প্রিন্ট ভিউ

বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬

( ২০০৬ সনের ৪২ নং আইন )

চতুর্থ অধ্যায়

প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা

কতিপয় ক্ষেত্রে নারী শ্রমিকের কর্মে নিয়োগ নিষেধ

৪৫৷ (১) কোন মালিক তাহার প্রতিষ্ঠানে সজ্ঞানে কোন নারীকে তাহার সন্ত্মান প্রসবের অব্যবহিত পরবর্তী আট সপ্তাহের মধ্যে কোন কাজ করাতে পারিবেন না।

 
 

(২) কোন নারী কোন প্রতিষ্ঠানে তাহার সন্ত্মান প্রসবের অব্যবহিত পরবর্তী 1[৬০ (ষাট) দিনের] মধ্যে কোন কাজ করিতে পারিবেন না।

 
 

(৩) কোন মালিক কোন নারীকে এমন কোন কাজ করার জন্য নিয়োগ করিতে পারিবেন না যাহা দুষ্কর বা শ্রম-সাধ্য অথবা যাহার জন্য দীর্ঘতগণ দাঁড়াইয়া থাকিতে হয় অথবা যাহা তাহার জন্য হানিকর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, যদি-

 
 

(ক) তাহার এই বিশ্বাস করার কারণ থাকে, অথবা যদি নারী তাহাকে অবহিত করিয়া থাকেন যে, দশ সপ্তাহের মধ্যে তাহার সন্তান প্রসব করার সম্ভাবনা আছে;

 
 

(খ) মালিকের জানামতে নারী পূর্ববর্তী দশ সপ্তাহের মধ্যে সন্তান প্রসব করিয়াছেনঃ

 
 

তবে শর্ত থাকে যে, চা-বাগান শ্রমিকের তেত্রে সংশ্লিষ্ট চা-বাগানের চিকিৎসক কর্তৃক যতদিন পযর্ন্ত সক্ষমতার সার্টিফিকেট পাওয়া যাইবে ততদিন পযর্ন্ত উক্ত শ্রমিক হালকা ধরণের কাজ করিতে পারিবেন এবং অনুরূপ কাজ যতদিন তিনি করিবেন ততদিন তিনি উক্ত কাজের জন্য প্রচলিত আইন অনুসারে নির্ধারিত হারে মজুরী পাইবেন, যাহা প্রসূতি কল্যাণ ভাতার অতিরিক্ত হিসাবে প্রদেয় হইবে।

প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা প্রাপ্তির অধিকার এবং প্রদানের দায়িত্ব

৪৬৷ (১) প্রত্যেক নারী শ্রমিক তাহার মালিকের নিকট হইতে তাহার সন্তান প্রসবের সম্ভাব্য তারিখের অব্যবহিত পূর্ববর্তী 2[৬০ (ষাট) দিন] এবং সন্তান প্রসবের অব্যবহিত পরবর্তী 3[৬০ (ষাট) দিনের] জন্য প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা পাইবার অধিকারী হইবেন, এবং তাহার মালিক তাহাকে এই সুবিধা প্রদান করিতে বাধ্য থাকিবেনঃ

 
 

তবে শর্ত থাকে যে, কোন নারী উক্তরূপ সুবিধা পাইবেন না যদি না তিনি তাহার মালিকের অধীন তাহার সন্তান প্রসবের অব্যবহিত পূর্বে অন্যুন ছয় মাস কাজ করিয়া থাকেন।

 
 

(২) কোন 4[প্রসূতিকে] উক্তরূপ সুবিধা প্রদেয় হইবে না যদি তাহার সন্তান প্রসবের সময় তাহার দুই বা ততোধিক সন্তান জীবিত থাকে, তবে এতেগত্রে তিনি কোন ছুটি পাইবার অধিকারী হইলে তাহা পাইবেন।

প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা পরিশোধ সংক্রান্ত পদ্ধতি

৪৭৷ (১) কোন অন্তঃসত্ত্বা নারী এই আইনের অধীন প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা পাইবার অধিকারী হইলে তিনি যে কোন দিন মালিককে লিখিত বা মৌখিকভাবে এই মর্মে নোটিশ দিবেন যে, নোটিশের 5[৬০ (ষাট) দিনের] মধ্যে তাহার সন্ত্মান প্রসবের সম্ভাবনা আছে, এবং উক্ত নোটিশে তাহার মৃত্যুর তেগত্রে এই সুবিধা যিনি গ্রহণ করিবেন তাহার নামও উল্লেখ থাকিবে৷

 

(২) কোন 6[প্রসূতি] উক্তরূপ কোন নোটিশ প্রদান না করিয়া থাকিলে তাহার সন্তান প্রসবের সাত দিনের মধ্যে তিনি উক্তরূপ নোটিশ প্রদান করিয়া তাহার সন্ত্মান প্রসব সম্পর্কে মালিককে অবহিত করিবেন৷

 

7[(৩) উপ-ধারা (১) অথবা (২) এ উল্লিখিত নোটিশ প্রাপ্তির পর মালিক সংশ্লিষ্ট নারীকে-

(ক) উপ-ধারা (১) এর অধীন নোটিশের ক্ষেত্রে, উহা প্রদানের তারিখের পরের দিন হইতে প্রাপ্য প্রসূতি কল্যাণ সুবিধাসহ ১২০ (একশত বিশ) দিন পর্যন্ত কাজে অনুপস্থিত থাকিবার জন্য অনুমতি প্রদান করিবেন;

(খ) উপ-ধারা (২) এর অধীন নোটিশের ক্ষেত্রে, সন্তান প্রসবের তারিখ হইতে প্রাপ্য প্রসূতি কল্যাণ সুবিধাসহ ১২০ (একশত বিশ) দিন পর্যন্ত কাজে অনুপস্থিত থাকিবার জন্য অনুমতি প্রদান করিবেন।]

 

(৪) কোন মালিক সংশ্লিষ্ট নারীর ইচ্ছানুযায়ী নিম্নলিখিত যে কোন পন্থায় প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা প্রদান করিবেন, যথাঃ-

 

(ক) যে ক্ষেত্রে কোন রেজিস্টার্ড চিকিত্সকের নিকট হইতে এই মর্মে প্রাপ্ত প্রত্যয়নপত্র পেশ করা হয় যে, নারী 8[৬০ (ষাট) দিনের] মধ্যে সন্তান প্রসবের সম্ভাবনা আছে, সে ক্ষেত্রে প্রত্যয়ন পত্র পেশ করার পরবর্তী তিন কর্ম দিবসের মধ্যে প্রসব পূর্ববর্তী 9[৬০ (ষাট) দিনের] জন্য প্রদেয় প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা প্রদান করিবেন, এবং নারীর সন্তান প্রসবের প্রমাণ পেশ করার তারিখ হইতে পরবর্তী তিন কর্ম দিবসের মধ্যে অবশিষ্ট সময়ের জন্য প্রদেয় উক্তরূপ সুবিধা প্রদান করিবেন; অথবা

 

(খ) মালিকের নিকট সন্ত্মান প্রসবের প্রমাণ পেশ করার পরবর্তী তিন কর্ম দিবসের মধ্যে সন্তান প্রসবের তারিখসহ উহার পূর্ববর্তী 10[৬০ (ষাট) দিনের] জন্য প্রদেয় প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা প্রদান করিবেন, এবং উক্ত প্রমাণ পেশের পরবর্তী 11[৬০ (ষাট) দিনের] মধ্যে অবশিষ্ট মেয়াদের সুবিধা প্রদান করিবেন; 12[ ***]

 

(গ) সন্তান প্রসবের প্রমাণ পেশ করার পরবর্তী তিন কর্ম দিবসের মধ্যে উক্ত সম্পূর্ণ সময়ের জন্য প্রদেয় প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা প্রদান করিবেন 13[ ; অথবা

 

(ঘ) কোনো নারী শ্রমিক মালিককে নোটিশ দেওয়ার পূর্বেই যদি সন্তান প্রসব করিয়া থাকেন তাহা হইলে সন্তান প্রসবের প্রমাণ পেশ করিবার পরবর্তী ৩ (তিন) কর্ম দিবসের মধ্যে উক্ত সম্পূর্ণ সময়ের জন্য প্রদেয় প্রসূতি কল্যাণ সুবিধাসহ প্রসব পরবর্তী 14[৬০ (ষাট) দিন] পর্যন্ত অনুপস্থিত থাকিবার অনুমতি দিবেন:]

 

তবে শর্ত থাকে যে, এই উপ-ধারার অধীন যে প্রসূতি কল্যাণ বা উহার কোন অংশ প্রদান সন্তান প্রসবের প্রমাণ পেশের উপর নির্ভরশীল, সেরূপ কোন প্রমাণ কোন নারী তাহার সন্তান প্রসবের তিন মাসের মধ্যে পেশ না করিলে তিনি এই সুবিধা পাইবার অধিকার হইবেন না 15[ :

 

আরো শর্ত থাকে যে, প্রসূতি কল্যাণ ছুটিতে যাইবার নির্ধারিত তারিখের পূর্বে কোনো নারী শ্রমিকের গর্ভপাত ঘটিলে তিনি কোনো প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা পাইবেন না, তবে স্বাস্থ্যগত কারণে ছুটির প্রয়োজন হইলে তিনি তাহা ভোগ করিতে পারিবেন।]

 

(৫) উপ-ধারা (৪) এর অধীন যে প্রমাণ পেশ করিতে হইবে, উক্ত প্রমাণ জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪ (২০০৪ সনের ২৯ নং আইন) এর অধীন প্রদত্ত জন্ম রেজিস্টারের সত্যায়িত উদ্ধৃতি, অথবা কোন রেজিস্টার্ড চিকিত্সকের প্রত্যয়নপত্র, অথবা মালিকের নিকট গ্রহণযোগ্য অন্য কোন প্রমাণ হইতে পারিবে।

প্রসূতি কল্যাণ সুবিধার পরিমাণ

৪৮। 16[(১) এই অধ্যায়ের অধীন যে প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা প্রদেয় হইবে উহা উপ-ধারা (২) এ উল্লিখিত পন্থায় গণনা করিয়া দৈনিক, সাপ্তাহিক বা, ক্ষেত্রমত, মাসিক, গড় মজুরি হারে সম্পূর্ণ নগদে বা ব্যাংক হিসাবে বা ইলেক্ট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফারের মাধ্যমে (ইএফটি) প্রদান করিতে হইবে।

(২) উপ-ধারা (১) এর প্রয়োজনে দৈনিক গড় মজুরি গণনার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রসূতি কর্তৃক তাহার সর্বশেষ ধার্যকৃত মাসিক মোট মজুরিকে ২৬ (ছাব্বিশ) দ্বারা ভাগ করিতে হইবে।]

17[***] মৃত্যুর ক্ষেত্রে প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা প্রদান

৪৯৷ (১) এই অধ্যায়ের অধীন প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা পাওয়ার অধিকারী কোন নারী সন্তান প্রসবকালে অথবা উহার পরবর্তী 18[৬০ (ষাট) দিনের] মধ্যে মৃত্যুবরণ করিলে মালিক, শিশু সন্তানটি যদি বাঁচিয়া থাকে, যে ব্যক্তি শিশুর তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন তাহাকে, এবং, যদি শিশু সন্তান জীবিত না থাকে, তাহা হইলে এই অধ্যায়ের অধীন নারীর মনোনীত ব্যক্তিকে অথবা কোন মনোনীত ব্যক্তি না থাকিলে মৃত নারীর আইনগত প্রতিনিধকে উক্তরূপ সুবিধা প্রদান করিবেন।

 
 

(২) যদি উক্তরূপ কোন নারী প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা পাওয়ার অধিকারী হওয়ার সময় সীমার মধ্যে কিন্তু সন্তান প্রসবের পূর্বে মারা যান, তাহা হইলে মালিক উক্ত নারীর মৃত্যুর তারিখসহ তত্পূর্ববর্তী সময়ের জন্য উক্তরূপ সুবিধা প্রদান করিতে বাধ্য থাকিবেন, তবে ইতিমধ্যে প্রদত্ত উক্তরূপ সুবিধা যদি প্রদেয় সুবিধা হইতে বেশী হয়, তাহা হইলেও উহা আর ফেরত লইতে পারিবেন না, এবং নারীর মৃত্যুর সময় পর্যন্ত যদি মালিকের নিকট এই বাবদ কিছু পাওনা থাকে, তাহা হইলে তিনি এই অধ্যায়ের অধীন নারীর কোন মনোনীত ব্যক্তিকে, অথবা কোন মনোনীত ব্যক্তি না থাকিলে, তাহার আইনগত প্রতিনিধকে উহা প্রদান করিবেন।

কতিপয় ক্ষেত্রে নারীর চাকুরীর অবসানে বাধা

৫০৷ যদি কোন নারীর সন্তান প্রসবের পূর্ববতী ছয় মাস এবং সন্তান প্রসবের পরবর্তী 19[৬০ (ষাট) দিন] মেয়াদের মধ্যে তাহাকে চাকুরী হইতে ডিসচার্জ, বরখাস্ত্ম বা অপসারণ করার জন্য অথবা তাহার চাকুরী অন্যভাবে অবসানের জন্য মালিক কোন নোটিশ বা আদেশ প্রদান করেন, এবং উক্তরূপ নোটিশ বা আদেশের যদি যথেষ্ট কোন কারণ না থাকে তাহা হইলে, এই নোটিশ বা আদেশ প্রদান না করা হইলে এই অধ্যায়ের অধীন সংশ্লিষ্ট নারী যে প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা পাইবার অধিকারী হইতেন, উহা হইতে তিনি বঞ্চিত হইবেন না।

 
 

  • 1
    “৬০ (ষাট) দিনের” সংখ্যা, শব্দগুলি ও বন্ধনী “আট সপ্তাহের” পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ (২০২৫ সনের ৬৫ নং অধ্যাদেশ) এর ১৫ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 2
    “৬০ (ষাট) দিন” সংখ্যা, শব্দগুলি ও বন্ধনী “আট সপ্তাহ” পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ (২০২৫ সনের ৬৫ নং অধ্যাদেশ) এর ১৬(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 3
    “৬০ (ষাট) দিনের” সংখ্যা, শব্দগুলি ও বন্ধনী “আট সপ্তাহের” পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ (২০২৫ সনের ৬৫ নং অধ্যাদেশ) এর ১৬(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 4
    “প্রসূতিকে” শব্দ “মহিলাকে” শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ (২০২৫ সনের ৬৫ নং অধ্যাদেশ) এর ১৬(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 5
    “প্রসূতিকে” শব্দ “মহিলাকে” শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ (২০২৫ সনের ৬৫ নং অধ্যাদেশ) এর ১৬(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 6
    “প্রসূতি” শব্দ “মহিলা” শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ (২০২৫ সনের ৬৫ নং অধ্যাদেশ) এর ১৭(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 7
    উপ-ধারা (৩) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ (২০২৫ সনের ৬৫ নং অধ্যাদেশ) এর ১৭(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 8
    “৬০ (ষাট) দিনের” সংখ্যা, শব্দগুলি ও বন্ধনী “আট সপ্তাহের” পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ (২০২৫ সনের ৬৫ নং অধ্যাদেশ) এর ১৭(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 9
    “৬০ (ষাট) দিনের” সংখ্যা, শব্দগুলি ও বন্ধনী “আট সপ্তাহের” পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ (২০২৫ সনের ৬৫ নং অধ্যাদেশ) এর ১৭(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 10
    “৬০ (ষাট) দিনের” সংখ্যা, শব্দগুলি ও বন্ধনী “আট সপ্তাহের” পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ (২০২৫ সনের ৬৫ নং অধ্যাদেশ) এর ১৭(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 11
    “৬০ (ষাট) দিনের” সংখ্যা, শব্দগুলি ও বন্ধনী “আট সপ্তাহের” পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ (২০২৫ সনের ৬৫ নং অধ্যাদেশ) এর ১৭(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 12
    ‘‘অথবা’’ শব্দটি বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৮(ক) ধারাবলে বিলুপ্ত।
  • 13
    সেমিকোলন কোলনের পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং অতঃপর “অথবা” শব্দটি এবং দফা (ঘ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৮(খ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।
  • 14
    “৬০ (ষাট) দিন” সংখ্যা, শব্দগুলি ও বন্ধনী “আট সপ্তাহ” পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ (২০২৫ সনের ৬৫ নং অধ্যাদেশ) এর ১৭(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 15
    কোলন দাড়ির পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৮(গ) ধারাবলে সংযোজিত।
  • 16
    উপ-ধারা (১) ও (২) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ (২০২৫ সনের ৬৫ নং অধ্যাদেশ) এর ১৮(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 17
    “মহিলার” শব্দটি বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ (২০২৫ সনের ৬৫ নং অধ্যাদেশ) এর ১৯(ক) ধারাবলে বিলুপ্ত।
  • 18
    “৬০ (ষাট) দিনের” সংখ্যা, শব্দগুলি ও বন্ধনী “আট সপ্তাহের” পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ (২০২৫ সনের ৬৫ নং অধ্যাদেশ) এর ১৯(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 19
    “৬০ (ষাট) দিন” সংখ্যা, শব্দগুলি ও বন্ধনী “আট সপ্তাহ” পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ (২০২৫ সনের ৬৫ নং অধ্যাদেশ) এর ২০ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs