ভূমি সংস্কার আইন, ২০২৩

( ২০২৩ সনের ৩৭ নং আইন )

Land Reforms Ordinance,1984 রহিতক্রমে সময়োপযোগী করিয়া নূতনভাবে বিধান প্রণয়নকল্পে প্রণীত আইন

যেহেতু সংবিধান (পঞ্চদশ সংশোধন) আইন, ২০১১ (২০১১ সনের ১৪ নং আইন) দ্বারা ১৯৮২ সনের ২৪ মার্চ হইতে ১৯৮৬ সনের ১১ নভেম্বর পর্যন্ত সময়ের মধ্যে সামরিক আইন দ্বারা জারীকৃত অধ্যাদেশসমূহের অনুমোদন ও সমর্থন সংক্রান্ত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের চতুর্থ তফসিলের ১৯ অনুচ্ছেদ বিলুপ্ত হয় এবং সিভিল আপিল নং-৪৮/২০১১ তে সুপ্রীম কোর্টের আপিল বিভাগ কর্তৃক প্রদত্ত রায়ে সামরিক আইনকে অসাংবিধানিক ঘোষণাপূর্বক উহার বৈধতা প্রদানকারী সংবিধান (সপ্তম সংশোধন) আইন, ১৯৮৬ (১৯৮৬ সনের ১ নং আইন) বাতিল ঘোষিত হওয়ায় উক্ত অধ্যাদেশসমূহের কার্যকারিতা হারাইয়াছে; এবং

যেহেতু ২০১৩ সনের ৭ নং আইন দ্বারা উক্ত অধ্যাদেশ সমূহের মধ্যে কতিপয় অধ্যাদেশ কার্যকর রাখা হয়; এবং

যেহেতু উক্ত অধ্যাদেশসমূহের আবশ্যকতা ও প্রাসঙ্গিকতা পর্যলোচনা করিয়া আবশ্যক বিবেচিত অধ্যাদেশসমূহ সকল স্টেক-হোল্ডার ও সংশ্লিষ্ট সকল মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মতামত গ্রহণ করিয়া প্রয়োজনীয় সংশোধন ও পরিমার্জনক্রমে বাংলায় নূতনভাবে আইন প্রণয়ন করিবার জন্য সরকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিয়াছে; এবং

যেহেতু সরকারের উল্লিখিত সিদ্ধান্তের আলোকে Land Reforms Ordinance, 1984 (Ordinance No. X of 1984) রহিতক্রমে সময়োপযোগী করিয়া নূতন আইন প্রণয়ন সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;

সেহেতু এতদ্দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল:-

সূচি

ধারাসমূহ

১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন

২। সংজ্ঞা

৩। আইনের প্রাধান্য

৪। কৃষি ভূমি অর্জনের সীমাবদ্ধতা

৫। স্থাবর সম্পত্তির বেনামি লেনদেন

৬। বাস্তুভিটা হইতে উচ্ছেদ, ইত্যাদি না করা

৭। বাস্তুভিটার জন্য খাস ভূমির বন্দোবস্ত

৮। বর্গাচুক্তির অধীন চাষ

৯। বিদ্যমান বর্গাদারের স্বীকৃতি

১০। বর্গাদারের মৃত্যুর পর বর্গাভূমির চাষ

১১। বর্গাচুক্তির অবসান

১২। বর্গাভূমির উৎপন্ন ফসলের বিভাজন

১৩। বর্গাদারের ক্রয়াধিকার

১৪। বর্গাভূমির উর্ধ্বসীমা

১৫। চাষকার্যে বাধা-নিষেধ

১৬। বিরোধ নিষ্পত্তি

১৭। আপিল

১৮। ভূমি ব্যবস্থাপনার আধুনিকায়ন এবং তথ্য ভাণ্ডার সংরক্ষণ

১৯। দণ্ড

২০। অপরাধের বিচার

২১। বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা

২২। রহিতকরণ ও হেফাজত

২৩। ইংরেজিতে অনূদিত পাঠ প্রকাশ

গেজেটেড অনুলিপি

ভূমি সংস্কার আইন, ২০২৩