প্রিন্ট ভিউ

[সেকশন সূচি]

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩

( ১৯৯৩ সনের ১৫ নং আইন )

শাস্তি
১৮৷ 1[(১)] যদি কোন ব্যক্তি এই আইনের কোন বিধান লংঘন করেন বা লংঘন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন বা লংঘনে প্ররোচনা ও সহায়তা করেন তাহা হইলে তিনি অনধিক পাঁচ বত্সর সশ্রম কারাদণ্ড বা 2[অন্যুন পাঁচ লক্ষ] টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
 
 
3[(২) যদি কোন ব্যক্তি এই আইন বা বিধি বা প্রবিধানের অধীন-
 
 
(ক) প্রদত্ত কোন আদেশ বা নির্দেশ পালনে ব্যর্থ হন; বা
 
 
(খ) প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহে ব্যর্থ হন; বা
 
 
(গ) কোন অনুসন্ধান বা তদন্তের সময় অনুসন্ধানকারী বা তদন্তকারী ব্যক্তিকে প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা প্রদানে ব্যর্থ হন; তাহা হইলে কমিশন উক্ত ব্যক্তিকে ব্যক্তিগতভাবে বা প্রতিনিধির মাধ্যমে শুনানীর সুযোগ প্রদান করিয়া লিখিত আদেশ দ্বারা সতর্ক করিয়া দিতে পারিবে বা 4[অন্যুন এক লক্ষ] টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করিতে পারিবে, এবং উক্তরূপ ব্যর্থতা অব্যাহত থাকিলে অনুরূপ অব্যাহত থাকাকালীন প্রতিদিনের জন্য উক্ত ব্যক্তিকে অনূর্ধ্ব দশ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করিতে পারিবে৷
 
 
5[(২ক) অন্য কোন আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, এই আইন বা তদধীন প্রণীত বিধির অধীন কমিশন কর্তৃক আরোপিত অর্থদণ্ডের ১৫ (পনের) শতাংশ অর্থ কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত ব্যাংক হিসাবে জমা প্রদান না করিয়া উক্তরূপ দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে ধারা ২১ এর উপ-ধারা (১) এর অধীন আপীল বা উপ-ধারা (৫) এর অধীন পুনর্বিবেচনা বা কোন আদালতে কোন মামলা বা আইনগত কার্যধারা দায়ের করা যাইবে না।
 
 
(২খ) এই আইনের অধীনে কমিশন কর্তৃক আরোপিত অর্থদণ্ড অনাদায়ী হইলে উহা বকেয়া ভূমি রাজস্ব হিসাবে আদায়যোগ্য হইবে।]
 
 
(৩) উপ-ধারা (২) এর অধীন দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে একই অপরাধের জন্য কোন আদালতে মামলা দায়ের করা যাইবে না৷]

  • 1
    বিদ্যমান বিধান উক্ত ধারার উপ-ধারা (১) রূপে সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন (সংশোধন) আইন, ১৯৯৭ (১৯৯৭ সনের ৭ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে পুনর্সংখ্যায়িত
  • 2
    “অন্যুন পাঁচ লক্ষ” শব্দগুলি “অনধিক পাঁচ লক্ষ” শব্দগুলির পরিবর্তে সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন (সংশোধন)আইন, ২০০০ (২০০০ সনের ২৩ নং আইন) এর ১১ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 3
    উপ-ধারা (২) এবং (৩) সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন (সংশোধন) আইন, ১৯৯৭ (১৯৯৭ সনের ৭ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে সন্নিবেশিত
  • 4
    “অন্যুন এক লক্ষ” শব্দগুলি “অনূর্ধ এক লক্ষ” শব্দগুলির পরিবর্তে সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন (সংশোধন)আইন, ২০০০ (২০০০ সনের ২৩ নং আইন) এর ১১ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 5
    উপ-ধারা (২ক) ও (২খ) সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০১২ (২০১২ সনের ৪৫ নং আইন) এর ১৪ ধারাবলে সন্নিবেশিত।
Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs