প্রিন্ট ভিউ

[সেকশন সূচি]

বাংলাদেশ ঋণ সালিসি আইন, ১৯৮৯

( ১৯৮৯ সনের ১৫ নং আইন )

মহাজনী ঋণ লাঘব
১১৷ (১) কোন মহাজনী ঋণ গ্রহীতা তত্কর্তৃক গৃহীত ঋণের পরিমাণ এবং উহার উপর প্রদেয় সুদের ন্যায়সংগত হার ও পরিমাণ, পরিশোধ্য ঋণ ও উহার উপর প্রদেয় সুদের পরিমাণ নির্ধারণ এবং উক্তরূপ নির্ধারিত ঋণ ও সুদ পরিশোধের জন্য ন্যায়সংগত কিস্ত নিরূপণের জন্য বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে বোর্ডের নিকট দরখাস্ত করিতে পারিবেন৷
 
 
 
 
(২) উপ-ধারা (১) এর অধীন দরখাস্তটি বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে শুনানীর পর, বোর্ড-
 
 
 
 
(ক) গৃহীত ঋণের পরিমাণ নির্ধারণ করিবে; এবং
 
 
 
 
(খ) টাকায় পরিশোধ্য ঋণের ক্ষেত্রে , অনধিক শতকরা বার্ষিক বিশ টাকা হারে এবং শস্যে বা শস্যবীজে পরিশোধ্য ঋণের ক্ষেত্রে , আসল ঋণের বার্ষিক অনধিক এক-পঞ্চমাংশ হারে সুদ নির্ধারণ করিবে৷
 
 
 
 
(৩) ঋণগ্রহীতার সম্পদ, আয় ও সার্বিক আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করিয়া বোর্ড ঋণ ও সুদ পরিশোধের কিস্ত, যাহা দশটির অধিক হইবে না, নির্ধারণ করিয়া উহা ঋণদাতাকে পরিশোধ করার জন্য ঋণগ্রহীতাকে নির্দেশ দান করিবে৷
 
 
 
 
(৪) উপ-ধারা (৩) এর অধীন কোন কিস্ত অনাদায়ী থাকিলে অনাদায়ী কিস্ত্মির অর্থ সরকারী দাবী (public demand) বলিয়া গণ্য হইবে এবং তদনুসারে উহা আদায়যোগ্য হইবে৷

Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs