প্রিন্ট ভিউ

বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন আইন, ২০০৩

( ২০০৩ সনের ১৩ নং আইন )

অধ্যায়-২

কমিশন প্রতিষ্ঠা

কমিশন প্রতিষ্ঠা
৪৷ (১) এই আইন কার্যকর হইবার সংগে সংগে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন নামে একটি কমিশন প্রতিষ্ঠিত হইবে৷
 
 
 
 
(২) কমিশন একটি সংবিধিবদ্ধ সংস্থা হইবে এবং ইহার স্থায়ী ধারাবাহিকতা ও একটি সাধারণ সীলমোহর থাকিবে এবং এই আইন সাপেক্ষে ইহার স্থাবর ও অস্থাবর উভয় প্রকার সম্পত্তি অর্জন করিবার, অধিকারে রাখিবার এবং হস্তান্তর করিবার ক্ষমতা থাকিবে এবং ইহা নিজের নামে মামলা দায়ের করিতে পারিবে এবং ইহার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা যাইবে৷
কমিশনের কার্যালয়, ইত্যাদি
৫৷ (১) কমিশনের প্রধান কার্যালয় ঢাকায় থাকিবে৷
 
 
 
 
(২) কমিশন, প্রয়োজনবোধে, বাংলাদেশের যে কোন স্থানে উহার শাখা কার্যালয় স্থাপন করিতে পারিবে৷
কমিশনের গঠন, ইত্যাদি
৬৷ (১) চেয়ারম্যান ও চারজন সদস্য সমন্বয়ে কমিশন গঠিত হইবে৷
 
 
 
 
(২) চেয়ারম্যান ও সদস্যগণ মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের ভিত্তিতে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত হইবেন এবং তাঁহারা কমিশনের সার্বক্ষণিক কর্মকর্তা হইবেন৷
 
 
 
 
(৩) এই আইন কার্যকর হইবার সংগে সংগে কমিশন গঠনের লক্ষ্যে একজন চেয়ারম্যান ও দুইজন সদস্য নিয়োগ করিতে হইবে এবং উক্তরূপ নিয়োগের এক বত্সর পর অপর দুইজন সদস্য নিয়োগ করিতে হইবে৷
 
 
 
 
(৪) চেয়ারম্যান কমিশনের প্রধান নির্বাহী হইবেন৷
সদস্যের যোগ্যতা, অযোগ্যতা, ইত্যাদি
৭।1[(১) কমিশনের চেয়ারম্যান এবং সদস্য পদে নিয়োগের জন্য প্রার্থীগণের নিম্নবর্ণিত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা থাকিতে হইবে, যথা :-
 
(ক) খনি ও খনিজ সম্পদ, বিদ্যুৎ, কেমিক্যাল, মেকানিক্যাল অথবা পেট্রোলিয়াম বিষয়ে কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রীধারী প্রকৌশলী; অথবা
 
(খ) ভূ-বিজ্ঞান, ভূ-তত্ত্ব ও খনিজ বিদ্যা, আইন, অর্থনীতি, হিসাববিজ্ঞান, ব্যবসায়-প্রশাসন, ব্যবস্থাপনা, ফিন্যান্স, ব্যাংকিং, মার্কেটিং, লোক-প্রশাসন, রসায়ন, পদার্থবিদ্যা অথবা ফলিত পদার্থবিদ্যা বিষয়ে কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হইতে কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী; এবং
 
(গ) দফা (ক) অথবা (খ)তে উল্লিখিত সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কমপক্ষে পনের বৎসরের বাস্তব কর্ম অভিজ্ঞতা।
 
(১ক) খনি ও খনিজ সম্পদ, কেমিক্যাল, মেকানিক্যাল অথবা পেট্রোলিয়াম বিষয় হইতে একজন এবং বিদ্যুৎ বিষয় হইতে একজন সদস্য নিয়োগ করিতে হইবে এবং অবশিষ্ট তিনজন সদস্য নিয়োগের ক্ষেত্রে উপ-ধারা (১) এর দফা (খ) তে উল্লিখিত বিষয়সমূহের যে কোনটি হইতে একজন করিয়া সদস্য নিয়োগ করিতে হইবে।]
 
 
(২) কোন ব্যক্তি চেয়ারম্যান বা সদস্য হিসাবে নিযুক্ত হইবার বা থাকিবার যোগ্য হইবেন না, যদি তিনি-
 
 
 
 
(ক) বাংলাদেশের নাগরিক না হন;
 
 
 
 
(খ) কোন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ঋণ খেলাপী হিসাবে ঘোষিত হন;
 
 
 
 
(গ) আদালত কর্তৃক দেউলিয়া ঘোষিত হন;
 
 
 
 
(ঘ) নৈতিক স্খলনজনিত কোন অপরাধের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হইয়া আদালত কর্তৃক অন্যুন দুই বত্সর বা তদূর্ধ্ব মেয়াদের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হইয়াছেন এবং উক্ত দণ্ড হইতে মুক্তি লাভের পর পাঁচ বত্সর সময় অতিক্রান্ত হয় নাই 2[৷
 
 
 
 
[* * *]]
 
 
 
 
3[(২ক) সরকারী চাকুরীতে নিয়োজিত ব্যক্তিগণ চেয়ারম্যান বা সদস্য পদের জন্য, এই ধারার অন্যান্য বিধানবলী সাপেক্ষে, তাঁহাদের যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে দরখাস্ত দাখিল করিতে পারিবেন, তবে নিয়োগের জন্য চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হইলে উক্ত ব্যক্তিগণ শুধুমাত্র সরকারী চাকুরীর অবসান ঘটাইয়া উক্ত পদে যোগদান করিতে পারিবেন৷]
 
 
 
 
(৩) কমিশনের আওতাভুক্ত কোন কিছুতে ব্যবসায়িক স্বার্থ রহিয়াছে এমন কোন ব্যক্তি চেয়ারম্যান বা সদস্য পদে নিয়োগের যোগ্য হইবেন না৷
 
 
 
 
(৪) চেয়ারম্যান বা সদস্য হিসাবে নিয়োগ প্রাপ্তির পর তিনি নিজ নামে বা অন্য কোন ব্যক্তির মাধ্যমে এনার্জি খাতে ব্যবসায়িক স্বার্থে জড়িত হইতে পারিবেন না৷
 
 
ব্যাখ্যা৷- দফা (খ) তে উল্লিখিত “আর্থিক প্রতিষ্ঠান” অর্থ আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইন, ১৯৯৩ (১৯৯৩ সালের ২৭ নং আইন) এ সংজ্ঞায়িত কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠান৷
চেয়ারম্যান ও সদস্যদের চাকুরীর মেয়াদ, পদত্যাগ, ইত্যাদি
৮৷ (১) চেয়ারম্যান ও সদস্যগণ কার্যভার গ্রহণের তারিখ হইতে ৩ (তিন) বত্সর মেয়াদে স্বীয় পদে অধিষ্ঠিত থাকিবেন এবং অনুরূপ একটি মাত্র মেয়াদের জন্য পুনঃনিয়োগের যোগ্য হইবেন:
 
 
 
 
তবে শর্ত থাকে যে, কোন সদস্যের বিধি দ্বারা নির্ধারিত বয়স পূর্ণ হইলে সদস্য পদে নিযুক্ত হইবার বা উক্ত পদে বহাল থাকিবার যোগ্য হইবেন না৷
 
 
 
 
(২) উপ-ধারা (১) এর অধীন নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হইবার পূর্বে চেয়ারম্যান বা অন্য কোন সদস্য যে কোন সময়, এক মাসের নোটিশ প্রদানপূর্বক, রাষ্ট্রপতির উদ্দেশ্যে স্বাক্ষরযুক্ত পত্রযোগে পদত্যাগ করিতে পারিবেন৷
 
 
 
 
(৩) চেয়ারম্যানের পদ শূন্য হইলে কিংবা অনুপস্থিতি, অসুস্থতা বা অন্য কোন কারণে চেয়ারম্যান তাঁহার দায়িত্ব পালনে অসমর্থ হইলে, নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান শূন্য পদে যোগদান না করা পর্যন্ত কিংবা চেয়ারম্যান পুনরায় স্বীয় দায়িত্ব পালনে সমর্থ না হওয়া পর্যন্ত, রাষ্ট্রপতি কর্তৃক এতদুদ্দেশ্যে নিযুক্ত কোন সদস্য চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করিবেন৷
সদস্যপদে শূন্যতার কারণে কার্য বা কার্যধারা অবৈধ না হওয়া
৯৷ শুধুমাত্র কোন সদস্য পদে শূন্যতা বা কমিশন গঠনে ত্রুটি থাকিবার কারণে কমিশনের কোন কার্য বা কার্যধারা অবৈধ হইবে না বা তত্সম্পর্কে কোন প্রশ্ন উত্থাপন করা যাইবে না৷
সদস্যদের পদমর্যাদা, বেতন, ভাতা, ইত্যাদি
১০৷ চেয়ারম্যান ও সদস্যগণের বেতন, ভাতা, পদমর্যাদা, জ্যেষ্ঠতা ও চাকুরীর অন্যান্য শর্তাদি বিধি দ্বারা নির্ধারিত হইবে:
 
 
 
 
তবে শর্ত থাকে যে, বিধি প্রণয়ন না হওয়া পর্যন্ত চেয়ারম্যান ও সদস্যগণের বেতন, ভাতা ও চাকুরীর অন্যান্য শর্তাদি সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হইবে:
 
 
 
 
আরও শর্ত থাকে যে, চেয়ারম্যান বা কোন সদস্যের বেতন, ভাতা ও চাকুরীর অন্যান্য শর্ত, তাঁহার নিয়োগের পর, এমন তারতম্য করা যাইবে না যাহা তাঁহার পক্ষে অসুবিধাজনক হইতে পারে৷
সদস্যের অপসারণ
১১৷ (১) উপ-ধারা (২) এর বিধান সাপেক্ষে, রাষ্ট্রপতি কমিশনের যে কোন সদস্যকে অপসারণ করিতে পারিবেন, যদি তিনি-
 
 
 
 
(ক) শারীরিক বা মানসিক অসামর্থ্যের কারণে দায়িত্ব পালনে অক্ষম হন বা দায়িত্ব পালনে অস্বীকৃতি জানান;
 
 
(খ) কারণ ব্যতীত তিন মাস দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হন বা অস্বীকার করেন;
 
 
 
 
(গ) ধারা ৭(২) (৩) ও (৪) এর অধীন সদস্য থাকিবার অযোগ্য হইয়া পড়েন;
 
 
 
 
(ঘ) এমন কোন কাজ করেন যাহা কমিশনের জন্য ক্ষতিকর হয়;
 
 
 
 
(ঙ) এমনভাবে নিজেকে পরিচালনা করেন, বা নিজের পদকে অপব্যবহার করেন যাহা এই আইনের উদ্দেশ্য বা জনস্বার্থকে ব্যাহত করে৷
 
 
 
 
(২) উপ-ধারা (১) এ বর্ণিত কারণে কোন সদস্য তাহার পদে বহাল থাকিবার অযোগ্য মনে করিলে, রাষ্ট্রপতি, উক্ত 4[কারণের] যথার্থতা যাচাই করিবার জন্য, সুপ্রীমকোর্টের একজন বিচারক সমন্বয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন 5[করিবেন] এবং কমিটি গঠনের আদেশে উক্ত তদন্ত কমিটি কর্তৃক প্রতিবেদন দাখিলের সময়সীমাও নির্ধারণ করিয়া 6[ িদবেন]৷
 
 
 
 
(৩) উপ-ধারা (২) অনুযায়ী গঠিত তদন্ত কমিটি 7[রাষ্ট্রপতির] নিকট সুনির্দিষ্ট তথ্যাদি ও কারণসহ এই মর্মে প্রতিবেদন দাখিল করিবে যে, সংশ্লিষ্ট 8[সদস্যের] বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত হইয়াছে কিনা এবং উক্ত 9[সদস্যকে] অপসারণ করা সমীচীন কিনা, এবং 10[রাষ্ট্রপতি] যথাসম্ভব উক্ত প্রতিবেদনের সুপারিশ অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ 11[করিবেন]৷
 
 
(৪) প্রস্তাবিত অপসারণের ব্যাপারে কারণ দর্শাইবার যুক্তিসংগত সুযোগ 12[প্রদান] না করিয়া এই ধারার অধীনে 13[রাষ্ট্রপতি] কোন 14[সদস্যকে] অপসারণ 15[করিবেন না]৷
 
 
 
 
(৫) কোন 16[সদস্যের] ব্যাপারে উপ-ধারা (২) এর অধীনে তদন্ত কমিটি গঠন করা হইলে, 17[রাষ্ট্রপতি], সংশ্লিষ্ট পরিস্থিতি বিবেচনাক্রমে, উক্ত 18[সদস্যকে], তাহার দায়িত্ব পালন হইতে বিরত থাকিবার নির্দেশ দিতে 19[পারিবেন] এবং এ বিষয়ে নির্দেশ দেওয়া হইলে উক্ত 20[সদস্য] তাহা পালনে বাধ্য থাকিবেন৷
 
 
 
 
(৬) তদন্ত কমিটি Commission of Enquiry Act, 1956 (VI of 1956) এর অধীনে নিযুক্ত কমিশন বলিয়া গণ্য হইবে এবং এই আইনের বিধান সাপেক্ষে উক্ত Act এর বিধানাবলী তদন্ত কমিটির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হইবে৷
 
 
 
 
(৭) এই ধারার অধীন অপসারিত কোন ব্যক্তি কমিশনের সদস্য হিসাবে বা সরকারের বা সরকারী সংস্থার বা কমিশনের অন্য কোন পদে পুনঃনিয়োজিত হইতে পারিবেন না৷
কমিশনের সভা
১২৷ (১) এই ধারার অন্যান্য বিধানাবলী সাপেক্ষে, কমিশন উহার সভার কার্যপদ্ধতি প্রবিধান দ্বারা নির্ধারণ করিতে পারিবে৷
 
 
 
 
(২) কমিশনের সভা চেয়ারম্যান কর্তৃক নির্ধারিত স্থান ও সময়ে অনুষ্ঠিত হইবে৷
 
 
(৩) চেয়ারম্যান কমিশনের সকল সভায় সভাপতিত্ব করিবেন৷
 
 
 
 
(৪) তিনজন সদস্যের উপস্থিতিতে কমিশনের সভার কোরাম হইবে৷
 
 
 
 
(৫) উপস্থিত সদস্যদের সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে কমিশনের সভার সিদ্ধান্ত গৃহীত হইবে এবং ভোটের সমতার ক্ষেত্রে সভাপতির দ্বিতীয় বা নির্ণায়ক ভোট প্রদানের ক্ষমতা থাকিবে৷
 
 
 
 
21[(৬) কোন নির্দিষ্ট বিষয়ে আলোচনা অনুষ্ঠান বা সিদ্ধান্ত গ্রহণের উদ্দেশ্যে ২ (দুই) জন সদস্য কমিশনের সভা আহ্বানের জন্য লিখিতভাবে চেয়ারম্যানকে অনুরোধ করিতে পারিবেন এবং উক্তরূপ অনুরোধ প্রাপ্তির ৭ (সাত) দিনের মধ্যে চেয়ারম্যান সভা আহ্বান করিবেন৷]
কমিশনের সচিব, কর্মকর্তা, কর্মচারী নিয়োগ, ইত্যাদি
১৩৷ (১) কমিশন উহার কার্যাবলী সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য সচিবসহ প্রয়োজনীয় সংখ্যক কর্মচারী নিয়োগ করিতে পারিবে৷
 
 
 
 
(২) কমিশনের কর্মচারীর নিয়োগ পদ্ধতি এবং চাকুরীর শর্তাবলী প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত হইবে৷
 
 
 
 
(৩) প্রবিধান প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত সরকার প্রেষণে কমিশনের সচিব নিয়োগ করিতে পারিবে৷
কমিটি
১৪৷ কমিশন উহার কাজে সহায়তার জন্য প্রয়োজনবোধে এক বা একাধিক সদস্য, বা উহার যে কোন কর্মচারী বা অন্য কোন ব্যক্তি সমন্বয়ে প্রয়োজনীয় সংখ্যক কমিটি গঠন করিতে পারিবে এবং এইরূপ কমিটির দায়িত্ব ও কার্যধারা কমিশন নির্ধারণ করিবে৷
প্রেষণে কমিশনের জনবল নিয়োগ
১৫৷ (১) কমিশন যে কোন সরকারী কর্মচারী বা কোন সংবিধিবদ্ধ সংস্থার কর্মচারীকে, তাহার নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের সম্মতিক্রমে, কমিশন প্রেষণে নিয়োগ করিতে পারিবে৷
 
 
 
 
(২) উপ-ধারা (১) এর অধীন নিযুক্ত ব্যক্তি কমিশনের কর্মচারীর ন্যায় একইরূপ শৃঙ্খলা ও নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থাধীনে কর্মরত থাকিবেন, তবে কোন দণ্ড আরোপের প্রশ্ন দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট তথ্যাদিসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিষয়টি উক্ত ব্যক্তির নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের নিকট প্রেরণ করিতে হইবে৷
কমিশন বহির্ভূত চাকুরী
১৬৷ (১) কমিশনের সদস্য, সরকারের লিখিত অনুমতি ব্যতীত, এবং কোন কর্মচারী, কমিশনের লিখিত অনুমতি ব্যতীত, কমিশন বহির্ভূত কোন ধরণের লাভজনক কাজে নিয়োজিত হইতে বা থাকিতে পারিবেন না৷
 
 
(২) কোন সদস্য বা কমিশনের কর্মচারী এমন কোন কাজে নিয়োজিত হইবেন না বা থাকিবেন না যাহা, যথাক্রমে সরকার বা কমিশনের মতে, তাহার দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনের ক্ষেত্রে বিরূপ প্রভাব রাখে বা রাখিতে পারে৷

  • 1
    উপ-ধারা (১) ও (১ক) পূর্ববর্তী উপ-ধারা (১) এর পরিবর্তে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০১০ (২০১০ সনের ৬ নং আইন) এর ২ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 2
    দাঁড়িটি (।) "; এবং" সেমিকোলন ও শব্দটির পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অতঃপর দফা (ঙ) বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ৩ নং আইন) এর ৩ ধারাবলে বিলুপ্ত
  • 3
    উপ-ধারা (২ক) বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ৩ নং আইন) এর ৩ ধারাবলে সনি্নবেশিত
  • 4
    "কারণের" শব্দটি "কারণে" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ৩ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 5
    "করিবেন" শব্দটি "করিবে" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ৩ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 6
    "দিবেন" শব্দটি "দিবে" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ৩ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 7
    "রাষ্ট্রপতির" শব্দটি "সরকারের" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ৩ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 8
    "সদস্যের" শব্দটি "কমিশনারের" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ৩ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 9
    "সদস্যকে" শব্দটি "কমিশনারকে" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ৩ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 10
    "রাষ্ট্রপতি" শব্দটি "সরকার" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ৩ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 11
    "করিবেন" শব্দটি "করিবে" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ৩ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 12
    "প্রদান" শব্দটি "প্রধান" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ৩ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 13
    "রাষ্ট্রপতি" শব্দটি "সরকার" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ৩ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 14
    "সদস্যকে" শব্দটি "কমিশনারকে" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ৩ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 15
    "করিবেন না" শব্দগুলি "করিবে না" শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ৩ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 16
    "সদস্যের" শব্দটি "কমিশনারের" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ৩ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 17
    "রাষ্ট্রপতি" শব্দটি "সরকার" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ৩ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 18
    "সদস্যকে" শব্দটি "কমিশনারকে" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ৩ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 19
    "পারিবেন" শব্দটি "পারিবে" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ৩ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 20
    "সদস্য" শব্দটি "কমিশনার" শব্দটির পরিবর্তে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ৩ নং আইন) এর ৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
  • 21
    উপ-ধারা (৬) বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন (সংশোধন) আইন, ২০০৫ (২০০৫ সনের ৩ নং আইন) এর ৫ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs