প্রিন্ট ভিউ

[সেকশন সূচি]

মূল্য সংযোজন কর আইন, ১৯৯১

( ১৯৯১ সনের ২২ নং আইন )

আপীল
 
৪২৷ 1[ (১) যে কোন মূল্য সংযোজন কর কর্মকর্তা বা যে কোন ব্যক্তি কোন মূল্য সংযোজন কর কর্মকর্তার এই আইন বা কোন বিধির অধীন প্রদত্ত কোন সিদ্ধান্ত বা আদেশ দ্বারা সংক্ষুব্ধ হইলে তিনি উক্ত সিদ্ধান্ত বা আদেশের বিরুদ্ধে, পণ্যের সরবরাহ বা প্রদত্ত সেবার ক্ষেত্রে ধারা ৫৬ এর অধীন প্রদত্ত কোন আটক বা বিক্রয় আদেশ অথবা পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে Customs Act এর section 82 বা section 98 এর অধীন কোন আদেশ ব্যতীত, উক্ত সিদ্ধান্ত বা 2[ আদেশ প্রদানের বা, ক্ষেত্রমত, আদেশ জারীর ] 3[ নব্বই দিনের] মধ্যে,-
 
(ক) উক্ত সিদ্ধান্ত বা আদেশ অতিরিক্ত কমিশনার বা তন্মিম্নের কোন মূল্য সংযোজন কর কর্মকর্তা কর্তৃক প্রদত্ত হইয়া থাকিলে, কমিশনার (আপীল) এর নিকট; 4[ ***]
 
(খ) উক্ত সিদ্ধান্ত বা আদেশ কমিশনার, কমিশনার (আপীল) বা তাঁহার সমমর্যাদার কোন মূল্য সংযোজন কর কর্মকর্তা কর্তৃক প্রদত্ত হইয়া থাকিলে, Customs Act এর section 196 এর অধীন গঠিত 5[ Customs, Excise and মূল্য সংযোজন কর Appellate Tribunal অতঃপর, Appellate Tribunal,বলিয়া উল্লিখিত, এর নিকট; এবং]
 
6[ (গ) উক্ত সিদ্ধান্ত বা আদেশ Appellate Tribunal কর্তৃক প্রদত্ত হইয়া থাকিলে, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের নিকট;]
 
আপীল করিতে পারিবেন।
 
(১ক) উপ-ধারা (১) এর অধীন আপীল গ্রহণের পর,-
 
(ক) আপীলটি কমিশনার (আপীল) এর নিকট করা হইলে, কমিশনার (আপীল) আপীলটি সম্পর্কে তাঁহার বিবেচনায় প্রয়োজনীয় তদন্ত অনুষ্ঠান বা তথ্য সংগ্রহ করিতে পারিবেন এবং আপীলকারীকে শুনানীর যুক্তিসঙ্গত সুযোগদান করিয়া যে সিদ্ধান্ত বা আদেশের বিরুদ্ধে আপীল করা হইয়াছে উহা বহাল রাখিতে বা উহাতে কোন পরিবর্তন করিতে বা উহা বাতিল করিতে বা তাঁহার বিবেচনায় সঙ্গত কোন নূতন সিদ্ধান্ত বা আদেশ প্রদান করিতে পারিবেন :
 
তবে শর্ত থাকে যে, যদি কমিশনার (আপীল) এই মর্মে সন্তুষ্ট হন যে, আপীলকারী যথেষ্ট কারণবশতঃ উপরি-উক্ত 7[ নব্বই দিন ] মেয়াদের মধ্যে আপীল দায়ের করিতে সক্ষম হন নাই, তাহা হইলে তিনি আপীলকারীকে উক্ত মেয়াদের পরবর্তী 8[ ষাট দিনের] মধ্যে আপীল দায়ের করার অনুমতি দিতে পারিবেন; এবং
 
(খ) আপীলটি Appellate Tribunal এর নিকট করা হইলে, Appellate Tribunal এই আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, যতদূর সম্ভব, Customs Act এর উক্ত Tribunal সংক্রান্ত বিধানাবলী অনুযায়ী আপীলটির নিষ্পত্তি করিবে৷]
 
(২) যদি কোন ব্যক্তি 9[ ***] কোন পণ্য বা সেবার উপর প্রদেয় মূল্য সংযোজন করের দাবী সম্পর্কিত অথবা এই আইনের অধীন আরোপিত কোন অর্থদণ্ড সম্পর্কিত কোন সিদ্ধান্ত বা আদেশের বিরুদ্ধে উপ-ধারা (১) এর অধীন আপীল করার ইচ্ছা করেন তাহা হইলে তাহাকে তাহার আপীল দায়ের করার কালে 10[ আপীলটি-
 
11[ (ক) কমিশনার (আপীল) এর নিকট দায়ের করা হইলে, দাবীকৃত কর এর দশ শতাংশ বা দাবীকৃত কর না থাকিলে আরোপিত অর্থদণ্ডের দশ শতাংশ; 12[ এবং]]
 
13[ (খ) কমিশনার বা তাঁহার সমমর্যাদার কোন মূল্য সংযোজন কর কর্মকর্তার আদেশের বিরুদ্ধে Appellate Tribunal এ দায়ের করা হইলে, 14[ দাবীকৃত কর এর দশ শতাংশ বা দাবীকৃত কর না থাকিলে আরোপিত অর্থ দণ্ডের দশ শতাংশ]; 15[ ***]
 
16[ ***]]
 
সরকারী ট্রেজারী বা সরকারের নিকট হইতে এতদুদ্দেশে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন মূল্য সংযোজন কর কর্মকর্তার নিকট জমা করিতে হইবে৷]
 
17[ ***]
 
18[ (২খ) উপ-ধারা (২) এর দফা (ক) অনুযায়ী কমিশনার (আপীল) কর্তৃক প্রদত্ত আদেশের বিরুদ্ধে Appellate Tribunal এ আপীল দায়ের করা হইলে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তিকে উহার উপর দাবিকৃত কর বা আরোপিত অর্থদণ্ডের কোন অংশ জমা প্রদান করিতে হইবে না।]
 
(৩) কোন সিদ্ধান্ত বা আদেশ সম্পর্কে বোর্ড কর্তৃক ধারা ৪৩ এর অধীন কোন কার্যধারা শুরু করার পর সেই সিদ্ধান্ত বা আদেশের ক্ষেত্রে উপ-ধারা (১) এর অধীন আপীল করা যাইবে না।
 
19[ (৪) উপ-ধারা (১) বা, ক্ষেত্রমত,উপ-ধারা(১ক) এর অধীন আপিল দাযের হইবার পর 20[ ১ (এক) বৎসরের মধ্যে] কমিশনার (আপিল) বা, ক্ষেত্রমত, 21[ ২(দুই) বৎসরের মধ্যে] Appellate Tribunal কর্তৃক আপীল নিষ্পত্তি করিতে হইবেঃ
 
তবে শর্ত থাকে যে, উক্ত সময়সীমার মধ্যে আপিলটি নিষ্পত্তিক্রমে সিদ্ধান্ত প্রদান করা না হইলে উহা কমিশনার (আপিল) বা, ক্ষেত্রমত, Appellate Tribunal কর্তৃক মঞ্জুর করা হইয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে।]
 
(৫) নির্ধারিত তারিখের অব্যবহিত পূর্বে বিদ্যমান ধারা ৪২ এর অধীন বোর্ডের নিকট পেশকৃত কোন আপীল অথবা বোর্ড কর্তৃক প্রদত্ত কোন আপীল আদেশ অথবা উক্তরূপ কোন আপীল হইতে উদ্ভূত বা তৎসম্পর্কিত কোন বিষয় উক্ত তারিখের অব্যবহিত পূর্বে অনিষ্পন্ন বা, ক্ষেত্রমত, বাস্তবায়নাধীন থাকিলে উহা নির্ধারিত তারিখে Appellate Tribunal এর নিকট হস্তান্তরিত হইবে এবং যতদূর সম্ভব, Customs Act এর section 196J তে বর্ণিত পদ্ধতিতে Appellate Tribunal কর্তৃক নিষ্পত্তিযোগ্য হইবে৷
 
ব্যাখ্যা৷- এই ধারায়, “নির্ধারিত তারিখ” বলিতে ১লা অক্টোবর, ১৯৯৫ বুঝাইবে৷]

  • 1
    উপ-ধারা (১) ও (১ক) পূর্ববর্তী উপ-ধারা (১) এর পরিবর্তে অর্থ আইন, ১৯৯৫ (১৯৯৫ সনের ১২ নং আইন) এর ৮ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 2
    “আদেশ প্রদানের বা, ক্ষেত্রমত, আদেশ জারীর” শব্দগুলি ও কমাগুলি “আদেশ প্রদানের” শব্দগুলির পরিবর্তে অর্থ আইন, ২০১০ (২০১০ সনের ৩৩ নং আইন) এর ৮৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 3
    “নব্বই দিনের” শব্দগুলি “তিন মাসের” শব্দগুলির পরিবর্তে অর্থ আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৩৬ নং আইন) এর ৫৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত যাহা ১ জুলাই ২০০৯ তারিখ হইতে কার্যকর।
  • 4
    “এবং” শব্দটি অর্থ আইন, ২০১০ (২০১০ সনের ৩৩ নং আইন) এর ৮৭ ধারাবলে বিলুপ্ত।
  • 5
    “Customs, Excise and মূল্য সংযোজন কর Appellate Tribunal,অতঃপর Appellate Tribunal, বলিয়া উল্লিখিত, এর নিকট; এবংচ্ শব্দগুলি এবং কমাগুলি “Appellate Tribunal অতঃপর Appellate Tribunal, বলিয়া উলি্লখিত, এর নিকট;" শব্দগুলি,কমাগুলি এবং সেমিকোলনের পরিবর্তে অর্থ আইন, ২০১০ (২০১০ সনের ৩৩ নং আইন) এর৮৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 6
    দফা(গ) অর্থ আইন, ২০১০ (২০১০ সনের ৩৩ নং আইন) এর ৮৭ ধারাবলে সন্নিবেশিত।
  • 7
    “নব্বই দিন” শব্দগুলি “তিন মাস” শব্দগুলির পরিবর্তে অর্থ আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৩৬ নং আইন) এর ৫৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত যাহা ১ জুলাই ২০০৯ তারিখ হইতে কার্যকর।
  • 8
    “ষাট দিনের” শব্দগুলি “দুই মাসের” শব্দগুলির পরিবর্তে অর্থ আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৩৬ নং আইন) এর ৫৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত যাহা ১ জুলাই ২০০৯ তারিখ হইতে কার্যকর।
  • 9
    “মূল্য সংযোজন কর কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলিয়া গিয়াছে এইরূপ” শব্দগুলি অর্থ আইন, ২০০২ (২০০২ সনের ১৪ নং আইন) এর ৮৭ ধারাবলে বিলুপ্ত
  • 10
    “অথবা যদি আপীলাত কর্তৃপক্ষ তাহাকে অনুরূপ অনুমতি দেন তবে আপীলটি বিবেচনার পূর্বে পরবর্তী যে কোন পর্যায়ে, সংশ্লিষ্ট মূল্য সংযোজন কর কর্মকর্তার নিকট উক্ত দাবীকৃত কর বা আরোপিত অর্থদণ্ডের সমপরিমাণ অর্থ জমা করিতে হইবে:” শব্দগুলি, কমা ও কোলন এবং তত্পরবর্তী শর্তাংশগুলির পরিবর্তে অর্থ আইন, ১৯৯৬ (১৯৯৬ সনের ১৮ নং আইন) এর ৬ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 11
    দফা (ক) অর্থ আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৩৬ নং আইন) এর ৫৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 12
    “এবং” শব্দটি “;” চিহ্নটির পর অর্থ আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২৫ নং আইন) এর ৪০ (ক) ধারাবলে সংযোজিত।
  • 13
    দফা (খ) ও (গ) পূর্ববর্তী দফা (খ) এর পরিবর্তে অর্থ আইন, ২০০৪ (২০০৪ সনের ১৬ নং আইন) এর ৫৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 14
    “দাবীকৃত কর এর দশ শতাংশ বা দাবীকৃত কর না থাকিলে আরোপিত অর্থ দণ্ডের দশ শতাংশ” শব্দগুলি “দাবীকৃত কর বা আরোপিত অর্থ দণ্ডের দশ শতাংশ” শব্দগুলির পরিবর্তে অর্থ আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৩৬ নং আইন) এর ৫৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত যাহা ১ জুলাই ২০০৯ তারিখ হইতে কার্যকর।
  • 15
    “এবং” শব্দটি অর্থ আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২৫ নং আইন) এর ৪০ (খ) ধারাবলে বিলুপ্ত।
  • 16
    দফা (গ) অর্থ আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২৫ নং আইন) এর ৪০ (গ) ধারাবলে বিলুপ্ত।
  • 17
    উপ-ধারা (২ক) অর্থ আইন, ২০১২ এর ৮১(ক) ধারাবলে বিলুপ্ত ।
  • 18
    উপ-ধারা (২খ) অর্থ আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২৫ নং আইন) এর ৪০ (ঘ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।
  • 19
    উপ-ধারা(৪) অর্থ আইন, ২০১০ (২০০৯ সনের ৩৩ নং আইন) এর ৮৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 20
    ‘‘১ (এক) বৎসরের মধ্যে’’ সংখ্যা, বন্ধনী ও শব্দগুলি ‘‘৯ (নয়) মাসের মধ্যে’’ সংখ্যা, বন্ধনী ও শব্দগুলির পরিবর্তে অর্থ আইন, ২০১১ (২০১১ সনের ১২ নং আইন) এর ৭৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 21
    ‘‘২(দুই) বৎসরের মধ্যে’’ সংখ্যা, শব্দগুলি ও বন্ধনী ‘‘কমিশনার (আপীল) বা, ক্ষেত্রমত,’’ শব্দগুলি, কমা ও বন্ধনীর পর অর্থ আইন, ২০১২ এর ৮১ (খ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।
Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs