প্রিন্ট ভিউ

[সেকশন সূচি]

ব্যাংক-কোম্পানী আইন, ১৯৯১

( ১৯৯১ সনের ১৪ নং আইন )

দণ্ড
 
 

১০৯। (১) যদি কোন ব্যক্তি এই আইনের অধীন লাইসেন্স প্রাপ্ত না হইয়া ব্যাংক ব্যবসা করেন বা ব্যাংক ব্যবসা করার জন্য প্রাপ্ত লাইসেন্স বাতিল হইয়া যাওয়ার পরেও ব্যাংক ব্যবসা করেন, তাহা হইলে তিনি 2[ অনধিক ৭ (সাত) বৎসর কারাদন্ডে এবং অন্যূন 3[৫ (পাঁচ)] লক্ষ টাকা এবং অনধিক 4[৫০ (পঞ্চাশ)] লক্ষ টাকা অর্থদন্ডে দন্ডনীয়] হইবেন।

 

5[(১ক) যদি কোন সমিতি বা প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানী ধারা ৮ এর বিধান লঙ্ঘন করিয়া ইহার নামের অংশ হিসাবে “ব্যাংক” শব্দ অথবা ইহা হইতে উদ্ভূত অন্য কোন শব্দ ব্যবহার করিয়া থাকে যাহাতে উহাকে ব্যাংক-কোম্পানী হিসাবে বিবেচনা করিবার সম্ভাবনা থাকে, তাহা হইলে উক্ত সমিতি বা প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানী এবং উহার ব্যবস্থাপনার সহিত সংশ্লিষ্ট পরিচালকগণ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক বা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, যে নামেই অভিহিত হউক না কেন, উক্ত লঙ্ঘনের জন্য তাহাদের প্রত্যেকে অনধিক ৫০ (পঞ্চাশ) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডে বা অনধিক ৭ (সাত) বৎসর কারাদণ্ডে বা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন এবং উক্ত লঙ্ঘন অব্যাহত থাকিলে প্রত্যেক দিনের জন্য অনধিক ১ (এক) লক্ষ টাকা জরিমানা আরোপিত হইবে।]

 

(২) যদি কোন ব্যক্তি এই আইনের কোন বিধানের প্রয়োজন মোতাবেক বা উহার অধীন বা উহার উদ্দেশ্য পূরণকল্পে তলবকৃত বা দাখিলকৃত কোন বিবরণ, প্রতিবেদন, ব্যালেন্স শীট বা অন্যান্য দলিল বা কোন তথ্যে, ইচ্ছাকৃতভাবে এবং তাঁহার জ্ঞাতসারে কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে মিথ্যা তথ্য বা বিবৃতি প্রদান করেন, অথবা, ইচ্ছাকৃতভাবে এবং তাঁহার জ্ঞাতসারে, অনুরূপ বিষয়ে তথ্য বা কোন বিবৃতি প্রদান না করেন, তাহা হইলে তিনি 6[ অনধিক ৩ (তিন) বৎসরের 7[কারাদণ্ডে অথবা অনধিক ৫ (পাঁচ) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডে অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন]।

 

(৩) ধারা ২৭ (১) ও (২) এর বিধান লঙ্ঘন করিয়া কোন ব্যাংক-কোম্পানী অগ্রিম প্রদান করিলে, উহার যে সকল পরিচালক বা কর্মকর্তা উক্ত 8[ ঋণ, অগ্রিম, গ্যারান্টি বা অন্য কোনরূপ আর্থিক সুবিধা] প্রদানের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন তাহাদের প্রত্যেকে উক্ত লঙ্ঘনের জন্য দোষী বলিয়া গণ্য হইবেন এবং 9[ অনধিক ৩ (তিন) বৎসরের কারাদন্ডে অথবা অন্যূন 10[৫ (পাঁচ)] লক্ষ টাকা এবং অনধিক 11[২০ (বিশ)] লক্ষ টাকা অর্থ দন্ডে অথবা উভয় দন্ডে দন্ডনীয়] হইবেন।

 

12[(৪) যদি কোন ব্যক্তি ধারা ৪৪ এর উপ-ধারা (২) এর অধীন কোন বহি, হিসাব- নিকাশ, বা অন্য কোন দলিল দাখিল করিতে, অথবা কোন বিবরণ বা তথ্য সরবরাহ করিতে, অথবা ব্যাংক-কোম্পানীর ব্যবসা সংক্রান্ত বিষয়ে তদন্ত বা পরীক্ষার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত কোন কর্মকর্তার কোন প্রশ্নের জবাব প্রদানে অসম্মত হন, তাহা হইলে উক্ত অসম্মতির জন্য তাহার উপর অন্যূন ২০ (বিশ) হাজার টাকা এবং অনধিক ৫ (পাঁচ) লক্ষ টাকা জরিমানা আরোপিত হইবে, এবং যদি উক্ত অসম্মতি অব্যাহত থাকে, তাহা হইলে অনুরূপ অসম্মতির প্রথম দিনের পর প্রত্যেক দিনের জন্য অতিরিক্ত অন্যূন ১ (এক) হাজার টাকা জরিমানা আরোপিত হইবে।

(৫) ধারা ৪৪ এর উপ-ধারা (৬) এর দফা (ক) এর অধীন প্রদত্ত কোন আদেশ লঙ্ঘন করিয়া কোন ব্যাংক-কোম্পানী কোন আমানত গ্রহণ করিলে, উহার যে সকল পরিচালক বা কর্মকর্তা অনুরূপ আমানত গ্রহণের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত রহিয়াছিলেন তাঁহাদের প্রত্যেকে উক্ত দফা (ক) এর অধীন প্রদত্ত আদেশ লঙ্ঘনের জন্য দোষী বলিয়া গণ্য হইবেন এবং তাঁহাদের উপর অনুরূপ আমানতের অনধিক দ্বিগুণ পরিমাণ জরিমানা আরোপিত হইবে।

(৬) যদি কোন ব্যক্তি ধারা ৭৭ এর উপ-ধারা (৮) এর অধীন মঞ্জুরীকৃত কোন স্কীমের শর্ত বা কর্তব্য পালনে ব্যর্থ হন, তাহা হইলে তাহার উপর অন্যূন ২০ (বিশ) হাজার টাকা এবং অনধিক ৫ (পাঁচ) লক্ষ টাকা জরিমানা আরোপিত হইবে এবং যদি এই ব্যর্থতা অব্যাহত থাকে, তাহা হইলে উক্ত ব্যর্থতার প্রথম দিনের পর প্রতিদিনের জন্য অতিরিক্ত অন্যূন ১ (এক) হাজার টাকা জরিমানা আরোপিত হইবে।

(৭) যদি কোন ব্যক্তি এই আইনের অন্য কোন বিধান লঙ্ঘন করেন, বা তদধীন প্রদত্ত কোন আদেশ বা নির্দেশ বা আরোপিত কোন শর্ত বা প্রণীত কোন বিধি লঙ্ঘন করেন, তাহা হইলে তাহার উপর উক্ত লঙ্ঘনের জন্য অন্যূন ২০ (বিশ) হাজার টাকা এবং অনধিক ২ (দুই) লক্ষ টাকা জরিমানা আরোপিত হইবে, এবং যদি অনুরূপ লঙ্ঘন অব্যাহত থাকে, তাহা হইলে অনুরূপ লঙ্ঘনের প্রথম দিনের পর প্রতিদিনের জন্য অতিরিক্ত অন্যূন ১ (এক) হাজার টাকা জরিমানা আরোপিত হইবে।]

 

(৮) এই আইনের কোন বিধান লঙ্ঘনকারী ব্যক্তি, অথবা তদধীন কোন আদেশ বা নির্দেশ বা আরোপিত শর্ত বা প্রণীত কোন বিধি লঙ্ঘনকারী ব্যক্তি বা তদধীন মঞ্জুরীকৃত কোন স্কীমের শর্ত বা কর্তব্য পালনে ব্যর্থ কোন ব্যক্তি যদি কোন 13[ কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠান] হয়, তাহা হইলে এইরূপ লঙ্ঘন বা ব্যর্থতা সংঘটিত হওয়ার সময় যে সকল ব্যক্তি উক্ত 14[ কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠানের] পরিচালক, ম্যানেজার, সচিব বা অন্য কোন কর্মকর্তা ছিলেন বা উক্ত 15[ কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠানের] কাজকর্ম পরিচালনার দায়িত্বপ্রাপ্ত এবং তজ্জন্য উহার নিকট কৈফিয়ত দিতে বাধ্য ছিলেন তাঁহাদের প্রত্যেক ব্যক্তি ও উক্ত লঙ্ঘন বা ব্যর্থতার জন্য দোষী বলিয়া গণ্য হইবেন :

 

তবে শর্ত থাকে যে, যদি উক্ত ব্যক্তি প্রমাণ করিতে পারেন যে, এইরূপ লঙ্ঘন বা ব্যর্থতা তাঁহার অজ্ঞাতসারে সংঘটিত হইয়াছে বা উহা প্রতিরোধ করিবার জন্য তিনি যথাযথ সতকর্তা অবলম্বন করিয়াছিলেন তাহা হইলে তিনি উক্তরূপ দোষী বলিয়া গণ্য হইবেন না।

 

16[ 17[ (৯) 18[উপ-ধারা (২), (৩)], (৪), (৫), (৬), (৭) এবং ধারা ২৮ এর উপ-ধারা (১) ও ধারা ৫৭ এর উপ-ধারা (১) এর বিধান অনুসারে কেহ দণ্ডনীয় অপরাধ করিলে তাঁহার বিরুদ্ধে মামলা না করিয়া বাংলাদেশ ব্যাংক 19[ তাহাকে কেন আর্থিক জরিমানা] করিবে না সে সম্পর্কে কারণ দর্শাইতে সুযোগ দিতে পারিবে এবং তাঁহার ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট না হইলে বা তিনি কোন ব্যাখ্যা প্রদান না

 

করিলে বাংলাদেশ ব্যাংক তাঁহাকে উপরিউক্ত উপ-ধারাসমূহে এবং ধারা ২৮ এর উপ-ধারা (২) ও ধারা ৫৭ এর উপ-ধারা (২) এ উল্লেখিত 20[ যে কোন অংকের আর্থিক জরিমানা] করিতে পারিবে।]

 

(১০) উপ-ধারা (৯) এর অধীন 21[ জরিমানা] আরোপ করার ১৪ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি উহা পরিশোধ করিলে তাঁহার বিরুদ্ধে উক্ত উপ-ধারায় উলি্লখিত উপ-ধারাগুলির অধীন তৎকতর্ৃক কৃত অপরাধের জন্য আর কোন আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে না; কিন্তু যদি তিনি উক্তরূপ সময়সীমার মধ্যে 22[ জরিমানাকৃত অর্থ] পরিশোধে ব্যর্থ হন তাহা হইলে বাংলাদেশ ব্যাংক সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির কৃত অপরাধের জন্য তাঁহার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করিবে।]

 

23[ 24[(১১) যদি কোন ব্যাংক-কোম্পানী ধারা ১৩ এর উপ-ধারা (৭), ধারা ২৫ এর উপ-ধারা (৩), (৪) ও (৫), ধারা ২৬ক এর উপ-ধারা (৩), ধারা ২৯ এর উপ-ধারা (৩), এবং ধারা ৩৩ এর উপ-ধারা (৫) এ বর্ণিত ক্ষেত্র ব্যতীত অন্য কোন ধারার বিধান লঙ্ঘন করে বা তদধীন প্রদত্ত কোন আদেশ বা নির্দেশ বা আরোপিত কোন শর্ত বা প্রণীত কোন বিধি লঙ্ঘন করে, তাহা হইলে উক্ত লঙ্ঘনের জন্য উক্ত ব্যাংক-কোম্পানীর উপর অন্যূন ৩ (তিন) লক্ষ এবং অনধিক ৩০ (ত্রিশ) লক্ষ টাকা জরিমানা আরোপিত হইবে, এবং যদি অনুরূপ লঙ্ঘন অব্যাহত থাকে, তাহা হইলে অনুরূপ লঙ্ঘনের প্রথম দিনের পর প্রত্যেক দিনের জন্য অতিরিক্ত অন্যূন ৫ (পাঁচ) হাজার টাকা এবং অনধিক ৫০ (পঞ্চাশ) হাজার টাকা জরিমানা আরোপিত হইবে।]

 

(১২) উপ-ধারা (৯) এর অধীন জরিমানাকৃত কোন ব্যক্তি বা উপধারা (১১) এর অধীন জরিমানাকৃত কোন ব্যাংক-কোম্পানী বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক অনুরূপ জরিমানা আরোপের ১৪ দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা-পর্ষদের নিকট তাহা পুনর্বিবেচনার আবেদন পেশ করিতে পারিবে এবং এই ব্যাপারে উক্ত পর্ষদের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হইবে।]


  • 1
    “অষ্টম খণ্ড বিবিধ” শব্দগুলি ব্যাংক কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০০৩ (২০০৩ সনের ১১ নং আইন) এর ৪৪ ধারাবলে সন্নিবেশিত৷
  • 2
    ‘‘অনধিক ৭ (সাত) বৎসর কারাদন্ডে এবং অন্যূন দুই লক্ষ টাকা এবং অনধিক বিশ লক্ষ টাকা অর্থদন্ডে দন্ডনীয়’’ শব্দগুলি ‘‘অনধিক ৭ বৎসর কারাদন্ডে দন্ডনীয় হইবেন এবং ইহার অতিরিক্ত অর্থদন্ডেও দন্ডনীয়’’ শব্দগুলির পরিবর্তে ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২৭ নং আইন) এর ৭০(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 3
    “৫ (পাঁচ)” সংখ্যা, বন্ধনী ও শব্দ “দুই” শব্দটির পরিবর্তে ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০২৩ (২০২৩ সনের ১৩ নং আইন) এর ৩৩(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 4
    “৫০ (পঞ্চাশ)” সংখ্যা, বন্ধনী ও শব্দ “বিশ” শব্দটির পরিবর্তে ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০২৩ (২০২৩ সনের ১৩ নং আইন) এর ৩৩(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 5
    উপ-ধারা (১ক) ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০২৩ (২০২৩ সনের ১৩ নং আইন) এর ৩৩ (খ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।
  • 6
    ‘‘অনধিক ৩ (তিন) বৎসরের কারাদন্ডে এবং অনধিক এক লক্ষ টাকা অর্থদন্ডে দন্ডনীয়’’ শব্দগুলি ‘‘অনধিক তিন বৎসরের কারাদন্ডে দন্ডনীয় হইবেন এবং ইহার অতিরিক্ত অর্থদন্ডেও দন্ডনীয়’’ শব্দগুলির পরিবর্তে ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২৭ নং আইন) এর ৭০(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 7
    “কারাদণ্ডে অথবা অনধিক ৫ (পাঁচ) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডে অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন” শব্দগুলি, সংখ্যা ও বন্ধনী “কারাদণ্ডে এবং অনধিক এক লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন” শব্দগুলির পরিবর্তে ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০২৩ (২০২৩ সনের ১৩ নং আইন) এর ৩৩ (গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 8
    ‘‘ঋণ, অগ্রিম, গ্যারান্টি বা অন্য কোনরূপ আর্থিক সুবিধা’’ শব্দগুলি ‘‘অগ্রিম’’ শব্দটির পরিবর্তে ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২৭ নং আইন) এর ৭০(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 9
    ‘‘অনধিক ৩ (তিন) বৎসরের কারাদন্ডে অথবা অন্যূন এক লক্ষ টাকা এবং অনধিক দশ লক্ষ টাকা অর্থদন্ডে অথবা উভয় দন্ডে দন্ডনীয়’’ শব্দগুলি ‘‘অনধিক তিন বৎসরের কারাদন্ডে দন্ডনীয় হইবেন এবং ইহার অতিরিক্ত অনধিক বিশ হাজার টাকা অর্থদন্ডে দন্ডনীয়’’ শব্দগুলির পরিবর্তে ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২৭ নং আইন) এর ৭০(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 10
    “৫ (পাঁচ)” সংখ্যা, বন্ধনী ও শব্দ “এক” শব্দটির পরিবর্তে ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০২৩ (২০২৩ সনের ১৩ নং আইন) এর ৩৩ (ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 11
    “২০ (বিশ)” সংখ্যা, বন্ধনী ও শব্দ “দশ” শব্দটির পরিবর্তে ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০২৩ (২০২৩ সনের ১৩ নং আইন) এর ৩৩(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 12
    উপ-ধারা (৪), (৫) (৬) ও (৭) ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০২৩ (২০২৩ সনের ১৩ নং আইন) এর ৩৩(ঙ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 13
    ‘‘কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠানের’’ শব্দগুলি ‘‘কোম্পানীর’’ শব্দটির পরিবর্তে ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২৭ নং আইন) এর ৭০(জ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 14
    ‘‘কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠানের’’ শব্দগুলি ‘‘কোম্পানীর’’ শব্দটির পরিবর্তে ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২৭ নং আইন) এর ৭০(জ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 15
    ‘‘কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠানের’’ শব্দগুলি ‘‘কোম্পানীর’’ শব্দটির পরিবর্তে ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২৭ নং আইন) এর ৭০(জ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 16
    উপ-ধারা (৯) এবং (১০) ব্যাংক কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ১৯৯৩ (১৯৯৩ সনের ১৩ নং আইন) এর ২৪ ধারাবলে সংযোজিত
  • 17
    উপ-ধারা (৯) ব্যাংক কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০০৩ (২০০৩ সনের ১১ নং আইন) এর ৪৫ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 18
    “উপ-ধারা (২), (৩)” শব্দ, সংখ্যাগুলি, বন্ধনীগুলি ও কমা “উপ-ধারা (৩)” শব্দ, সংখ্যা ও বন্ধনীর পরিবর্তে ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০২৩ (২০২৩ সনের ১৩ নং আইন) এর ৩৩ (চ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 19
    ‘‘তাহাকে কেন আর্থিক জরিমানা’’ শব্দগুলি ‘‘তাহাকে কেন অর্থদণ্ডে দণ্ডিত’’ শব্দগুলির পরিবর্তে ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২৭ নং আইন) এর ৭০(ঝ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 20
    ‘‘যে কোন অংকের আর্থিক জরিমানা’’ শব্দগুলি ‘‘যে কোন অংকের অর্থদণ্ডে দণ্ডিত’’ শব্দগুলির পরিবর্তে ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২৭ নং আইন) এর ৭০(ঝ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 21
    ‘‘জরিমানা’’ শব্দ ‘‘অর্থদণ্ড’’ শব্দটির পরিবর্তে ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২৭ নং আইন) এর ৭০(ঞ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 22
    ‘‘জরিমানাকৃত অর্থ’’ শব্দগুলি ‘‘দণ্ডিত অর্থ’’ শব্দগুলির পরিবর্তে ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২৭ নং আইন) এর ৭০(ঞ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 23
    উপ-ধারা (১১) ও (১২) ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২৭ নং আইন) এর ৭০(ট) ধারাবলে সংযোজিত।
  • 24
    উপ-ধারা (১১) ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০২৩ (২০২৩ সনের ১৩ নং আইন) এর ৩৩ (ছ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs