প্রিন্ট ভিউ

[সেকশন সূচি]

প্রতিযোগিতা আইন, ২০১২

( ২০১২ সনের ২৩ নং আইন )

অন্তবর্তীকালীন আদেশ জারীর ক্ষমতা
১৯। ১) কমিশন তদ্কর্তৃক তদন্ত পরিচালনাকালে যদি এই মর্মে সন্তুষ্ট হয় যে, কোন ব্যক্তি ধারা ১৫ এর উপ-ধারা (১) বা ধারা ১৬ এর উপ-ধারা (১) বা ধারা ২১ এর বিধান লংঘন করিয়াছে, যাহা এই আইনের অধীন একটি অপরাধ, এবং উক্ত অপরাধ অব্যাহত রাখা হইয়াছে বা অনুরূপ লংঘন করা হইতে পারে, সেইক্ষেত্রে কমিশন, কার্যক্রমের গুরুত্ব বিবেচনাক্রমে পক্ষগণকে শুনানীর পর্যাপ্ত সুযোগ প্রদান করিয়া, আদেশ দ্বারা, তদন্ত সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত বা পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত, অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ জারীর মাধ্যমে উক্ত ব্যক্তিকে উক্ত কার্য করা হইতে, এক বা একাধিক পক্ষের, দৈনন্দিন কাজ-কর্মসহ, অপূরণীয় ক্ষতি না হয় এইরূপ শর্ত সাপেক্ষে, বিরত রাখিবার আদেশ প্রদান করিতে পারিবে।
 
 
(২) কোন অন্তবর্তীকালীন আদেশের সময়সীমা নিম্নবর্ণিত সময়ের অতিরিক্ত বর্ধিত করা যাইবে না-
 
 
(ক) উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত লংঘনের অভিযোগ এর বিষয়ে শুনানী সমাপ্ত হওয়া পর্যন্ত; বা
 
 
(খ) আদেশ প্রদানের তারিখ হইতে অনূর্ধ্ব ৬০ (ষাট) দিনঃ
 
 
তবে শর্ত থাকে যে, কমিশনের মতামতের প্রেক্ষিতে উক্ত সময়সীমা আরো অতিরিক্ত ৬০ (ষাট) দিন বর্ধিত করা যাইবে।
 
 
(৩) কমিশন কর্তৃক অন্তবর্তীকালীন আদেশ জারীর অনূর্ধ্ব ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে যে কোন পক্ষ আপীল করিতে পারিবে।
 
 
(৪) আপীল এবং আপীল কার্যক্রমের মেয়াদ যাহাই থাকুক না কেন, আপীল কর্তৃপক্ষ কর্তৃক কোন ভিন্নরূপ নির্দেশনা না থাকিলে উক্ত অন্তবর্তীকালীন আদেশ পক্ষগণের উপর বলবৎ এবং কার্যকর থাকিবে।
 
 

Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs