নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০

( ২০০০ সনের ৮ নং আইন )

নারী ও শিশু নির্যাতনমূলক অপরাধসমূহ কঠোরভাবে দমনের উদ্দেশ্যে প্রয়োজনীয় বিধান প্রণয়নকল্পে প্রণীত আইন৷
 
 
 
যেহেতু নারী ও শিশু নির্যাতনমূলক অপরাধসমূহ কঠোরভাবে দমনের উদ্দেশ্যে প্রয়োজনীয় বিধান প্রণয়ন করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;
 
 
 
 
সেহেতু এতদ্‌দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল :-
 
 
 

সূচি

ধারাসমূহ

১৷ সংক্ষিপ্ত শিরোনামা

২৷ সংজ্ঞা

৩৷ আইনের প্রাধান্য

৪৷ দহনকারী, ইত্যাদি পদার্থ দ্বারা সংঘটিত অপরাধের শাস্তি

৫। [রহিত]

৬। [রহিত]

৭৷ নারী ও শিশু অপহরণের শাস্তি

৮৷ মুক্তিপণ আদায়ের শাস্তি

৯৷ ধর্ষণ, ধর্ষণজনিত কারণে মৃত্যু, ইত্যাদির শাস্তি

৯ক। নারীর আত্মহত্যায় প্ররোচনা, ইত্যাদির শাস্তি

১০৷ যৌন পীড়ন, ইত্যাদির দণ্ড

১১৷ যৌতুকের জন্য মৃত্যু ঘটানো, ইত্যাদির শাস্তি

১২৷ ভিক্ষাবৃত্তি, ইত্যাদির উদ্দেশ্যে শিশুকে অঙ্গহানি করার শাস্তি

১৩। ধর্ষণের ফলশ্রুতিতে জন্মলাভকারী শিশু সংক্রান্ত বিধান

১৪। সংবাদ মাধ্যমে নির্যাতিতা নারী ও শিশুর পরিচয় প্রকাশের ব্যাপারে বাধা-নিষেধ

১৫। ভবিষ্যত্ সম্পত্তি হইতে অর্থদণ্ড আদায়

১৬৷ অর্থদণ্ড বা ক্ষতিপূরণ আদায়ের পদ্ধতি

১৭৷ মিথ্যা মামলা, অভিযোগ দায়ের ইত্যাদির শাস্তি

১৮৷ অপরাধের তদন্ত

১৯৷ অপরাধ বিচারার্থ গ্রহণ, ইত্যাদি

২০৷ বিচার পদ্ধতি

২১৷ আসামীর অনুপস্থিতিতে বিচার

২২৷ ম্যাজিষ্ট্রেট কর্তৃক যে কোন স্থানে জবানবন্দি গ্রহণের ক্ষমতা

২৩৷ রাসায়নিক পরীক্ষক, রক্ত পরীক্ষক, ইত্যাদির সাক্ষ্য

২৪৷ সাক্ষীর উপস্থিতি

২৫৷ ফৌজদারী কার্যবিধির প্রয়োগ, ইত্যাদি

২৬৷ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল

২৭৷ ট্রাইব্যুনালের এখ্‌তিয়ার

২৮৷ আপীল

২৯৷ মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন

৩০৷ অপরাধে প্ররোচনা বা সহায়তার শাস্তি

৩১৷ নিরাপত্তামূলক হেফাজত

৩১ক৷ ট্রাইব্যুনাল, ইত্যাদির জবাবদিহিতা

৩২৷ [অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তি এবং অপরাধের শিকার ব্যক্তির মেডিক্যাল পরীক্ষা]

৩২ক। অভিযুক্ত ব্যক্তি এবং অপরাধের শিকার ব্যক্তির ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক এসিড (ডিএনএ) পরীক্ষা

৩৩৷ বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা

৩৪৷ ১৯৯৫ সনের ১৮ নং আইনের রহিতকরণ ও হেফাজত