Civil Aviation Authority Ordinance, 1985 রহিতপূর্বক সময়োপযোগী করে নূতনভাবে প্রণয়নের উদ্দেশ্যে প্রণীত আইন
যেহেতু সংবিধান (পঞ্চদশ সংশোধন) আইন, ২০১১ (২০১১ সনের ১৪ নং আইন) দ্বারা ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ হইতে ১৯৮৬ সালের ১১ নভেম্বর পর্যন্ত সময়ের মধ্যে সামরিক ফরমান দ্বারা জারীকৃত অধ্যাদেশসমূহের অনুমোদন ও সমর্থন সংক্রান্ত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের চতুর্থ তফসিলের ১৯ অনুচ্ছেদ বিলুপ্ত হওয়ায় এবং সিভিল আপিল নং ৪৮/২০১১ তে সুপ্রীমকোর্টের আপিল বিভাগ কর্তৃক প্রদত্ত রায়ে সামরিক আইনকে অসাংবিধানিক ঘোষণাপূর্বক উহার বৈধতা প্রদানকারী সংবিধান (সপ্তম সংশোধন) আইন, ১৯৮৬ (১৯৮৬ সনের ১নং আইন) বাতিল ঘোষিত হওয়ায় উক্ত অধ্যাদেশসমূহের কার্যকারিতা লোপ পায়; এবং
যেহেতু ২০১৩ সনের ৭নং আইন দ্বারা উক্ত অধ্যাদেশসমূহের মধ্যে কতিপয় অধ্যাদেশ কার্যকর রাখা হয়; এবং
যেহেতু উক্ত অধ্যাদেশসমূহের আবশ্যকতা ও প্রাসঙ্গিকতা পর্যালোচনা করিয়া আবশ্যক বিবেচিত অধ্যাদেশসমূহ সকল স্টেক-হোল্ডার ও সংশ্লিষ্ট সকল মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মতামত গ্রহণ করিয়া প্রয়োজনীয় সংশোধন ও পরিমার্জনক্রমে বাংলায় নূতন আইন প্রণয়ন করিবার জন্য সরকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিয়াছে; এবং
যেহেতু সরকারের উপরি-বর্ণিত সিদ্ধান্তের আলোকে Civil Aviation Authority Ordinance, 1985 (Ordinance No. XXXVIII of 1985) রহিতপূর্বক সময়োপযোগী করে নূতনভাবে প্রণয়ন করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;
সেহেতু এতদ্দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল :-
সূচি
ধারাসমূহ
১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম, প্রবর্তন ও প্রয়োগ
৪। কর্তৃপক্ষের ক্ষমতা ও কার্যাবলি
৫। কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ও সদস্য
৬। চেয়ারম্যান ও সদস্যপদে নিয়োগ প্রাপ্তির যোগ্যতা, অপসারণ ও পদত্যাগ
৭। চেয়ারম্যান ও সদস্যগণের দায়-দায়িত্ব ও জবাবদিহিতা
১২। বিশেষজ্ঞ, উপদেষ্টা, ইত্যাদি, নিয়োগ
১৩। অন্যান্য সংস্থার সহিত সহযোগিতা
১৭। সরকারি ফি বা কর এবং সেবা ফি আরোপ ও আদায়ের ক্ষমতা
২৬। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বা সংস্থা, ইত্যাদির উদ্যোগে বা অর্থায়নে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন
২৭। বার্ষিক প্রতিবেদন দাখিল, ইত্যাদি
২৮। কর্তৃপক্ষের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এর কতিপয় বিধানের অপ্রযোজ্যতা
২৯। বিনিয়োগের উপর চার্জ ধার্যকরণ
৩৪। ইংরেজিতে অনূদিত পাঠ প্রকাশ
Authentic English Text |