প্রিন্ট ভিউ

[সেকশন সূচি]

অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইন, ২০০১

( ২০০১ সনের ১৬ নং আইন )

1[প্রত্যর্পণযোগ্য] সম্পত্তি প্রত্যর্পণ বা অবমুক্তির আবেদন, রেজিষ্ট্রি, রায় ও রায়ের অনুলিপি
১০৷ (১) 2[ধারা ৯ এর অধীন গেজেটে প্রকাশিত ক তফসিলভুক্ত অর্পিত] সম্পত্তির মালিক উক্ত সম্পত্তি তাহার অনুকূলে প্রত্যর্পণের জন্য, উক্ত সম্পত্তির তালিকা প্রকাশের 3[৩০০ (তিনশত)] দিনের মধ্যে, ট্রাইব্যুনালের নিকট আবেদন করিতে পারিবেন এবং আবেদনের সহিত তাহার দাবীর সমর্থনে সকল কাগজপত্র সংযুক্ত করিবেন৷
 
 
4[(১ক) উপ-ধারা (১) এর অধীন আবেদন দায়ের করার সময়সীমা অতিক্রান্ত হওয়া সত্ত্বেও এই আইন কার্যকর হইবার পর 5[৩১ ডিসেম্বর] ২০১৩ খ্রিস্টাব্দ তারিখ পর্যন্ত ট্রাইব্যুনালে আবেদন দায়ের করা যাইবে।]
 
 
 
(২) ধারা ৯(৪) অনুযায়ী তালিকায় অন্তর্ভুক্ত কোন অধিগ্রহণকৃত অর্পিত সম্পত্তির বিপরীতে প্রদেয় ক্ষতিপূরণের দাবীদার উপ-ধারা (১) অনুসারে ট্রাইব্যুনালে আবেদন করিবেন এবং আবেদনের সমর্থনে সকল কাগজপত্র সংযুক্ত করিবেন; তবে এই আবেদনে তিনি জমাকৃত অর্থ বাবদ কোন সুদ দাবী করিতে পারিবেন না বা এইরূপ সুদ পাওয়ার অধিকারীও হইবেন না৷
 
 
 
 
(৩) প্রত্যর্পণযোগ্য সম্পত্তির তালিকায় প্রত্যর্পণযোগ্য জনহিতকর সম্পত্তি হিসাবে অন্তর্ভুক্ত কোন সম্পত্তি প্রত্যর্পণের জন্য কোন ব্যক্তি ট্রাইব্যুনালের নিকট আবেদন করিতে পারিবেন না, বরং উহা প্রত্যর্পণের জন্য ১৫ ধারা অনুযায়ী উক্ত ধারায় উল্লেখিত ব্যক্তি জেলা প্রশাসকের নিকট আবেদন করিতে পারিবেন:
 
 
 
 
তবে শর্ত থাকে যে, যদি কোন সম্পত্তি প্রত্যর্পণযোগ্য সম্পত্তি তালিকায় অন্তর্ভুক্ত থাকে এবং কোন ব্যক্তি দাবী করেন যে, ধারা ৬ অনুসারে উক্ত সম্পত্তি উক্ত তালিকায় অন্তর্ভুক্তিযোগ্য নহে, তাহা হইলে তিনি উক্ত তালিকা হইতে উক্ত সম্পত্তি অবমুক্তির জন্য উপ-ধারা (৪) এর অধীনে ট্রাইব্যুনালের নিকট আবেদন করিতে পারিবেন৷
 
 
(৪) প্রত্যর্পণযোগ্য সম্পত্তির তালিকায় ধারা ৬ তে উল্লিখিত কোন সম্পত্তি অন্তর্ভুক্ত হইয়া থাকিলে সংশ্লিষ্ট স্বার্থবান ব্যক্তি ট্রাইব্যুনালের নিকট উক্ত সম্পত্তি প্রত্যর্পণযোগ্য সম্পত্তির তালিকা হইতে অবমুক্তির জন্য উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত সময়সীমার মধ্যে আবেদন করিতে পারিবেন এবং দাবীর সমর্থনে সকল কাগজপত্র আবেদনের সহিত সংযুক্ত করিবেন৷
 
 
 
 
(৫) প্রত্যর্পণযোগ্য সম্পত্তি প্রত্যর্পণ বা অবমুক্তির জন্য ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপিত সকল আবেদন একটি স্বতন্ত্র রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধ করিতে হইবে এবং যে সম্পত্তি প্রত্যর্পণ বা অবমুক্তির জন্য আবেদন করা হয় উহার বিপরীতে সংশ্লিষ্ট আবেদন বা আবেদনসমূহকে নম্বরযুক্ত করিয়া উহার বিবরণ লিপিবদ্ধ করিতে হইবে৷
 
 
 
 
(৬) এই ধারার অধীনে আবেদন প্রাপ্তির পর ট্রাইব্যুনাল-
 
 
 
 
(ক) অনধিক ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে উক্ত আবেদন এই আইন অনুযায়ী গ্রহণযোগ্য কিনা এবং আবেদনের সমর্থনে আপাতঃদৃষ্টে পর্যাপ্ত কাগজপত্র দাখিল করা হইয়াছে কিনা তত্সম্পর্কে সিদ্ধান্ত ও প্রয়োজনীয় নির্দেশ প্রদান করিবে;
 
 
 
 
(খ) আবেদনটি গ্রহণযোগ্য হইলে সরকারের পক্ষে সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসককে নোটিশ দিবে;
 
 
 
 
(গ) উপস্থাপিত আবেদন বা আবেদনসমূহ (যদি থাকে) ও সরকারের কোন বক্তব্য থাকিলে তত্সম্পর্কে উভয় পক্ষকে শুনানীর সুযোগ দিবে; এবং
 
 
 
 
(ঘ) ট্রাইব্যুনালের বিবেচনায় কোন বিষয় অনুসন্ধানের প্রয়োজন থাকিলে তত্সম্পর্কে অনুসন্ধানের উদ্দেশ্যে যে কোন বিচার বিভাগীয় বা কোন সরকারী কর্মকর্তা বা তাহার বিবেচনায় উপযুক্ত অন্য কোন ব্যক্তিকে এই অনুসন্ধানের নির্দেশ দিতে এবং সংশ্লিষ্ট অনুসন্ধান প্রতিবেদন বিবেচনান্তে রায় প্রদান করিতে পারিবে৷
 
 
 
 
6[(৭) এই আইনের অধীনে কোন আবেদন প্রাপ্তির ৩০০ (তিনশত) দিনের মধ্যে ট্রাইব্যুনাল উহার রায় প্রদান করিবেঃ
 
 
তবে শর্ত থাকে যে, কোন অনিবার্য কারণে উক্ত মেয়াদের মধ্যে কোন আবেদন নিষ্পত্তি করা সম্ভব না হইলে, ট্রাইব্যুনাল কারণ লিপিবদ্ধ করিয়া ৬০(ষাট) দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তি করিতে পারিবে 7[***];
 
 
আরও শর্ত থাকে যে, উল্লিখিত বর্ধিত সময়ের মধ্যেও যদি যুক্তিসঙ্গত কোন কারণে কোন আবেদন নিষ্পত্তি করা সম্ভব না হয়, তাহা হইলে ট্রাইব্যুনাল উহার কারণ লিপিবদ্ধ করিয়া আবেদনটি নিষ্পত্তির জন্য সর্বশেষ আরো ৩০(ত্রিশ) দিন সময় বর্ধিত করিতে পারিবে 8[***] ।]
 
 
9[(৭ক) এই ধারায় যাহা কিছুই থাকুক না কেন, এই আইন কার্যকর হইবার পর, কোন ট্রাইব্যুনাল উপ-ধারা (৭) এ উল্লিখিত সময় সীমার মধ্যে কোন আবেদন নিষ্পত্তি করিতে না পারিলে উহা সরকারকে লিখিতভাবে অবহিত করিবে এবং সরকার, জনস্বার্থে, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা উক্ত ট্রাইব্যুনালের মামলার সংখ্যা, আঞ্চলিক এখতিয়ার ইত্যাদি বিবেচনাক্রমে এই ধারার অধীন আবেদন নিষ্পত্তির জন্য প্রয়োজন অনুযায়ী সময়সীমা বৃদ্ধি করিতে পারিবে।]
 
 
(৮) ট্রাইব্যুনালের রায় লিখিত হইবে এবং উহাতে নিম্্নবর্ণিত বিষয়াদি থাকিবে:-
 
 
 
 
(ক) আবেদনকারী বা আবেদনকারীগণ (যদি থাকে) এর দাবী এবং সরকারের বক্তব্য, যদি থাকে, এর সংক্ষিপ্ত বর্ণনা;
 
 
 
 
(খ) দাবীকৃত সম্পত্তি বা অধিগ্রহণকৃত সম্পত্তির ক্ষেত্রে উহার বিপরীতে প্রদেয় ক্ষতি-পূরণের অর্থ প্রত্যর্পণযোগ্য সম্পত্তির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত আছে কিনা তত্সম্পর্কে সিদ্ধান্ত;
 
 
(গ) আবেদন উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত সময়সীমার মধ্যে ট্রাইব্যুনালে পেশ করা হইয়াছে কিনা;
 
 
 
 
10[(ঘ) কোন সম্পত্তি প্রত্যর্পণের বা ক্ষেত্রমত উপরোক্ত ক্ষতিপূরণ প্রাপ্তির আবেদন করা হইলে আবেদনকারী⎯
 
 
 
 
(অ) তাহার দাবীকৃত সম্পত্তি বা ক্ষেত্রমত অধিগ্রহণকৃত সম্পত্তির মালিক কিনা তৎসম্পর্কে সিদ্ধান্ত; এবং
 
 
 
 
11[(আ) 12[***] দাবীকৃত সম্পত্তির গেজেটে প্রকাশিত তালিকায় অন্তর্ভুক্ত মালিক Bangladesh Citizenship (Temporary Provisions) Order, 1972 (P.O. No. 149 of 1972) অনুসারে বাংলাদেশের নাগরিক ও স্থায়ী বাসিন্দা কিনা তৎসম্পর্কে সিদ্ধান্ত।]]
 
 
 
 
(ঙ) উপ-ধারা (৩) এর অধীনে কোন আবেদন থাকিলে সংশ্লিষ্ট সম্পত্তি প্রত্যর্পণযোগ্য তালিকা হইতে অবমুক্ত করা হইবে কিনা তত্সম্পর্কে সিদ্ধান্ত;
 
 
 
 
(চ) উপরোক্ত সিদ্ধান্তসমূহের ব্যাপারে উপস্থাপিত সাক্ষ্যের সংক্ষিপ্ত বিশ্লেষণ ও মূল্যায়নসহ সিদ্ধান্তের কারণ;
 
 
 
 
(ছ) আবেদনকৃত প্রত্যর্পণ, ক্ষতিপূরণ বা অবমুক্তির ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত ও নির্দেশ সম্বলিত আদেশ৷
 
 
 
 
(৯) এই ধারার অধীনে ট্রাইব্যুনাল প্রত্যর্পণযোগ্য সম্পত্তি প্রত্যর্পণ বা অধিগ্রহণকৃত অর্পিত সম্পত্তির বিপরীতে জমাকৃত ক্ষতিপূরণের অর্থ প্রদান বা উহাকে প্রত্যর্পণযোগ্য সম্পত্তির তালিকা হইতে অবমুক্তির আবেদন মঞ্জুর বা নামঞ্জুর করিয়া রায় প্রদান করিলে, রায় প্রদানের ৭ (সাত) দিনের মধ্যে, উক্ত রায় ভিত্তিক একটি ডিক্রী প্রস্তুত করিবে৷
 
 
 
 
(১০) এই ধারার অধীনে ট্রাইব্যুনালের-
 
 
 
 
(ক) রায় ঘোষণার অনধিক 13[৩০(ত্রিশ)] দিনের মধ্যে আগ্রহী পক্ষ উক্ত রায়ের ও ডিক্রীর অনুলিপির জন্য আবেদন করিতে পারিবেন এবং অনুলিপি সরবরাহের ব্যাপারে ট্রাইব্যুন্যালের কোন নির্দেশ (যদি থাকে) পালন সাপেক্ষে, আবেদনকারীকে ট্রাইব্যুনাল পরবর্তী 14[৩০(ত্রিশ)] দিনের মধ্যে উক্ত অনুলিপি সরবরাহ করিবে;
 
 
 
 
(খ) অন্য যে কোন আদেশের অনুলিপির জন্য যে কোন আগ্রহী পক্ষ যে কোন সময় আবেদন করিতে পারিবে এবং ট্রাইব্যুনাল, এইরূপ অনুলিপির ব্যাপারে ট্রাইব্যুনালের নির্দেশ (যদি থাকে) পালন সাপেক্ষে, অনধিক 15[৩০(ত্রিশ)] দিনের মধ্যে ট্রাইব্যুনাল উক্ত অনুলিপি সরবরাহ করিবে৷

  • 1
    “প্রত্যর্পণযোগ্য” শব্দটি "অর্পিত” শব্দটির পরিবর্তে অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ (দ্বিতীয় সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৪৬ নং আইন) এর ৮(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 2
    ‘‘ধারা ৯ এর অধীন গেজেটে প্রকাশিত ক তফসিলভুক্ত অর্পিত’’ শব্দগুলি ও সংখ্যা “প্রত্যর্পণযোগ্য’’ শব্দটির পরিবর্তে অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ (দ্বিতীয় সংশোধন) আইন, ২০১২ (২০১২ সনের ৩৯ নং আইন) এর ৫(খ)(অ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 3
    ‘‘৩০০(তিনশত)’’ সংখ্যা, বন্ধনী ও শব্দ ‘‘১২০ (একশত বিশ)’’ সংখ্যা, বন্ধনী ও শব্দগুলির পরিবর্তে অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ (দ্বিতীয় সংশোধন) আইন, ২০১২ (২০১২ সনের ৩৯ নং আইন) এর ৫(খ) (আ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 4
    উপ-ধারা (১ক) অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২০ নং আইন) এর ১০(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।
  • 5
    “৩১ ডিসেম্বর” সংখ্যা ও শব্দটি “৩০ জুন” সংখ্যা ও শব্দটির পরিবর্তে অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ (দ্বিতীয় সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৪৬ নং আইন) এর ৮(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 6
    উপ-ধারা (৭) অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ (দ্বিতীয় সংশোধন) আইন, ২০১২ (২০১২ সনের ৩৯ নং আইন) এর ৫(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 7
    “এবং তৎসম্পর্কে সুপ্রীম কোর্টকে লিখিতভাবে অবহিত করিবে, যাহার একটি অনুলিপি সরকারের নিকট প্রেরণ করিতে হইবে” শব্দগুলি ও কমা অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২০ নং আইন) এর ১০(খ) (অ) ধারাবলে বিলুপ্ত।
  • 8
    “এবং এইরূপ সময় বর্ধিতকরণ সম্পর্কে সুপ্রীম কোর্টকে লিখিতভাবে অবহিত করিবে, যাহার একটি অনুলিপি সরকারের নিকট প্রেরণ করিতে হইবে” শব্দগুলি ও কমা অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২০ নং আইন) এর ১০(খ) (আ) ধারাবলে বিলুপ্ত।
  • 9
    উপ-ধারা (৭ক) অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২০ নং আইন) এর ১০(গ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।
  • 10
    প্যারা (ঘ) অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পন (সংশোধন) আইন, ২০১১ (২০১১ সনের ২৩ নং আইন) এর ৬ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 11
    উপ-দফা (আ) অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২০ নং আইন) এর ১০(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 12
    “এবং” শব্দটি অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ (দ্বিতীয় সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৪৬ নং আইন) এর ৮(গ) ধারাবলে বিলুপ্ত।
  • 13
    ‘‘৩০(ত্রিশ)’’ সংখ্যা, বন্ধনী ও শব্দ “৭ (সাত)” সংখ্যা, বন্ধনী ও শব্দের পরিবর্তে অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ (দ্বিতীয় সংশোধন) আইন, ২০১২ (২০১২ সনের ৩৯ নং আইন) এর ৫ (ঘ)(অ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 14
    ‘‘৩০(ত্রিশ)’’ সংখ্যা, বন্ধনী ও শব্দ ‘‘১৫ (পনের)’’ সংখ্যা, বন্ধনী ও শব্দের পরিবর্তে অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ (দ্বিতীয় সংশোধন) আইন, ২০১২ (২০১২ সনের ৩৯ নং আইন) এর ৫ (ঘ)(অ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 15
    ‘‘৩০(ত্রিশ)’’ সংখ্যা, বন্ধনী ও শব্দ ‘‘১৫ (পনের)’’ সংখ্যা, বন্ধনী ও শব্দের পরিবর্তে অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ (দ্বিতীয় সংশোধন) আইন, ২০১২ (২০১২ সনের ৩৯ নং আইন) এর ৫ (ঘ)(আ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs