প্রিন্ট ভিউ

ইপিজেড শ্রমিক সংঘ ও শিল্প সম্পর্ক আইন, ২০০৪

( ২০০৪ সনের ২৩ নং আইন )

এই অাইনটি ইপিজেড শ্রমিক কল্যাণ সমিতি ও শিল্প সম্র্পক আইন, ২০১০ (২০১০ সনের ৪৩ নং আইন) দ্বারা রহিত করা হইয়াছে।

অষ্টম অধ্যায়

বিবিধ

দায়মুক্তি
৮৬৷ এই আইন বা উহার অধীন কোন বিধি বা প্রবিধির অধীন সরল বিশ্বাসে কৃত বা অভিপ্রেত কোন কার্যের জন্য কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে কোন মামলা, ফৌজদারী কার্যক্রম বা অন্য কোন আইনগত কার্যধারা রুজু করা যাইবে না৷
রাজনৈতিক দলের সহিত সম্পর্ক নিষিদ্ধ
৮৭৷ (১) কোন অঞ্চলে গঠিত কোন শ্রমিক সংঘ বা শ্রমিক সংঘের ফেডারেশন, প্রকাশ্যে বা গোপনে, কোন রাজনৈতিক দল কিংবা রাজনৈতিক দলের অংগ সংগঠনের সহিত কোনরূপ সম্পর্ক স্থাপন বা রক্ষা করিতে পারিবে না৷
 
 
 
 
(২) কোন মালিক কর্তৃক উপ-ধারা (১) এর অধীন কোন শ্রমিক সংঘ বা শ্রমিক সংঘের ফেডারেশনের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত নালিশের ভিত্তিতে তদন্ত অনুষ্ঠান করিয়া অনুরূপ অভিযোগ সত্য বলিয়া সিদ্ধান্তে উপনীত হইলে, নির্বাহী চেয়ারম্যান অবিলম্বে উক্ত শ্রমিক সংঘ বা, ক্ষেত্রমত, শ্রমিক সংঘের ফেডারেশনের নিবন্ধন বাতিল করিবেন, এবং অনুরূপ বাতিল হইবার পর উক্ত শিল্প ইউনিট বা ইউনিটসমূহের শ্রমিকগণ বা, ক্ষেত্রমত, সংঘসমূহ পরবর্তী এক বত্সর পর্যন্ত শ্রমিক সংঘ বা, ক্ষেত্রমত ফেডারেশন গঠন করিতে পারিবে না৷
 
 
 
 
(৩) উপ-ধারা (২) এর অধীন নির্বাহী চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত আদেশ দ্বারা সংক্ষুব্ধ হলে, কোন মালিক, সংঘ বা ফেডারেশন, ট্রাইব্যুনালে উহার বিরুদ্ধে আবেদন করিতে পারিবে, এবং ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক প্রদত্ত সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপীল ট্রাইব্যুনালে আপীল করা যাইবে, এবং উক্ত বিষয়ে আপীল ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক প্রদত্ত আদেশই চূড়ান্ত হইবে৷
 
 
 
 
(৪) এই ধারার উদ্দেশ্য পূরণকল্পে রাজনৈতিক দল বলিতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১৫২ অনুচ্ছেদে সংজ্ঞায়িত রাজনৈতিক দলকে বুঝাইবে, এবং অনুরূপ রাজনৈতিক দলের সহিত অধিভুক্ত যে কোন অংগ সংগঠনও উহার অন্তর্ভুক্ত হইবে৷
ধর্মঘট বা লক-আউট নিষিদ্ধ
(২) ৩১ অক্টোবর ২০০৮ তারিখ পর্যন্ত কোন অঞ্চলে কোন শিল্প ইউনিটে ধর্মঘট বা লক-আউট নিষিদ্ধ থাকিবে।
ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধান
৮৮৷ (১) এই আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, এই ধারায় অন্তর্ভুক্ত ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানাবলী কার্যকর হইবে৷
 
(২) ৩১ অক্টোবর ২০০৮ তারিখ পর্যন্ত কোন অঞ্চলে কোন শিল্প ইউনিটে ধর্মঘট বা লক-আউট নিষিদ্ধ থাকিবে।
 
(৩) (ক) ধারা ৫৩ তে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, এই আইন প্রবর্তনের পর হইতে শুরু করিয়া এবং ৩১ অক্টোবর ২০০৮ ইং তারিখ শেষ হওয়া পর্যন্ত সময়কালে, পক্ষগণের জন্য সালিস বাধ্যতামূলক হইবে।
 
(খ) কতর্ৃপক্ষ কতর্ৃক অনুমোদিত তালিকায় অন্তর্ভুক্ত সালিসকারীগণের মধ্য হইতে পক্ষগণ পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে সালিসকারী নিয়োগ করিবেন। পক্ষগণ সালিসকারী নির্বাচন করিতে সম্মত হইতে ব্যর্থ হইলে, নির্বাহী চেয়ারম্যান তৎকর্তৃক অনুমোদিত তালিকা হইতে একজন সালিসকারীকে দায়িত্ব অর্পণ করিবেন। সালিসের জন্য অনুরোধ করিবার তারিখ হইতে ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে সালিসকারীর নির্বাচন বা নিয়োগ সম্পন্ন করিতে হইবে এবং সালিসের শুনানীর তারিখ নির্ধারণ করিতে হইবে। প্রথম শুনানীর তারিখ হইতে পরবর্তী ৩০ দিবসের মধ্যে সালিসের শুনানী পরিসমাপ্ত হইবে এবং রোয়েদাদ প্রদত্ত হইবে।
 
(গ) সালিসকারী কর্তৃক প্রদত্ত সিদ্ধান্ত পক্ষগণের উপর বাধ্যকর হইবে এবং নির্বাহী চেয়ারম্যান কর্তৃক উহা বলবৎযোগ্য হইবে। নির্বাহী চেয়ারম্যান সালিসকারীর সিদ্ধান্তের শর্তসমূহ কার্যকর করিবার জন্য প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে পারিবেন।
 
(ঘ) সালিসকারী কর্তৃক প্রদত্ত সিদ্ধান্ত হইতে সীমিত পরিসরে কেবল ঐ সকল ক্ষেত্রে আপীল চলিবে যে সকল ক্ষেত্রে সালিসকারীর সিদ্ধান্তে প্রতারণা, দুর্নীতি অথবা অন্যান্য গুরুতর ত্রুটির যুক্তিসংগত সন্দেহ বা প্রমাণ বিদ্যমান রহিয়াছে।
 
(ঙ) দফা (ঘ) এর অধীন আপীল শ্রম আপীল ট্রাইবু্যনালে দায়ের করিতে হইবে এবং দায়ের হইবার ৩০ দিনের মধ্যে আপীল ট্রাইবু্যনাল উক্ত আপীল নিষ্পত্তি করিবে; এবং আপীল ট্রাইবু্যনাল কর্তৃক প্রদত্ত সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হইবে এবং পক্ষগণের মধ্যে উহা বাধ্যকর হইবে।
বাধ্যতামূলক ও বাধ্যকর সালিস
(৩) (ক) ধারা ৫৩ তে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, এই আইন প্রবর্তনের পর হইতে শুরু করিয়া এবং ৩১ অক্টোবর ২০০৮ ইং তারিখ শেষ হওয়া পর্যন্ত সময়কালে, পক্ষগণের জন্য সালিস বাধ্যতামূলক হইবে।
 
 
(খ) কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত তালিকায় অন্তর্ভুক্ত সালিসকারীগণের মধ্য হইতে পক্ষগণ পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে সালিসকারী নিয়োগ করিবেন৷ পক্ষগণ সালিসকারী নির্বাচন করিতে সম্মত হইতে ব্যর্থ হইলে, নির্বাহী চেয়ারম্যান তত্কর্তৃক অনুমোদিত তালিকা হইতে একজন সালিসকারীকে দায়িত্ব অর্পণ করিবেন৷ সালিসের জন্য অনুরোধ করিবার তারিখ হইতে ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে সালিসকারীর নির্বাচন বা নিয়োগ সম্পন্ন করিতে হইবে এবং সালিসের শুনানীর তারিখ নির্ধারণ করিতে হইবে৷ প্রথম শুনানীর তারিখ হইতে পরবর্তী ৩০ দিবসের মধ্যে সালিসের শুনানী পরিসমাপ্ত হইবে এবং রোয়েদাদ প্রদত্ত হইবে৷
 
 
(গ) সালিসকারী কর্তৃক প্রদত্ত সিদ্ধান্ত পক্ষগণের উপর বাধ্যকর হইবে এবং নির্বাহী চেয়ারম্যান কর্তৃক উহা বলবত্যোগ্য হইবে৷ নির্বাহী চেয়ারম্যান সালিসকারীর সিদ্ধান্তের শর্তসমূহ কার্যকর করিবার জন্য প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে পারিবেন৷
 
 
 
 
(ঘ) সালিসকারী কর্তৃক প্রদত্ত সিদ্ধান্ত হইতে সীমিত পরিসরে কেবল ঐ সকল ক্ষেত্রে আপীল চলিবে যে সকল ক্ষেত্রে সালিসকারীর সিদ্ধান্তে প্রতারণা, দুর্নীতি অথবা অন্যান্য গুরুতর ত্রুটির যুক্তিসংগত সন্দেহ বা প্রমাণ বিদ্যমান রহিয়াছে৷
 
 
 
 
(ঙ) দফা (ঘ) এর অধীন আপীল শ্রম আপীল ট্রাইব্যুনালে দায়ের করিতে হইবে এবং দায়ের হইবার ৩০ দিনের মধ্যে আপীল ট্রাইব্যুনাল উক্ত আপীল নিষ্পত্তি করিবে; এবং আপীল ট্রাইব্যুনাল কর্তৃক প্রদত্ত সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হইবে এবং পক্ষগণের মধ্যে উহা বাধ্যকর হইবে৷
যৌথ দর-কষাকষি প্রতিনিধি ও সংঘের উল্লেখে কমিটির অন্তর্ভুক্তি
৮৯৷ প্রসঙ্গে ভিন্নরূপ আবশ্যক না হইলে, এই আইনের চতুর্থ ও পঞ্চম অধ্যায়ে যেখানে “যৌথ দর-কষাকষি প্রতিনিধি” ও “শ্রমিক সংঘ” এর উল্লেখ আছে সেইখানে শ্রমিক প্রতিনিধিত্ব ও কল্যাণ কমিটিও অন্তর্ভুক্ত হইবে৷
শ্রমিক সংঘের অবর্তমানে নির্বাহী চেয়ারম্যান কর্তৃক বেতন, ইত্যাদি নির্ধারণ
৯০৷ কোন অঞ্চলের কোন শিল্প ইউনিট বা একই মালিকের অধীন শিল্প ইউনিটসমূহে যৌথ দর-কষাকষি এজেন্ট হিসাবে কোন শ্রমিক সংঘ বিদ্যমান না থাকিলে, নির্বাহী চেয়ারম্যান কর্তৃক উহার শ্রমিকগণের মজুরী কর্মঘন্টা, বেতন, অন্যান্য আর্থিক সুবিধাদি এবং চাকুরীর অন্যান্য শর্তাদি সম্পর্কিত ন্যুনতম মানদণ্ড নির্ধারিত হইবে:
 
 
 
 
তবে শর্ত থাকে যে, কোন অঞ্চলের কোন শিল্প ইউনিটে যে ক্ষেত্রে কোন নিবন্ধিত শ্রমিক সংঘ থাকিবে সেখানে নিয়োজিত শ্রমিকদের ক্ষেত্রে কেবল প্রবেশ পর্যায়ে প্রযোজ্য প্রারম্ভিক সর্বনিম্্ন মজুরী প্রযোজ্য হইবে এবং মজুরী সম্পর্কিত অন্যান্য বিষয়াদি, যথা- মজুরী বৃদ্ধি, পদোন্নতি অথবা অন্যান্য বর্ধিত সুবিধাদি মালিক ও শ্রমিক সংঘের মধ্যে আলোচনা সাপেক্ষ হইবে৷
গণভোট ও নির্বাচনের পরিবীক্ষণ
৯১৷ (১) বাংলাদেশ রপ্তানী প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষ, মালিকপক্ষ, শ্রমিকপক্ষ এবং নিরপেক্ষ উত্স হইতে নির্বাচিত বা মনোনীত প্রতিনিধিগণ এই আইনের কোন বিধানের অধীন অনুষ্ঠেয় কোন নির্বাচন কিংবা গণভোট নিরপেক্ষভাবে পরিবীক্ষণ করিবেন৷
 
 
(২) উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত নির্বাচন কিংবা গণভোট পরিবীক্ষণের নিমিত্ত পদ্ধতি এবং অন্যান্য বিষয়াদি কর্তৃপক্ষ নির্ধারণ করিবে৷
 
 
 
 
(৩) কোম্পানি বা মালিকগণ এই আইনের অধীন কোন গণভোট বা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হইবার পূর্বে শ্রমিক সংঘ সম্পর্কিত গণভোট বা নির্বাচনে ভোট প্রদান করিতে যোগ্য শ্রমিকগণের তালিকা নির্বাহী চেয়ারম্যানকে সরবরাহ করিবে৷
 
 
 
 
(৪) কোম্পানী বা মালিকগণ উপ-ধারা (৩) এ বর্ণিত শ্রমিকগণের তালিকা সংশ্লিষ্ট কারখানায় প্রকাশ্য স্থানে দৃশ্যমানভাবে গণভোট বা নির্বাচনের পূর্ববর্তী ৭২ ঘন্টার জন্য লটকাইয়া রাখিবেন৷
 
 
 
 
(৫) শ্রমিক সংঘের নিবন্ধন সম্পর্কিত নির্বাচন বা গণভোট এমন সময়ে ও স্থানে করিতে হইবে যাহাতে শ্রমিকগণ ভোট প্রদান করিতে বাধাগ্রস্ত না হন৷
 
 
 
 
(৬) শ্রমিক সংঘের নির্বাচনের জন্য অনুরোধ জ্ঞাপন এবং উক্ত নির্বাচন চূড়ান্তভাবে পরিসমাপ্ত হইবার পূর্ববর্তী সময়ের মধ্যে কোন পক্ষ কর্তৃক কোনরূপ ভীতি প্রদর্শন বা প্রতিশোধের হুমকি প্রদর্শন করা যাইবে না৷
 
 
 
 
(৭) শ্রমিক সংঘের নিবন্ধন সম্পর্কিত নির্বাচন সম্পর্কে শিল্প ইউনিটের প্রাঙ্গনে বা ইহার কর্মকালীন সময়ে কোন পক্ষ কর্তৃক কোন প্রকার প্রচারণা চালানো যাইবে না এবং কোন বিশেষ বা সাধারণ সভা শিল্প ইউনিটের প্রাঙ্গণে এবং ইউনিটের কর্মকালীন সময়ে আহ্বান করা বা পরিচালনা করা যাইবে না৷
নির্বাহী চেয়ারম্যান কর্তৃক সময় বর্ধিতকরণ
৯২৷ এই আইনের কোন বিধানের অধীন করণীয় কোন কাজ বা পালনীয় কোন কর্তব্য নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে করা বা পালন করা সম্ভব না হইলে, নির্বাহী চেয়ারম্যান যুক্তিসংগত কারণে উক্ত সময়সীমা বর্ধিত করিতে পারিবেন৷
নির্বাহী চেয়ারম্যান কর্তৃক ক্ষমতা অর্পণ
৯৩৷ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন সাপেক্ষে, নির্বাহী চেয়ারম্যান এই আইনের অধীন তাঁহার কোন ক্ষমতা তাঁহার অধঃস্তন কোন কর্মকর্তাকে অর্পণ করিতে পারিবেন৷
নির্বাহী চেয়ারম্যান, প্রমুখ সরকারী কর্মচারী গণ্য হওয়া মর্মে বিধান
৯৪৷ নির্বাহী চেয়ারম্যান, মীমাংসাকারী, ইপিজেড শ্রম ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান ও সদস্য এবং ইপিজেড শ্রম আপীল ট্রাইব্যুনালের সদস্য দণ্ডবিধি, ১৮৬০ (১৮৬০ সনের ৪৫ নং আইন) এর ২১ ধারার অধীন সরকারী কর্মচারী হিসাবে গণ্য হইবেন৷
কর্তৃপক্ষ কর্তৃক আইন ও সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি পরিচালনা
৯৫৷ আপাততঃ বলবত্ অন্য কোন আইন, বিধি বা প্রবিধিতে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, বাংলাদেশ রপ্তানী প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষের উপর এই আইনের পরিচালনার এবং অঞ্চলসমূহে শ্রমিকগণের অধিকার এবং শিল্প সম্পর্কিত বিষয়াদি পরিচালনার ভার অর্পিত থাকিবে৷
মূল পাঠ এবং ইংরেজীতে পাঠ
৯৬৷ এই আইনের মূল পাঠ বাংলাতে হইবে এবং ইংরেজীতে অনূদিত উহার একটি নির্ভরযোগ্য পাঠ থাকিবে:
 
 
 
 
তবে শর্ত থাকে যে, বাংলা ও ইংরেজী পাঠের মধ্যে বিরোধের ক্ষেত্রে বাংলা পাঠ প্রাধান্য পাইবে৷
বিধি ও প্রবিধি প্রণয়নের ক্ষমতা
৯৭৷ (১) এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে সরকার, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, বিধি প্রণয়ন করিতে পারিবে৷
 
 
 
 
(২) বাংলাদেশ রপ্তানী প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষ, সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে প্রবিধি প্রণয়ন করিতে পারিবে৷
 
 
 
 

Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs