মৎস্য সঙ্গনিরোধ আইন, ২০১৮

( ২০১৮ সনের ৬৮ নং আইন )

মৎস্য, মৎস্যপণ্য ও উপকারী জীবাণুর আন্তর্জাতিক পরিবহণের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে রোগজীবাণুর অনুপ্রবেশ ও বিস্তার রোধকল্পে এবং মৎস্যস্বাস্থ্য সুরক্ষার প্রয়োজনে মৎস্য ও মৎস্যপণ্যের সঙ্গনিরোধ, আমদানি নিয়ন্ত্রণ এবং এতদ্সংক্রান্ত আনুষঙ্গিক বিষয়ে বিধান প্রণয়নকল্পে প্রণীত আইন
যেহেতু মৎস্য, মৎস্যপণ্য ও উপকারী জীবাণুর আন্তর্জাতিক পরিবহণের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে রোগজীবাণুর অনুপ্রবেশ ও বিস্তার রোধকল্পে এবং মৎস্যস্বাস্থ্য সুরক্ষার প্রয়োজনে মৎস্য ও মৎস্যপণ্যের সঙ্গনিরোধ, আমদানি নিয়ন্ত্রণ এবং এতদ্সংক্রান্ত আনুষঙ্গিক বিষয়ে বিধান প্রণয়ন করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;
 
 
 
সেহেতু এতদ্দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল:-
 

সূচি

ধারাসমূহ

১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন

২। সংজ্ঞা

৩। আইনের প্রাধান্য

৪। কর্তৃপক্ষ

৫। কর্তৃপক্ষের ক্ষমতা ও কার্যাবলি

৬। ক্ষমতা অর্পণ

৭। মৎস্য সঙ্গনিরোধ কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগ, ইত্যাদি

৮। মৎস্য, মৎস্যপণ্য বা উপকারী জীবাণুর আমদানি নিষিদ্ধকরণ (prohibition) বা সীমিতকরণ (restriction) ইত্যাদি

৯। আমদানি নিষেধাজ্ঞা

১০। আমদানি অনুমতিপত্র ইস্যুকরণ, সংশোধন, বাতিল, ইত্যাদি

১১। পরিদর্শন, পরীক্ষা ও নমুনা সংগ্রহ, ইত্যাদি

১২। কন্টেইনার স্থানান্তর

১৩। রোগ সংক্রমিত মৎস্য, মৎস্যপণ্য বা উপকারী জীবাণুর আটকাদেশ

১৪। সঙ্গনিরোধের জন্য মৎস্য, মৎস্যপণ্য বা উপকারী জীবাণু নিয়ন্ত্রণ

১৫। আটককৃত সম্পত্তির নিষ্পত্তিকরণ, ব্যয় নির্বাহ, ইত্যাদি

১৬। মৎস্য সঙ্গনিরোধ কর্মকর্তার নিকট ঘোষণা প্রদান

১৭। মৎস্য রোগজীবাণু সীমাবদ্ধকরণ (Containment) বা নির্মূলকরণ (Eradication)

১৮। সংক্রামক রোগজীবাণু হিসাবে ঘোষণা

১৯। সংক্রমিত এলাকাকে নিয়ন্ত্রিত এলাকা হিসাবে ঘোষণা এবং মৎস্য সঙ্গনিরোধ কার্যক্রম পরিচালনা

২০। সহায়তা

২১। অপরাধ ও দণ্ড

২২। কোম্পানি, ইত্যাদি কতৃক অপরাধ সংঘটন

২৩। অপরাধ বিচারার্থ গ্রহণ

২৪। অপরাধ আমলযোগ্যতা ও জামিনযোগ্যতা

২৫। তদন্ত, বিচারের পদ্ধতি, ইত্যাদি

২৬। ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অপরাধ বিচার

২৭। দণ্ড আরোপের ক্ষেত্রে ম্যজিস্ট্রেটের বিশেষ ক্ষমতা

২৮। মোবাইল কোর্টের এখতিয়ার

২৯। প্রশাসনিক আদেশের বিরুদ্ধে আপিল, ইত্যাদি

৩০। ফিস ও মাসুল

৩১। মৎস্য সঙ্গনিরোধ স্টেশন স্থাপন

৩২। বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা

৩৩। ইংরেজিতে অনূদিত পাঠ প্রকাশ