প্রিন্ট ভিউ

[সেকশন সূচি]

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫

( ২০২৫ সনের ১১ নং অধ্যাদেশ )

২০০০ সনের ৮ নং আইনের ধারা ৩২ এর সংশোধন

২৩।  উক্ত আইনের ধারা ৩২ এর উপ-ধারা (১) ও (২) এর পরিবর্তে নিম্নরূপ উপ-ধারা (১) ও (২) প্রতিস্থাপিত হইবে, যথা:-

“(১) এই আইনের অধীন সংঘটিত অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তি এবং অপরাধের শিকার ব্যক্তির মেডিক্যাল পরীক্ষা সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করিয়া সরকারি হাসপাতালে কিংবা সরকার কর্তৃক এতদুদ্দেশ্যে স্বীকৃত কোন বেসরকারি হাসপাতালে সম্পন্ন করা যাইবে এবং সরকারি হাসপাতালে এই আইনের অধীন সংঘটিত অপরাধের শিকার ব্যক্তি নিজে হাজির হইলে কিংবা এই আইনের অধীন সংঘটিত অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তি বা অপরাধের শিকার ব্যক্তি পুলিশ কর্তৃক উপস্থাপিত হইলে তাহাদের মেডিক্যাল পরীক্ষার জন্য কোন ফি প্রদেয় হইবে না।

(২) উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত কোন হাসপাতালে এই আইনের অধীন সংঘটিত অপরাধের শিকার ব্যক্তিকে চিকিৎসার জন্য উপস্থিত করা হইলে, উক্ত হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাহার মেডিক্যাল পরীক্ষা অতিদ্রুত সম্পন্ন করিবে এবং উক্ত মেডিক্যাল পরীক্ষা সম্পন্ন হইবার পরবর্তী বাহাত্তর ঘণ্টার মধ্যে এই সংক্রান্ত একটি সার্টিফিকেট বিনামূল্যে অপরাধের শিকার ব্যক্তিকে বা, ক্ষেত্রমত, তাহার পরিবারকে ও তদন্তকারী কর্মকর্তাকে প্রদান করিবে এবং এইরূপ অপরাধ সংঘটনের বিষয়টি স্থানীয় থানাকে অবহিত করিবে।”।


Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs