্ষণাবেক্ষণের বিষয় নির্ধারণ এবং মান নিশ্চিতকরণের জন্য দায়ী থাকিবেন।
 
 
(৩) অনুমোদনপ্রাপ্ত ব্যক্তির মানসম্মত পরিচালনা সংক্রান্ত দলিল, নিউক্লীয় স্থাপনার মান সংক্রান্ত চাহিদা, শ্রেণীবদ্ধ যন্ত্রপাতির নিরাপত্তা শ্রেণীতে বিভক্তকরণ এবং শ্রেণীবদ্ধ যন্ত্রপাতির মান সংক্রান্ত চাহিদা কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত হওয়া বাধ্যতামূলক হইবে।
 
 
(৪) অনুমোদনপ্রাপ্ত ব্যক্তির মানসম্মত পরিচালনা সংক্রান্ত দলিল, নিউক্লীয় স্থাপনা বিকিরণ স্থাপনার মান সংক্রান্ত চাহিদাবলী, শ্রেণীবদ্ধ যন্ত্রপাতির মান সংক্রান্ত চাহিদাবলী এবং উহাদের অনুমোদনের বিষয়াদি প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত হইবে।
 
 
নিউক্লীয় ও তেজস্ক্রিয় পদার্থ এবং স্থাপনাদির ভৌত সুরক্ষা (Physical protection)
৩৩। (১) নিউক্লীয় পদার্থের ভৌত সুরক্ষা সম্পর্কিত কনভেনশনের শর্ত অনুযায়ী নিউক্লীয় পদার্থ এবং নিউক্লীয় স্থাপনার ভৌত সুরক্ষা নিশ্চিত করিতে হইবে।
 
 
(২) এই আইনের অধীন অনুমোদনপ্রাপ্ত ব্যক্তি স্থান নির্ধারণ, নকশা, নির্মাণ, কমিশনিং, পরিচালনা ও ডিকমিশনিং এবং নিউক্লীয় বা তেজস্ক্রিয় পদার্থের উৎপাদন, আমদানি, রপ্তানি, পরিবহণ, ব্যবহার ও গুদামজাতকালে তৎসংশ্লিষ্ট নিউক্লীয় স্থাপনা, নিউক্লীয় পদার্থ এবং তেজস্ক্রিয় পদার্থের ভৌত সুরক্ষা নিশ্চিত করিবেন।
 
 
(৩) অনুমোদনপ্রাপ্ত ব্যক্তি, যিনি, নিউক্লীয় স্থাপনা কমিশনিং, পরিচালনা ও ডিকমিশনিং করেন অথবা নিউক্লীয় বা তেজস্ক্রিয় পদার্থ উৎপাদন, আমদানি, রপ্তানি, পরিবহন, ব্যবহার এবং মজুত করেন, তিনি একটি ভৌত সুরক্ষা পরিকল্পনা প্রস্ত্তত এবং উহা প্রয়োগ এবং ভৌত সুরক্ষা বিষয়ে অভ্যন্তরীণ বিধি প্রণয়ন এবং নির্দেশনা প্রদান ও ভৌত সুরক্ষার জন্য একজন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব প্রদান করিবেন।
 
 
(৪) যে সকল নিউক্লীয় স্থাপনা বা অন্য স্থাপনা যেখানে নিউক্লীয় পদার্থ বা তেজস্ক্রিয় পদার্থ ব্যবহার বা মজুত করা হয় এইরূপ স্থাপনার ভৌত-সুরক্ষার উদ্দেশ্যে নিয়ন্ত্রিত প্রবেশাধিকার এলাকা প্রতিষ্ঠা করা যাইবে।
 
 
(৫) অনুমতি গ্রহণ করিয়া কোন ব্যক্তি নিউক্লীয় পদার্থ বা তেজস্ক্রিয় পদার্থ ব্যবহার বা মজুদ করা হয় এইরূপ সুরক্ষিত কোন নিউক্লীয় স্থাপনায় বা অন্য স্থাপনায় উপস্থিত থাকিলে, তিনি অনুমোদন প্রাপ্ত ব্যক্তি কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ভৌত সুরক্ষা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় সকল বাধ্যবাধকতা প্রতিপালন করিতে বাধ্য থাকিবেন।
 
 
(৬) নিউক্লীয় স্থাপনার শ্রেণীবিন্যাস বা নিউক্লীয় পদার্থের শ্রেণীবদ্ধকরণসহ উহাদের ভৌত সুরক্ষা বিধানের জন্য প্রয়োজনীয় চাহিদাবলী প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত হইবে।
 
 
নিউক্লীয় পদার্থের সেফগার্ড এবং আমদানি ও রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ
৩৪। (১) কর্তৃপক্ষ নিউক্লীয় অস্ত্রের বিস্তার রোধ চুক্তি ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এবং আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার মধ্যে সম্পাদিত সেফগার্ড ব্যবস্থার প্রয়োগ সংক্রান্ত চুক্তি, যাহা নিউক্লীয় অস্ত্রের বিস্তার রোধ চুক্তির সাথে সম্পর্কযুক্ত এবং তদতিরিক্ত প্রটোকল হইতে উদ্ভূত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বাধ্যবাধকতা বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে সংগঠক এবং সমন্বয়ক হিসাবে দায়িত্ব পালন করিবে।
 
 
(২) কর্তৃপক্ষ সেফগার্ড এবং নিউক্লীয় অস্ত্রের বিস্তাররোধ সংক্রান্ত চুক্তি এবং আমদানি ও রপ্তানি সংক্রান্ত অতিরিক্ত প্রটোকলসমূহ বাস্তবায়নে স্বীয় সক্ষমতা অর্জনের লক্ষ্যে নিম্নবর্ণিত কার্যাবলী সম্পাদন করিবে, যথাঃ
 
 
(ক) বাংলাদেশের সকল সংস্থা এবং অনুমোদনপ্রাপ্ত ব্যক্তি, সেফগার্ড ব্যবস্থা বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থাকে যথাসাধ্য সহায়তা প্রদান করিবে, তন্মধ্যে নিম্নোক্ত বিষয় অন্তর্ভুক্ত হইবেঃ
 
 
(অ) সেফগার্ড সংক্রান্ত চুক্তি এবং তদতিরিক্ত প্রটোকল অনুসারে যাচিত তথ্য দ্রুততার সহিত সরবরাহ করা;
 
 
(আ) সেফগার্ড সংক্রান্ত চুক্তি এবং তদতিরিক্ত প্রটোকল অনুসারে যাচিত স্থাপনাসমূহ এবং অন্যান্য স্থাপনায় প্রবেশের অধিকার প্রদান করা;
 
 
(ই) আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার পরিদর্শকগণকে তাহাদের করণীয় কার্যাবলী সম্পাদনের সহযোগিতা প্রদান করা; এবং
 
 
(ঈ) আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার পরিদর্শকগণের অনুরোধের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সেবা প্রদান করা;
 
 
(খ) কর্তৃপক্ষ কর্তৃক যথাযথভাবে অনুমোদনপ্রাপ্ত প্রতিনিধি এবং আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার নিযুক্ত পরিদর্শকগণের, সেফগার্ড সংক্রান্ত চুক্তির আওতাধীন কোন স্থাপনা বা স্থানে সেফগার্ড চুক্তির মাধ্যমে অনুমোদিত যাচাইকরণ কার্যক্রমের জন্য প্রবেশাধিকার থাকিবে;
 
 
(গ) সেফগার্ড সংক্রান্ত চুক্তির আওতাধীন কার্যসম্পাদনরত যে কোন ব্যক্তি, সেফগার্ড চুক্তি হইতে উদ্ভূত যে অঙ্গীকার পূরণে বাংলাদেশ সম্মত উহা প্রতিপালনের জন্য আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা বা আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার যথাযথভাবে নিযুক্ত পরিদর্শকগণকে উহার বিবেচনায় অপরিহার্য বা যথোচিত যে কোন ব্যবস্থাদি গ্রহণের অধিকার প্রদান করিতে বাধ্য থাকিবেন;
 
 
(ঘ) দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারী সংস্থা, আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার পরিদর্শকগণকে তাহাদের উপর অর্পিত সেফগার্ড সংক্রান্ত দায়িত্ব পালনের জন্য বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে, বাংলাদেশ হইতে এবং বাংলাদেশের অভ্যন্তরে দ্রুততার সহিত ভ্রমণের সুবিধার্থে ভিসাসহ প্রয়োজনীয় যে কোন অনুমতিপত্র ইস্যু ত্বরান্বিত করিবে।
 
 
নিউক্লীয় পদার্থের রাষ্ট্রীয় হিসাব ও নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
৩৫। কর্তৃপক্ষ, প্রবিধান দ্বারা, সেফগার্ড সংক্রান্ত চুক্তি অনুসারে, নিম্নবর্ণিত ব্যবস্থাদি প্রতিষ্ঠা ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশে সেফগার্ড সংক্রান্ত ব্যবস্থার কার্যকর বাস্তবায়ন নিশ্চিত করিবে, যথাঃ-
 
 
(ক) নিউক্লীয় পদার্থের পরিমাপ পদ্ধতি;
 
 
(খ) পরিমাপের সঠিকতা মূল্যায়ন পদ্ধতি;
 
 
(গ) পরিমাপ-পার্থক্য পুনঃনিরীক্ষণের কার্যপ্রণালী;
 
 
(ঘ) ফিজিক্যাল ইনভেনটরি (physical inventory) ও ক্ষয়ের পরিমাণ নির্ধারণের কার্যপ্রণালী;
 
 
(ঙ) অপরিমাপকৃত ইনভেনটরির মূল্যায়ন পদ্ধতি;
 
 
(চ) নিউক্লীয় পদার্থের ইনভেনটরির এবং নিঃসরণ চিহ্নিতকরণের জন্য রেকর্ড ও রিপোর্ট করিবার পদ্ধতি;
 
 
(ছ) জবাবদিহিতার কার্যপ্রণালী এবং ব্যবস্থা সঠিকভাবে প্রতিপালিত হইয়াছে কিনা তৎমর্মে নিশ্চয়তা প্রদানের পদ্ধতি;
 
 
(জ) আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থাকে রিপোর্ট করিবার পদ্ধতি।
 
 
 
নিউক্লীয় পদার্থ হিসাব ও নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত অতিরিক্ত প্রয়োজনীয় তথ্য
৩৬। কোন সেফগার্ড সংক্রান্ত চুক্তি উদ্ভূত অঙ্গীকার পূরণে বাংলাদেশ সম্মত হইলে কার্যসম্পাদনরত কোন ব্যক্তি উক্ত সেফগার্ড চুক্তির আওতায় চুক্তির বিধানাবলী প্রতিপালনের জন্য কর্তৃপক্ষের নিকট প্রয়োজনীয় তথ্য ও উপাত্ত দাখিল করিবে।
অবৈধ পাচার
৩৭। কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থার সহিত সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে নিউক্লীয় বা তেজস্ক্রিয় পদার্থের অবৈধ পাচারের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করিবে।

Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs