বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬

( ২০০৬ সনের ৪২ নং আইন )

১৭৫। শ্রমিকের বিশেষ সংজ্ঞা ও সংগঠন করিবার অধিকার

১৭৬৷ মালিক ও শ্রমিকের ট্রেড ইউনিয়ন [অ্যাসোসিয়েশন বা সমিতি]

১৭৭৷ রেজিস্ট্রিকরণের জন্য দরখাস্ত

১৭৮৷ দরখাস্তের জন্য প্রয়োজনীয় বিষয়াদি

১৭৯৷ রেজিস্ট্রিকরণের জন্য প্রয়োজনীয় বিষয়াদি

১৮০। ট্রেড ইউনিয়নের সদস্য বা কর্মকর্তা হওয়ার অযোগ্যতা

১৮১৷ রেজিস্ট্রিকৃত ট্রেড ইউনিয়ন কর্তৃক রেজিস্টার, ইত্যাদি সংরক্ষণ

১৮২৷ রেজিস্ট্রিকরণ

১৮৩৷ প্রতিষ্ঠান-পুঞ্জে ট্রেড ইউনিয়ন রেজিস্ট্রিকরণ

১৮৪। [বিলুপ্ত]

১৮৫৷ নাবিকগণের ট্রেড ইউনিয়ন রেজিস্ট্রিকরণ

১৮৫ক। [***] বন্দর কর্তৃপক্ষে ট্রেড ইউনিয়ন রেজিস্ট্রিকরণ, ইত্যাদি

১৮৬।রেজিস্ট্রিকরণের দরখাস্ত অনিষ্পন্ন থাকাকালে চাকুরীর শর্তাবলী অপরিবর্তিত থাকিবে

১৮৭। সভাপতি ও কতিপয় কর্মকর্তাকে বদলী করা যাইবে না

১৮৮। গঠনতন্ত্র এবং নির্বাহী কমিটির কতিপয় পরিবর্তনের ৰেত্রে নোটিশ প্রদান

১৮৯৷ রেজিস্ট্রিকরণের প্রত্যয়নপত্র

১৯০৷ রেজিস্ট্রি বাতিলকরণ

১৯১৷ অনুমতি, ইত্যাদির বিরুদ্ধে আপীল

১৯২৷ রেজিস্ট্রিকরণ ব্যতীত কোন ট্রেড ইউনিয়নের কাজ চালানো নিষিদ্ধ

১৯৩। দ্বৈত সদস্য পদের উপর বাধা

১৯৪। রেজিস্ট্রিকৃত ট্রেড ইউনিয়নের সংবিধিবদ্ধ হওয়া

১৯৫৷ মালিকের পক্ষে অসৎ শ্রম আচরণ

১৯৬৷ শ্রমিকের পক্ষে অসৎ শ্রম আচরণ

১৯৬ক। এন্টি-ট্রেড ইউনিয়ন ডিসক্রিমিনেশন

১৯৬খ। অসৎ শ্রম আচরণ এবং এন্টি-ট্রেড ইউনিয়ন ডিসক্রিমিনেশনের অভিযোগ নিষ্পত্তি ও মালিকের পক্ষ হইতে অসৎ শ্রম আচরণে প্রতিকার প্রদান

১৯৭৷ ষড়যন্ত্রের আইনের সীমিত প্রয়োগ

১৯৮৷ কতিপয় ক্ষেত্রে দেওয়ানী মোকদ্দমা হইতে অব্যাহতি

১৯৯। চুক্তির কার্যকরীকরণ যোগ্যতা

২০০৷ ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশনের রেজিস্ট্রিকরণ

২০১। বিবরণী

২০২। যৌথ দরকষাকষি প্রতিনিধি

২০২ক। বিশেষজ্ঞ নিয়োগ

২০৩৷ কতিপয় ক্ষেত্রে ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশন [ও কনফেডারেশন] যৌথ দরকষাকষি প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করিবে

২০৩ক। সেক্টরাল, জাতীয় ও অন্যান্য স্তরে যৌথ দরকষাকষি

২০৪৷ [বেতন হইতে চাঁদা কর্তন ( চেক-অফ)]

২০৫৷ অংশগ্রহণকারী কমিটি

২০৬৷ অংশগ্রহণকারী কমিটির কাজ

২০৭৷ অংশগ্রহণকারী কমিটির সভা

২০৮৷ অংশগ্রহণকারী কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়ন

Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs