প্রিন্ট ভিউ

[সেকশন সূচি]

1[বাংলাদেশ পেটেন্ট আইন, ২০২২

( ২০২২ সনের ০৫ নং আইন )

চতুর্থ অধ্যায়

পেটেন্ট অধিকার, লাইসেন্স, মালিকানা

পেটেন্টের মেয়াদ, বার্ষিক ফি, পেটেন্ট পুনরুদ্ধার, ইত্যাদি

২০। (১) এই ধারার অন্যান্য বিধানাবলি সাপেক্ষে, যে কোনো পেটেন্টের মেয়াদ পেটেন্ট আবেদন দাখিলের তারিখ বা, ক্ষেত্রমত, অগ্রাধিকার তারিখ হইতে ২০ (বিশ) বৎসর পর্যন্ত বলবৎ থাকিবে।

(২) পেটেন্ট সংরক্ষণ করিবার জন্য পেটেন্ট আবেদনের তারিখ বা, ক্ষেত্রমত, অগ্রাধিকার তারিখ হইতে ষষ্ঠ বৎসরের শুরু হইতে বার্ষিক ফি প্রযোজ্য হইবে এবং পেটেন্টের ৫ (পাঁচ) বৎসর মেয়াদান্তের পূর্বেই নির্ধারিত ফি পরিশোধসহ নবায়নের জন্য আবেদন করিতে হইবে।

(৩) পূর্ববর্তী বৎসরের বার্ষিক ফি পরিশোধ করত পরবর্তী বৎসরের জন্য পেটেন্ট নবায়ন করা যাইবে।

(৪) বার্ষিক ফি প্রদানে বিলম্ব হইলে, বিলম্ব ফি পরিশোধ সাপেক্ষে, বার্ষিক ফি প্রদানের সময়সীমা ৩ (তিন) মাস করিয়া সর্বোচ্চ ৬ (ছয়) মাস পর্যন্ত  বর্ধিত করা যাইবে।

(৫) উপ-ধারা (২), (৩) ও (৪) এর বিধান মোতাবেক যদি ফি পরিশোধ করা না হয়, তাহা হইলে পেটেন্ট তামাদি হইবে।

(৬) ফি পরিশোধের জন্য নির্ধারিত তারিখের ১ (এক) বৎসরের মধ্যে যে কোনো সময় পেটেন্ট পুনরুদ্ধারের আবেদনের প্রেক্ষিতে রেজিস্ট্রার তামাদি পেটেন্ট পুনরুদ্ধার করিতে পারিবেন, যদি তিনি এই মর্মে সন্তুষ্ট হন যে, যুক্তিসঙ্গত কারণে উক্ত সময়ের মধ্যে ফি পরিশোধ করা সম্ভব হয় নাই।


  • 1
    এ আইনের সকল স্থানে “মহাপরিচালক” শব্দটি “রেজিস্ট্রার" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ শিল্প-নকশা আইন, ২০২৩ (২০২৩ সনের ২২ নং আইন) এর ৩৮ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs