“(ক) “ভ্রমণ কর” অর্থ ধারা-৩ এর অধীন আরোপ ও আদায়যোগ্য ভ্রমণ কর ও জরিমানা;”;
(খ) দফা (ঙ) এর শেষ প্রান্তস্থিত দাঁড়ির পরিবর্তে সেমিকোলন প্রতিস্থাপিত হইবে এবং অতঃপর নতুন দফা (চ) সংযোজিত হইবে, যথা:-
“(চ) “ভ্রমণ কর কর্তৃপক্ষ” অর্থ ভ্রমণ কর আদায়ের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত Income-tax Ordinance, 1984 (XXXVI of 1984) এর section 2 এর clause (19) এবং clause (36) এ বর্ণিত Commissioner of Taxes এবং Inspecting Joint Commissioner of Taxes৷”৷
২০০৩ সনের ৫ নং আইনের ধারা ৩ এর সংশোধন
৪২৷ উক্ত আইনের ধারা ৩ এর-
(ক) উপ-ধারা (৬) এর “সুদ” শব্দের পরিবর্তে “জরিমানা” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;
(খ) উপ-ধারা (৬) এর পর নিম্নরূপ নতুন উপ-ধারা (৭) ও (৮) সংযোজিত হইবে, যথা:-
“(৭) উপ-ধারা (৬) এর অধীন আদেশের দ্বারা সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি বা সংস্থা আদেশ প্রাপ্তির ৩০ দিনের মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নিকট উহা পুনঃবিবেচনার জন্য আবেদন করিতে পারিবেন৷
(৮) উপ-ধারা (৭) এর অধীন আবেদন পত্র প্রাপ্তির ৬০ দিনের মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড উহা নিষ্পত্তি করিবে এবং এই ক্ষেত্রে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলিয়া বিবেচিত হইবে৷”৷
২০০৩ সনের ৫ নং আইনে নতুন ধারা ৩ক এর সংযোজন
৪৩৷ উক্ত আইনের ধারা ৩ এর পর নিম্নরূপ নতুন ধারা ৩ক সন্নিবেশিত হইবে, যথা:-
“৩ক৷ আদায়৷- আদায়কৃত ভ্রমণ কর ধারা ৩ এর উপ-ধারা (৫) এর অধীন নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সরকারী কোষাগারে জমা প্রদান করিতে ব্যর্থ হইলে ভ্রমণ কর কর্তৃপক্ষ-
(ক) সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা সংস্থার ব্যাংক হিসাব জব্দ করিতে পারিবেন;
(খ) বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট বিমান সংস্থার বিমান বাংলাদেশ হইতে উড্ডয়ন কার্যক্রম বন্ধ করিবার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে পারিবেন;
(গ) সংশ্লিষ্ট বিমান সংস্থার যে কোন অর্থ বাংলাদেশের বাহিরে প্রত্যর্পণ বন্ধ করিবার বিষয়ে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করিতে পারিবেন৷”৷