এক্সচেঞ্জেস ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন আইন, ২০১৩

( ২০১৩ সনের ১৫ নং আইন )

বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ, এক্সচেঞ্জসমূহে কার্যকর প্রাতিষ্ঠানিক সু-শাসন প্রতিষ্ঠা, সিকিউরিটিজ এ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণ এবং এতদ্‌সংক্রান্ত বিষয়াবলী নিশ্চিত করিবার জন্য বিধান প্রণয়নের লক্ষ্যে প্রণীত আইন

যেহেতু, বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ, এক্সচেঞ্জসমূহে কার্যকর প্রাতিষ্ঠানিক সু-শাসন প্রতিষ্ঠা, সিকিউরিটিজ এ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণ এবং এতদ্‌সংক্রান্ত বিষয়াবলী নিশ্চিতকরণ সমীচীন ও প্রয়োজন;
 
 
সেহেতু এতদ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইলঃ-
 
 

সূচি

ধারাসমূহ

১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন

২। সংজ্ঞা

৩। আইনের প্রাধান্য

৪। এক্সচেঞ্জ এর ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন

৫। ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন এর জন্য স্কীম দাখিল

৬। স্কীম অনুমোদন

৭। অনুমোদিত স্কীম প্রকাশনা

৮। সংঘস্মারক ও সংঘবিধি পরিবর্তন, শেয়ার বরাদ্দ, ইত্যাদি

৯। সংঘস্মারক ও সংঘবিধি দাখিল, ইত্যাদি

১০। ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশনের তারিখ

১১। ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন পরবর্তী পালনীয় শর্তাদি

১২। শেয়ারহোল্ডিং এর সীমা, ইত্যাদি

১৩। ব্লকড হিসাবে ধারণকৃত শেয়ারের প্রাপ্যতা ও রক্ষণাবেক্ষণ

১৪। ব্লকড হিসাবে (blocked account) সংরক্ষিত শেয়ার হস্তান্তর

১৫। কৌশলগত বিনিয়োগকারী কর্তৃক শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়

১৬। ট্রেডিং রাইট এন্টাইটেলমেন্ট সার্টিফিকেট বা ট্রেক গ্রহণ, হস্তান্তর, ইত্যাদি

১৭। তালিকাভুক্তি

১৮। চলমান কার্যধারা, ইত্যাদি

১৯। এক্সচেঞ্জ এর কার্যক্রম পরিচালনায় বাধ্যবাধকতা

২০। অপরাধ ও দণ্ড

২১। কোম্পানী কর্তৃক অপরাধ সংঘটন

২২। বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা

২৩। প্রবিধান প্রণয়নের ক্ষমতা

২৪। আদেশ বা নির্দেশ প্রদানে কমিশনের ক্ষমতা

২৫। গোপনীয়তা সংরক্ষণ

২৬। জটিলতা নিরসন

২৭। ইংরেজীতে অনূদিত পাঠ প্রকাশ