বস্ত্র আইন, ২০১৮

( ২০১৮ সনের ৩৭ নং আইন )

দেশের অভ্যন্তরীণ বস্ত্র চাহিদা পূরণ, রপ্তানি বৃদ্ধি এবং ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে বাংলাদেশের বস্ত্র খাতকে যুগোপযোগীকরণ, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সক্ষমতা অর্জনে সহায়তাকরণ, টেকসই উন্নয়ন, বিনিয়োগ আকৃষ্টকরণ, আধুনিকায়ন, সমন্বয় ও মান নিয়ন্ত্রণ, বস্ত্রশিক্ষা ক্ষেত্রে চাহিদা ভিত্তিক কারিক্যুলাম প্রণয়ন, গবেষণা, মানবসম্পদ উন্নয়ন ও দক্ষ জনবল সৃষ্টি এবং এতদ্‌সংক্রান্ত অন্যান্য কার্যাবলি সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের নিমিত্ত বিধান প্রণয়নকল্পে প্রণীত আইন
যেহেতু বস্ত্রখাত বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাত ও ইহার অধিকতর প্রসারের যথেষ্ট সুযোগ ও সম্ভাবনা রহিয়াছে; এবং
 
 
 
যেহেতু দেশের অভ্যন্তরীন বস্ত্র চাহিদা পূরণ, রপ্তানি বৃদ্ধি এবং ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে বাংলাদেশের বস্ত্র খাতকে যুগোপযোগীকরণ, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সক্ষমতা অর্জনে সহায়তাকরণ, টেকসই উন্নয়ন, বিনিয়োগ আকৃষ্টকরণ, আধুনিকায়ন, সমন্বয় ও মান নিয়ন্ত্রণ, বস্ত্রশিক্ষা ক্ষেত্রে চাহিদা ভিত্তিক কারিক্যুলাম প্রণয়ন, গবেষণা, মানবসম্পদ উন্নয়ন ও দক্ষ জনবল সৃষ্টি করা আবশ্যক; এবং
 
 
 
যেহেতু বস্ত্র শিল্প সংশ্লিষ্ঠ অন্যান্য কার্যাবলি সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের নিমিত্ত বিধান প্রণয়ন করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;
 
 
 
সেহেতু, এতদ্দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল :-
 

সূচি

ধারাসমূহ

১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন

২। সংজ্ঞা

৩। পোষক কর্তৃপক্ষের কার্যাবলি

৪। সরকার কর্তৃক পুনঃগ্রহণকৃত (take backed) বস্ত্র মিলসমূহের ব্যবস্থাপনা ও তদারকি

৫। বস্ত্রখাতে বিনিয়োগ, উন্নয়ন ও সহায়তা প্রদান

৬। ওয়ান স্টপ সার্ভিস

৭। প্রণোদনা ও পুরস্কার

৮। উৎপাদন উপকরণের মান নিয়ন্ত্রণ, তদারকি ও সমন্বয়

৯। কাঁচামাল আমদানি ও রপ্তানি

১০। নিরাপত্তা ও কর্ম পরিবেশের উন্নয়ন

১১। বস্ত্রখাতের দক্ষ জনবল সৃষ্টি, ইত্যাদি

১২। বস্ত্র শিল্পের নিবন্ধন

১৩। নিবন্ধন নবায়ন, স্থগিত, বাতিলকরণ, ইত্যাদি

১৪। বায়িং হাউজের নিবন্ধন

১৫। পরীক্ষাগার স্থাপন

১৬। গবেষণা, তথ্য ভাণ্ডার প্রতিষ্ঠা, তথ্য সংরক্ষণ ইত্যাদি

১৭। পরিদর্শন ও তথ্যাদি প্রদান

১৮। আপিল

১৯। ক্ষমতা অর্পণ

২০। অব্যাহতি প্রদানের ক্ষমতা

২১। অসুবিধা দূরীকরণ

২২। বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা

২৩। নীতিমালা প্রণয়নের ক্ষমতা

২৪। হেফাজত

২৫। ইংরেজিতে অনূদিত পাঠ প্রকাশ