প্রিন্ট ভিউ

[সেকশন সূচি]

অর্থ আইন, ২০০১

( ২০০১ সনের ৩০ নং আইন )

চতুর্থ অধ্যায়

মূল্য সংযোজন কর আইন, 1991 (1991 সনের 22 নং আইন) এর সংশোধন

১৯৯১ সনের ২২ নং আইনের ধারা ৫৫ এর সংশোধন
৮০৷ মূল্য সংযোজন কর আইনের ধারা ৫৫ এর-
 
 
 
 
(ক) উপ-ধারা (১) এর পরিবর্তে নিম্নরূপ উপ-ধারা (১) প্রতিস্থাপিত হইবে, যথা:
 
 
 
 
“(১) যে ক্ষেত্রে কোন ব্যক্তির পণ্য সরবরাহ বা প্রদত্ত সেবার উপর প্রদেয় মূল্য সংযোজন কর বা, ক্ষেত্রমত, মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক কোন কারণবশতঃ ধার্য বা পরিশোধ করা হয় নাই বা কম ধার্য বা কম পরিশোধ করা হইয়াছে অথবা ভুলবশতঃ ফেরত প্রদান করা হইয়াছে বা ধারা ১৩ এর অধীন মূল্য সংযোজন কর, সম্পূরক শুল্ক, আমদানি শুল্ক, আবগারী শুল্ক, অন্যান্য শুল্ক ও কর (আগাম আয়কর ব্যতীত), ভুলবশতঃ প্রত্যর্পণ করা হইয়াছে বা বাংলাদেশে সরবরাহকৃত কোন পণ্য বা সেবার উপর প্রদেয় কর বা শুল্কের বিপরীতে ভুলবশতঃ বা ভুল ব্যাখ্যার কারণে সমন্বয় করা হইয়াছে, সেই ক্ষেত্রে উক্ত ব্যক্তিকে তাহার উপর যে তারিখে উক্ত শুল্ক ও মূল্য সংযোজন কর প্রদেয় হইয়াছিল বা কম পরিশোধিত হইয়াছিল বা ফেরত প্রদান করা হইয়াছিল বা প্রত্যর্পণ করা হইয়াছিল বা সমন্বয়
 
 
করা হইয়াছিল সেই তারিখ হইতে তিন বত্সরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট মূল্য সংযোজন কর কর্মকর্তা নোটিশ দ্বারা নোটিশে উল্লিখিত শুল্ক বা মূল্য সংযোজন কর দাবী করিয়া কারণ দর্শানো নোটিশ জারী করিবেন৷”
 
 
 
 
(খ) উপ-ধারা (৩) এর পরিবর্তে নিম্নরূপ উপ-ধারা (৩) প্রতিস্থাপিত হইবে, যথা:-
 
 
 
 
“(৩) উপ-ধারা (১) এর অধীন শুল্ক ও কর প্রদানের জন্য যেই ব্যক্তির নিকট হইতে দাবী করা হয় সেই ব্যক্তি লিখিতভাবে উক্ত দাবীর বিরুদ্ধে আপত্তি উত্থাপন করিলে তাহাকে শুনানীর সুযোগদান করিতে হইবে৷ অতঃপর উক্ত ব্যক্তির উত্থাপিত আপত্তি বিবেচনা করিয়া সংশ্লিষ্ট মূল্য সংযোজন কর কর্মকর্তা নোটিশে দাবীকৃত শুল্ক ও করের পরিমাণ প্রয়োজনবোধে পুনঃনির্ধারণ করিতে পারিবেন, এবং উক্ত ব্যক্তি নোটিশে দাবীকৃত বা ক্ষেত্রমত পুনঃনির্ধারিত শুল্ক ও কর পরিশোধ করিতে বাধ্য থাকিবেন৷”

Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs