প্রিন্ট ভিউ

পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৩

( ২০১৩ সনের ৫৩ নং আইন )

তৃতীয় অধ্যায়

কর্তৃপক্ষের কার্যাবলী ও ক্ষমতা

কর্তৃপক্ষের কার্যাবলী
১১। কর্তৃপক্ষের কার্যাবলী হইবে নিম্নরূপ, যথা :-
 
 
(ক) বন্দর পরিচালনা, ব্যবস্থাপনা, উন্নয়ন, সম্প্রসারণ ও সংরক্ষণ;
 
 
(খ) বন্দর সংশ্লিষ্ট সকল ধরনের সেবা ও সুবিধাদি প্রদানের উদ্দেশ্যে প্রবেশ পথ (approach) চিহ্নিতকরণ, সংরক্ষণসহ যথাযথ ও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ;
 
 
(গ) বন্দরের মধ্যে সকল ধরনের জাহাজ চলাচল, নোঙর করানো ও এতদ্‌সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কার্যাবলী নিয়ন্ত্রণ;
 
 
(ঘ) এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, বন্দরের কার্যাবলী সম্পাদনের উদ্দেশ্যে প্রয়োজনীয় অন্যান্য কার্য সম্পাদন।
কর্তৃপক্ষের ক্ষমতা
১২। (১) কর্তৃপক্ষ, এই আইনের বিধানাবলী সাপেক্ষে, উহার কার্যাবলী সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের নিমিত্ত প্রয়োজনীয় সকল ক্ষমতা প্রয়োগ করিতে পারিবে।
 
 
(২) উপ-ধারা (১) এ বর্ণিত ক্ষমতার সামগ্রিকতার আওতায় কর্তৃপক্ষ নিম্নবর্ণিত ক্ষমতা প্রয়োগ করিতে পারিবে, যথা :-
 
 
(ক) বন্দর সীমার মধ্যে ডক, মুরিং, পিয়ার এবং সেতুসহ প্রয়োজনীয় রাস্তা, রেলপথ, নালা, ছাদ, কালভার্ট, বেড়া, প্রবেশপথ নির্মাণ, রক্ষণাবেক্ষণ এবং পরিচালনা;
 
 
(খ) বন্দরের পণ্য বোঝাই, খালাসীকরণ এবং মজুদের প্রয়োজনে যে কোন কার্য সম্পাদন;
 
 
(গ) বন্দর এলাকার মধ্যে যাত্রী, যানবাহন এবং পণ্য পরিবহনের উদ্দেশ্যে ফেরী সংগ্রহ, সংরক্ষণ এবং পরিচালনা;
 
 
(ঘ) জাহাজ হইতে পণ্য নামানো, জাহাজিকরণ বা অন্য কোন কারণে পণ্য পরিবহন, গ্রহণ, পরিচালনা এবং মজুদের উদ্দেশ্যে রেলওয়ে, ওয়্যারহাউজ, শেড, ইঞ্জিন, ক্রেন, স্কেল (scales) এবং অন্যান্য যন্ত্রপাতি নির্মাণ, সংগ্রহ, সংরক্ষণ এবং পরিচালনা;
 
 
(ঙ) নদীর তীর বা তলদেশ জলমগ্ন অবস্থা হইতে উদ্ধার (reclaim) , উত্তোলন, খনন, ঘেরাও বা বেড়া দেয়া;
 
 
(চ) জাহাজের বার্থিং ও পণ্য বোঝাই এবং খালাসীকরণের জন্য প্রয়োজনীয় স্থাপনা ও আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি তৈরী, সংগ্রহ, মেরামত এবং পরিচালনা;
 
 
(ছ) জাহাজ এবং উহাতে রক্ষিত জীবন ও সম্পদ রক্ষার্থে এবং জাহাজের নিরাপদ বার্থিং এবং ডুবন্ত জাহাজ বা সম্পদ উদ্ধারকল্পে উপযুক্ত জাহাজ (vessels), নির্মাণ, সংগ্রহ, রক্ষণাবেক্ষণ এবং পরিচালনা;
 
 
(জ) জাহাজে জ্বালানী বা পানি সরবরাহ;
 
 
(ঝ) বন্দরের অগ্নি নিরাপত্তাসহ সামগ্রিক নিরাপত্তা গ্রহণ;
 
 
(ঞ) এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, কর্তৃপক্ষ কর্তৃক কোন কিছু অর্জন, ভাড়া, ক্রয়, নির্মাণ, স্থাপন, তৈরী, পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ বা মেরামত;
 
 
(ট) বন্দর বা বন্দর সংলগ্ন এলাকার জোয়ার রেখার উচ্চ সীমার উপর বা নীচ যাহাই হউক, ডক বা অন্য কোন স্থাপনা নির্মাণ এবং অন্যান্য কার্যাদি নিয়ন্ত্রণ;
 
 
(ঠ) বন্দরের ভূমি ব্যবহার সম্পর্কে প্রয়োজনীয় বিধি প্রণয়ন;
 
 
(ড) বন্দর বা সংলগ্ন এলাকার প্রতিবন্ধকতা, অবৈধ দখল ও কর্মকাণ্ড প্রতিরোধ এবং অবৈধ নির্মাণাদি অপসারণ;
 
 
(ঢ) বন্দর সীমানার মধ্যে Customs Act, 1969 (Act No. IV of 1969) এর অধীন লাইসেন্সপ্রাপ্ত এজেন্টদের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ;
 
 
(ণ) বন্দরের প্রয়োজনে উহার অবকাঠামো নির্মাণ, ব্যবস্থাপনা, পরিচালনা এবং রক্ষণাক্ষণের জন্য সরকারি বিধি-বিধান অনুসরণক্রমে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে ঠিকাদার হিসাবে নিয়োগ প্রদান;
 
 
(ত) সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে বন্দর ব্যবহারকারীদের নিকট হইতে আদায়যোগ্য কর, টোল, রেইট ও ফিসের তফসিল প্রণয়ন;
 
 
(থ) কর্তৃপক্ষের বার্ষিক বাজেট প্রস্তুতকরণ;
 
 
(দ) এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, যে কোন ধরনের চুক্তি, বণ্ড বা অনুরূপ আইনগত দলিলাদি সম্পাদন;
 
 
(ধ) বন্দর সীমানায় চ্যানেলের নাব্যতা রক্ষার্থে ও রক্ষণাবেক্ষণের উদ্দেশ্যে প্রয়োজন অনুযায়ী নদী খনন, বালি, মাটি, পাথর উত্তোলন এবং নদী সংরক্ষণের জন্য ট্রেনিং ওয়ালসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় স্থাপনা নির্মাণ, ড্রেজার ও যন্ত্রপাতি সংগ্রহ, রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালনা;
 
 
(ন) নদীর গতিপথ ও নাব্যতা রক্ষার্থে জরীপ, গবেষণা, পরিবীক্ষণ এবং কারিগরি গবেষণা অথবা কর্তৃপক্ষের প্রয়োজনে অন্য কোন সংস্থা দ্বারা কারণ অন্বেষণ, পরিবীক্ষণ বা কারিগরি গবেষণায় সহযোগিতা গ্রহণ;
 
 
(প) চ্যানেল খনন, ঢেউ প্রতিরোধক নির্মাণ, টার্মিনালের জন্য স্থান ও স্থাপনা নির্মাণ এবং বন্দর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় কর্মকাণ্ড সম্পাদন;
 
 
(ফ) বন্দর সংশ্লিষ্ট কোন কাজের জন্য যে কোন স্থানীয়, বিদেশী বা সরকারি সংস্থার নিকট হইতে পরামর্শ ও সহযোগিতা গ্রহণ;
 
 
(ব) বন্দর উন্নয়ন ও পরিচালনার জন্য কোন প্রতিষ্ঠিত দেশী বা বিদেশী অভিজ্ঞতা সম্পন্ন বন্দর কর্তৃপক্ষ বা সংস্থার সাথে সমঝোতা স্মারক বা অনুরূপ আইনগত দলিলাদি স্বাক্ষর;
 
 
(ভ) রক্ষণাবেক্ষণের উদ্দেশ্যে প্রয়োজন মনে করিলে বন্দর স্থাপনা এবং উহার সংযোগকারী কোন রাস্তা বা উহার অংশ বিশেষের ব্যবহার নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নিষিদ্ধকরণ;
 
 
(ম) এই আইনের উদ্দেশ্যে পূরণকল্পে, বন্দর সংক্রান্ত সরকারের সকল সিদ্ধান্ত এবং নির্দেশনা বাস্তবায়ন; এবং
 
 
(য) বন্দরের কার্যক্রম সচল রাখার স্বার্থে প্রয়োজনীয় অন্যান্য কার্যক্রম সম্পাদন।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, ইত্যাদির সহযোগিতা গ্রহণ
১৩।এই আইনের অধীন পায়রা বন্দর প্রতিষ্ঠাকল্পে কারিগরি, আর্থিক বা অন্য কোন সহায়তা গ্রহণের প্রয়োজনে কর্তৃপক্ষ, সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে, Chittagong Port Authority Ordinance, 1976 (Ord. No. LII of 1976) এর অধীন প্রতিষ্ঠিত চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ বা এতদ্‌সংশ্লিষ্ট অন্য কোন কর্তৃপক্ষের সহায়তা গ্রহণ করিতে পারিবে।
সংরক্ষিত বন্দর এলাকা ঘোষণা
১৪। কর্তৃপক্ষ, সাধারণ বা বিশেষ আদেশ দ্বারা, বন্দরের সুষ্ঠু পরিচালনার স্বার্থে এবং সর্বসাধারণের প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে, বন্দরের বিভিন্ন স্থান ও স্থাপনাকে সংরক্ষিত বন্দর এলাকা হিসাবে ঘোষণা করিতে পারিবে।
কর্তৃপক্ষের পণ্যের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ
১৫। (১) কর্তৃপক্ষের কী, হুয়ারফ (wharf) ও পিয়ার এ পণ্য তাৎক্ষণিক অবতরণের পর পণ্য বিনষ্ট হওয়া হইতে রক্ষাকল্পে কর্তৃপক্ষ উহার গুদাম, শেড বা অন্য কোন স্থানে উক্ত পণ্য যত্ন সহকারে সংরক্ষণ করিবে।
 
 
(২) এই আইনের বিধানাবলী সাপেক্ষে কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন পন্যের ক্ষতি, ধ্বংস ও বিনষ্টের জন্য কর্তৃপক্ষ এইরূপ দায়ী থাকিবে যেরূপ Contract Act, 1872 (ACT No. IX of 1872) এর sections 151, 152, 161 এবং 164 এর অধীন একজন বেইলী (Bailee) দায়ী থাকেন:
 
 
তবে শর্ত থাকে যে, কর্তৃপক্ষ কর্তৃক কোন পণ্যের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণের তারিখ হইতে ১০ (দশ) দিন অতিক্রান্ত হইবার পর এই উপ-ধারার অধীন কর্তৃপক্ষকে দায়ী করা যাইবে না।
 
ব্যাখ্যা - এই ধারার উদ্দেশ্য পূরণকল্পে ‘‘হুয়ারফ’’ অর্থে সমুদ্র বা নদীর তীর যাহা পণ্য উঠা-নামা সহজতর করার জন্য উন্নয়ন করা হইয়াছে বা পণ্য উঠা-নামার জন্য ব্যবহৃত সমুদ্র বা নদীর তীর এবং তদ্‌সংলগ্ন দেয়ালকে বুঝাইবে।
শুল্ক কর্মকর্তাদের কাজের জন্য প্রয়োজনীয় স্থান সংরক্ষণ
১৬। কোন আইনের অধীন শুল্ক ও তদ্‌সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনা ও তদারকির উদ্দেশ্যে এবং শুল্ক কর্মকর্তাদের কাজের সুবিধার্থে কর্তৃপক্ষের মালিকানাধীন জেটি, ডক, মুরিং, পিয়ার, শেডে তাহাদের জন্য প্রয়োজনীয় স্থান সংরক্ষণ করিতে হইবে এবং কর্তৃপক্ষকে উক্ত স্থান ব্যবহারজনিত মাশুল পরিশোধ করিতে হইবে।
কর্তৃপক্ষের পাইলট সার্ভিস প্রদানের ক্ষমতা, ইত্যাদি
১৭। (১) কর্তৃপক্ষ বন্দরে জাহাজ আগমণ বা নির্গমণের জন্য Port Act, 1908 (Act, No. XV of 1908) এর বিধান অনুসারে পর্যাপ্ত সংখ্যক যোগ্যতাসম্পন্ন পাইলট নিয়োগ করিবে।
 
 
(২) কর্তৃপক্ষকে উপ-ধারা (১) এর অধীন পাইলট সার্ভিস প্রদানের জন্য উহার ব্যবহারকারীকে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হারে চার্জ প্রদান করিতে হইবে।
বেসরকারি ডক নির্মাণ, ইত্যাদির অনুমোদনের ক্ষমতা
১৮। কর্তৃপক্ষ, তদ্‌কর্তৃক নির্দিষ্টকৃত শর্তে, বন্দর সীমানার জোয়ার রেখার উচ্চ সীমার নীচে কোন ডক, পিয়ার, নোঙর স্থান বা অন্য কোন স্থাপনা নির্মাণের জন্য কোন ব্যক্তিকে অনুমতি প্রদান করিতে পারিবে।
নদী ব্যবহার কর আরোপের ক্ষমতা
১৯। কর্তৃপক্ষ, সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে এবং সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, বন্দর সীমানায় আগত সমুদ্রগামী জাহাজ হইতে অবতরণ বা বোঝাইকৃত, বন্দরের কোন জেটি, ঘাট, গুদাম, নোঙরস্থান, ডক বা অবতরণস্থানে অবতরণ, বোঝাই হউক বা না হউক, পণ্যের উপর নদী ব্যবহার কর (river-dues) আরোপ করিতে পারিবে।
কোম্পানী গঠন, ইত্যাদি
২০। (১) এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, কর্তৃপক্ষ, সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে, নূতন কোম্পানী গঠন করিতে পারিবে।
 
 
(২) কর্তৃপক্ষ উপ-ধারা (১) এর অধীন গঠিত কোম্পানীর শেয়ারের অংশীদার হইতে পারিবে এবং কোন ব্যক্তিকে উক্ত শেয়ারের অংশীদার হইবার অনুমতি প্রদান করিতে পারিবে।
অপারেটর নিয়োগ
২১। (১) কর্তৃপক্ষ বন্দরে পণ্য গ্রহণ, সংরক্ষণ ও সরবরাহের জন্য, প্রয়োজন মনে করিলে, উহার সম্পূর্ণ বা অংশবিশেষ, নির্ধারিত পদ্ধতি ও শর্তে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে অপারেটর হিসাবে নিয়োগ করিতে পারিবে।
 
 
(২) অপারেটরের দায়িত্বাধীন পণ্যের ক্ষেত্রে ধারা ১৫(২) এর বিধান, প্রয়োজনীয় সংশোধন সাপেক্ষে, প্রযোজ্য হইবে।
খনন এবং ভরাট নিষিদ্ধকরণ
২২। কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমোদন ব্যতিরেকে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বন্দর সীমানা হইতে ৫০ (পঞ্চাশ) মিটারের মধ্যে এবং বন্দর কর্তৃক সময়ে সময়ে নির্দিষ্টকৃত এলাকায় কোনরূপ স্থাপনা নির্মাণ, অপসারণ, মাটি খনন বা ভরাট করিতে পারিবে না।
ডক, মুরিং, এ্যাংকরেজ, ইত্যাদি হইতে জাহাজ স্থানান্তর
২৩। (১) কর্তৃপক্ষ লিখিত নোটিশ দ্বারা উহার আওতাধীন ডক, মুরিং, এ্যাংকরেজ অথবা অন্য কোন স্থান হইতে জাহাজ নোটিশে উল্লিখিত সময়ের মধ্যে অপসারণ করিবার জন্য ইহার স্বত্বাধিকারী, মাষ্টার বা এজেন্টকে নির্দেশ প্রদান করিতে পারিবে।
 
 
(২) উপ-ধারা (১) এর অধীন প্রদত্ত নোটিশে উল্লিখিত সময়ের মধ্যে যদি উহার মালিক, মাষ্টার বা এজেন্ট উক্ত জাহাজ অপসারণ করিতে ব্যর্থ হন তাহা হইলে কর্তৃপক্ষ বিধি দ্বারা নির্ধারিত হারে মাশুল আরোপ করিতে পারিবে যাহা উক্ত জাহাজ স্বত্বাধিকারী, মাষ্টার বা এজেন্ট প্রদানে বাধ্য থাকিবে।
 
 
(৩) যদি কোন জাহাজের স্বত্বাধিকারী, মাষ্টার বা এজেন্ট উপ-ধারা (১) এর অধীন নির্দেশের প্রেক্ষিতে জাহাজ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অপসারণ করিতে ব্যর্থ হন তাহা হইলে কর্তৃপক্ষ উক্ত জাহাজ তদ্‌কর্তৃক নির্ধারিত পদ্ধতিতে অপসারণ করিতে পারিবে এবং উক্তরূপে কোন জাহাজ অপসারণ করা হইলে উহা অপসারণ বাবদ যে অর্থ ব্যয়িত হইবে উক্ত ব্যয়িত অর্থের দ্বিগুণ অর্থ সংশ্লিষ্ট জাহাজের মালিক, মাষ্টার বা এজেন্ট হইতে আদায়যোগ্য হইবে।

Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs