Chittagong Port Authority Ordinance, 1976 রহিতক্রমে সময়োপযোগী করিয়া নূতনভাবে আইন প্রণয়নের উদ্দেশ্যে প্রণীত আইন
যেহেতু সংবিধান (পঞ্চদশ সংশোধন) আইন, ২০১১ (২০১১ সনের ১৪ নং আইন) দ্বারা ১৯৭৫ সনের ১৫ আগস্ট হইতে ১৯৭৯ সনের ৯ এপ্রিল পর্যন্ত সামরিক ফরমান দ্বারা জারিকৃত অধ্যাদেশসমূহের অনুমোদন ও সমর্থন সংক্রান্ত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের চতুর্থ তপশিলের ৩ক ও ১৮ অনুচ্ছেদ বিলুপ্ত হইয়াছে এবং সিভিল পিটিশন ফর লীভ টু আপীল নং ১০৪৪-১০৪৫/২০০৯ এ সুপ্রীম কোর্টের আপিল বিভাগ কর্তৃক প্রদত্ত রায়ে সামরিক আইনকে অসাংবিধানিক ঘোষণাপূর্বক উহার বৈধতা প্রদানকারী সংবিধান (পঞ্চম সংশোধন) আইন, ১৯৭৯ (১৯৭৯ সনের ১ নং আইন) বাতিল ঘোষিত হওয়ায় উক্ত অধ্যাদেশসমূহের কার্যকারিতা লোপ পাইয়াছে; এবং
যেহেতু ২০১৩ সনের ৬নং আইন দ্বারা উক্ত অধ্যাদেশসমূহের মধ্যে কতিপয় অধ্যাদেশ কার্যকর রাখা হইয়াছে; এবং
যেহেতু উক্ত অধ্যাদেশসমূহের আবশ্যকতা ও প্রাসঙ্গিকতা পর্যালোচনা করিয়া আবশ্যক বিবেচিত অধ্যাদেশসমূহ সকল স্টেকহোল্ডার ও সংশ্লিষ্ট সকল মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মতামত গ্রহণ করিয়া প্রয়োজনীয় সংশোধন ও পরিমার্জনক্রমে বাংলায় নূতন আইন প্রণয়ন করিবার জন্য সরকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিয়াছে; এবং
যেহেতু সরকারের উপরি-বর্ণিত সিদ্ধান্তের আলোকে, Chittagong Port Authority Ordinance, 1976 (Ordinance No. LII of 1976) রহিতক্রমে সময়োপযোগী করিয়া নূতন আইন প্রণয়ন করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;
সেহেতু এতদ্দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল:¾
সূচি
ধারাসমূহ
১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন
১০। কর্তৃপক্ষের ক্ষমতা দায়িত্ব
১৩। কর্তৃপক্ষের পণ্যের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ
১৪। শুল্ক কর্মকর্তাগণের কার্যের জন্য প্রয়োজনীয় স্থান সংরক্ষণ
১৫। কর্তৃপক্ষের পাইলট সার্ভিস প্রদানের ক্ষমতা, ইত্যাদি
১৬। বন্দর সীমানায় বেসরকারি স্থাপনা নির্মাণ, ইত্যাদি অনুমোদনের ক্ষমতা
১৭। নদী বা চ্যানেল ব্যবহার মাশুল (River-dues) আরোপের ক্ষমতা
২০। বন্দরের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা
২১। ডক, মুরিং, এ্যাংকরেজ হইতে জাহাজ বা যন্ত্রপাতি অপসারণ, ইত্যাদি
২২। ভাড়া, ফি (fee), মাশুল, ইজারা, ইত্যাদির তপশিল
২৪। ফি, টোল, রেইট, মাশুল, বকেয়া, ইত্যাদি আদায়
২৫। অভ্যন্তরীণ নৌযানসমূহের তালিকাভুক্তি
২৬। টোল, ইত্যাদির ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের পূর্বস্বত্ব
২৭। ফ্রেইট বিষয়ে জাহাজের মালিকের পূর্বস্বত্ব
২৮। পণ্য বিক্রয়ের মাধ্যমে অনাদায়ি টোল আদায়
৩১। দাবিহীন (unclaimed) পণ্য, ইত্যাদি অপসারণ
৩২। নিলামের মাধ্যমে মাশুল আদায়, ইত্যাদি
৩৩। বন্দরের স্থাপনা ও সম্পত্তি ইজারা প্রদান
৩৫। কর্তৃপক্ষের তহবিল, ইত্যাদি
৪২। টোল, রেইট, ইত্যাদি ফাঁকির জন্য দণ্ড
৪৪। কোম্পানি কর্তৃক অপরাধ সংঘটন
৪৬। অর্থদণ্ড আরোপের ক্ষেত্রে ম্যাজিস্ট্রেটের বিশেষ ক্ষমতা।
৫৪। কর্তৃপক্ষের জন্য জমি হুকুম দখল বা অধিগ্রহণ
৫৫। বার্ষিক প্রতিবেদন, ইত্যাদি
৬১। ইংরেজিতে অনূদিত পাঠ প্রকাশ
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ আইন, ২০২২ |