প্রিন্ট ভিউ

বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬

( ২০০৬ সনের ৪২ নং আইন )

পঞ্চদশ অধ্যায়

কোম্পানীর মুনাফায় শ্রমিকের অংশগ্রহণ

অধ্যায়ের প্রয়োগ
1[২৩২। (১) এই অধ্যায় নিম্নলিখিত যে কোন একটি শর্ত পূরণ করে এমন কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হইবে, যথা:-
 
 
(ক) কোন হিসাব বৎসরের শেষ দিনে উহার পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ অন্যূন এক কোটি টাকা ;
 
 
(খ) কোন হিসাব বৎসরের শেষ দিনে উহার স্থায়ী সম্পদের মূল্য অন্যূন দুই কোটি টাকা ;
 
 
(২) সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, উহাতে উল্লিখিত, অন্য কোন কোম্পানী ও প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেও এই অধ্যায় প্রয়োগ করিতে পারিবে।
 
 
(৩) উপ-ধারা (১) ও (২) এ যাহা কিছুই বিধান থাকুক না কেন, শতভাগ রপ্তানীমুখী শিল্প সেক্টর অথবা বৈদেশিক মুদ্রা বিনোয়গকারী শিল্প সেক্টরের ক্ষেত্রে সরকার, বিধি দ্বারা, উক্ত সংশ্লিষ্ট সেক্টরে কর্মরত সুবিধাভোগীদের জন্য ক্রেতা ও মালিকের সমন্বয়ে সেক্টর ভিত্তিক কেন্দ্রীয়ভাবে একটি করিয়া তহবিল গঠন, তহবিল পরিচালনা বোর্ড গঠন, অনুদানের পরিমাণ নির্ধারণ ও আদায়ের পদ্ধতি এবং তহবিলের অথের্ ব্যবহারের বিধানসহ আনুষঙ্গিক অন্যান্য বিষয়ে প্রয়োজনীয় বিধান প্রণয়ন করিবে:
 
 
তবে শর্ত থাকে যে, এই ধারার উদ্দেশ্যপূরণকল্পে, উক্ত বোর্ড, সরকারের পূর্বানুমোদন সাপেক্ষে, প্রবিধান প্রণয়ন করিতে পারিবে।]
বিশেষ সংজ্ঞা
২৩৩৷ (১) বিষয় বা প্রসংগের পরিপন্থী কোন কিছু না থাকিলে, এই অধ্যায়ে-
 
 
(ক) “অংশগ্রহণ তহবিল” অর্থ এই অধ্যায়ের অধীন স্থাপিত শ্রমিক অংশগ্রহণ তহবিল;
 
 
(খ) “কল্যাণ তহবিল” অর্থ এই অধ্যায়ের অধীন স্থাপিত শ্রমিক কল্যাণ তহবিল;
 
 
(গ) “কোম্পানী” অর্থ কোম্পানী আইন, ১৯৯৪ এর অর্থে কোন কোম্পানী, এবং নিম্নলিখিত প্রতিষ্ঠানগুলিও ইহার অন্তর্ভুক্ত হইবে, যথাঃ-
 
 
(১) আপাততঃ বলবত্ কোন আইনের দ্বারা বা অধীন স্থাপিত কোন সংবিধিবদ্ধ সংস্থা;
 
 
(২) সরকার কর্তৃক, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, এই অধ্যায়ের উদ্দেশ্যে কোম্পানী বলিয়া ঘোষিত কোন প্রতিষ্ঠান, সংস্থা বা সমিতি, সংবিধিবদ্ধ হউক বা না হউক;
 
 
(ঘ) “তহবিল” অর্থ অংশগ্রহণ তহবিল এবং কল্যাণ তহবিল;
 
 
(ঙ) অংশগ্রহণ তহবিল এবং কল্যাণ তহবিল সম্পর্কে, “বোর্ড” অর্থ এই অধ্যায়ের অধীন গঠিত ট্রাষ্টি বোর্ড;
 
 
2[(ঙঙ) ‘‘মালিক’’ অর্থ কোন কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠানের মালিক অথবা ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ অথবা প্রধান নির্বাহী কিংবা তাহাদের স্থলাভিষিক্ত কোন ব্যক্তি;]
 
 
(চ) কোন কোম্পানী সম্পর্কে “মুনাফা” অর্থ কোম্পানী আইন, ১৯৯৪ এর ধারা 3[১১৯] এ সংজ্ঞায়িত এমন নীট মুনাফা যাহা কোম্পানীর বাংলাদেশে পরিচালিত কোন ব্যবসা, বাণিজ্য, সংস্থা অথবা অন্য কোন কাজের উপর আরোপনীয়;
 
 
4[(ছ) মুনাফার উদ্দেশে পরিচালিত যে কোন প্রতিষ্ঠান, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, শিল্প, কারখানা, ব্যাংক, অর্থ লগ্নীকারী প্রতিষ্ঠান বা বীমা কোম্পানীর কাজ-কর্ম ‘‘শিল্প সম্পর্কিত কাজ-কর্ম’’ বলিয়া বিবেচিত হইবে, যদি উহা নিম্নলিখিত এক বা একাধিক কাজ-কর্মের সহিত সংশ্লিষ্ট থাকে, যথা:-
 
 
(অ) কোন দ্রব্য, সামগ্রী বা বস্ত্তকে প্রস্তুত, সংযোজন, নিখুত অথবা অন্য কোন স্বাভাবিক অথবা কৃত্রিম প্রক্রিয়ায় আনিয়া উহার আদি অবস্থার পরিবর্তন সাধন অথবা উহার মূল্য বৃদ্ধি করণ;
 
 
(আ) জাহাজ নির্মাণ ও পুন: প্রক্রিয়াজাতকরণ (রিসাইক্লিং);
 
 
(ই) পানি-শক্তিসহ বৈদ্যুতিক শক্তির পরিবর্তন, উৎপাদন, রূপান্তর, সঞ্চালন অথবা বিতরণ;
 
 
(ঈ) তেল এবং গ্যাসের মিশ্রণ, পরিশোধন বা শোধনসহ খনি, তেল কুপ অথবা খনিজ মওজুদের অন্যান্য উৎসে কাজ;
 
 
(উ) তেল অথবা গ্যাস বিতরণ ও বিপনণ;
 
 
(ঊ) আকাশ বা সমুদ্র পথে মানুষ অথবা মালামাল পরিবহন;
 
 
(ঋ) সেবা প্রতিষ্ঠান যথা মেবাইল অপারেটর কোম্পানী, নির্মাণ প্রতিষ্ঠান ;এবং
 
 
(এ) সরকার কর্তৃক, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, এই অধ্যায়ের উদ্দেশ্যে শিল্প সম্পর্কিত কাজ-কর্ম বলিয়া ঘোষিত অন্য কোন কাজ কর্মও ইহার অন্তর্ভুক্ত হইবে;
 
 
(জ) ‘‘শিল্প প্রতিষ্ঠান’’ বলিতে ধারা ২ এর দফা (৬১) তে উল্লিখিত এইরূপ কোন শিল্প প্রতিষ্ঠানকে বুঝাইবে যাহা মুনাফা লাভের উদ্দেশ্যে পরিচালিত হয়;
 
 
(ঝ) কোন কোম্পানীর ‘‘সুবিধাভোগী (beneficiary)’’ বলিতে শিক্ষানবিশসহ যে কোন ব্যক্তিকে বুঝাইবে যিনি মালিক কিংবা অংশীদার কিংবা পরিচালনা পর্ষদের সদস্য ব্যতীত পদ-মর্যাদা নির্বিশেষে উক্ত কোম্পানীতে অন্যূন নয় মাস যাবত চাকুরীতে নিযুক্ত রহিয়াছেন।]
 
 
(২) এই অধ্যায়ে কোন কোম্পানীর “পরিশোধিত মূলধন” এবং “স্থায়ী সম্পদের মূল্য” বলিতে বিদেশে সংবিধিবদ্ধ কোন কোম্পানীর ক্ষেত্রে বাংলাদেশে অবস্থিত কোন শাখায় নিয়োজিত উহার মূলধন ও স্থায়ী সম্পদের মূল্যকে বুঝাইবে৷
অংশগ্রহণ তহবিল ও কল্যাণ তহবিল স্থাপন
২৩৪৷ (১) এই অধ্যায় প্রযোজ্য হয় এরূপ প্রত্যেক কোম্পানী-
 
 
(ক) এই অধ্যায় প্রযোজ্য হইবার তারিখ হইতে এক মাসের মধ্যে এই অধ্যায়ের বিধান মোতাবেক একটি শ্রমিক অংশগ্রহণ তহবিল ও একটি শ্রমিক কল্যাণ তহবিল স্থাপন করিবে; এবং
 
 
5[(খ) এর মালিক প্রত্যেক বৎসর শেষ হইবার অন্যূন নয় মাসের মধ্যে, পূর্ববর্তী বৎসরের নীট মুনাফার পাঁচ শতাংশ (৫%) অর্থ ৮০ঃ ১০ঃ ১০ অনুপাতে যথাক্রমে অংশগ্রহণ তহবিল, কল্যাণ তহবিল এবং বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন আইন, ২০০৬ এর ধারা ১৪ এর অধীন স্থাপিত শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে প্রদান করিবে:
 
 
তবে শর্ত থাকে যে, কোন মালিক, এই বিধান কার্যকর হইবার অব্যবহিত পূর্বে, কোম্পানীর নীট মুনাফার এক শতাংশ (১%) অর্থ কল্যাণ তহবিলে জমা প্রদান করিয়া থাকিলে, ট্রাষ্টি বোর্ড কল্যাণ তহবিলে জমাকৃত উক্ত অর্থের পঞ্চাশ শতাংশ (৫০%) অর্থ উপরোল্লিখিত শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে জমা প্রদান করিতে বাধ্য থাকিবে।]
 
 
(২) উপ-ধারা (১) (খ) এর অধীন উক্ত 6[তহবিলসমূহে] প্রদত্ত অর্থ যে বত্সরের জন্য প্রদান করা হইবে সে বত্সর শেষ হইবার অব্যবহিত পরের বত্সরের পহেলা তারিখে উহা 7[তহবিলসমূহে] বরাদ্দ হইয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে৷
তহবিলদ্বয়ের ব্যবস্থাপনা
২৩৫৷ (১) অংশগ্রহণ তহবিল ও কল্যাণ তহবিল স্থাপিত হইবার পর যথাশীঘ্র সম্ভব নিম্নরূপ সদস্য সমন্বয়ে একটি ট্রাস্টি বোর্ড গঠিত হইবে, যথাঃ-
 
 
(ক) কোম্পানীর যৌথ দরকষাকষি প্রতিনিধি কর্তৃক মনোনীত দুইজন সদস্য এবং এইরূপ কোন প্রতিনিধি না থাকিলে, কোম্পানীর শ্রমিকগণ কর্তৃক তাহাদের নিজেদের মধ্য হইতে নির্বাচিত দুইজন সদস্য; এবং
 
 
(খ) কোম্পানীর ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ কর্তৃক মনোনীত দুইজন সদস্য, যাহাদের মধ্যে অন্ততঃ একজন হইবেন কোম্পানীর হিসাব শাখা হইতে মনোনীত ব্যক্তি৷
 
 
(২) ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্যগণ পালাক্রমে উপ-ধারা (১) (ক) ও (১) (খ) এর অধীন সদস্যগণের মধ্য হইতে প্রত্যেক বত্সরের জন্য উহার একজন চেয়ারম্যান নির্বাচিত করিবেন, তবে প্রথম চেয়ারম্যান উপ-ধারা (১)(খ) এর অধীন সদস্যগণের মধ্য হইতে হইবে৷
 
 
(৩) এই অধ্যায় এবং এতদ্‌উদ্দেশ্যে প্রণীত বিধির বিধান অনুযায়ী ট্রাস্টি বোর্ড তহবিলদ্বয়ের ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা করিবে৷
 
 
(৪) ট্রাস্টি বোর্ড উহার ক্ষমতা প্রয়োগ ও দায়িত্ব পালনের ব্যাপারে সরকার কর্তৃক সময় সময় প্রদত্ত নির্দেশের অধীন থাকিবে৷
 
 
(৫) সরকার যদি এই মত পোষণ করে যে, ট্রাস্টি বোর্ড বা উহার কোন সদস্য দায়িত্ব পালনে পুনঃ পুনঃ ব্যর্থ হইতেছে অথবা সাধারণতঃ তহবিলদ্বয়ের লক্ষ্য ও স্বার্থের সহিত অসংগতিপূর্ণভাবে কাজ-কর্ম করিতেছে তাহা হইলে সরকার, বোর্ড বা সদস্যটিকে কারণ দর্শাইবার সুযোগ দান করিয়া, আদেশ দ্বারা-
 
 
(ক) উহাতে নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য বোর্ড বাতিল করিতে পারিবে, অথবা সদস্যটিকে তাহার পদ হইতে অপসারণ করিতে পারিবে; এবং
 
 
(খ) ট্রাস্টি বোর্ড পুনর্গঠিত না হওয়া পর্যন্ত বা উক্ত সদস্যের পদে নূতন সদস্য মনোনীত বা নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত বোর্ডের বা উক্ত সদস্যের ক্ষমতা ও দায়িত্ব, আদেশে উল্লিখিত ব্যক্তি কর্তৃক প্রয়োগ ও পালনের জন্য নির্দেশ দিতে পারিবে৷
 
 
(৬) উপ-ধারা (৫) এর অধীন ট্রাস্টি বোর্ড বাতিল হইবার পর, উহার সদস্যগণ তাহাদের পদে আর বহাল থাকিবেন না এবং এই অধ্যায়ে বা কোন বিধিতে ট্রাস্টি বোর্ডের উল্লেখ থাকিলে উহা উক্ত উপ-ধারার অধীন প্রদত্ত আদেশে উল্লিখিত ব্যক্তিকে বুঝাইবে৷
 
 
(৭) বাতিলের মেয়াদ শেষ হইবার পূর্বেই এই অধ্যায়ের বিধান অনুযায়ী ট্রাস্টি বোর্ড পুনর্গঠিত হইবে যাহাতে ইহা উক্ত মেয়াদ শেষ হইবার পর উহার কার্যভার গ্রহণ করিতে পারে৷
 
 
8[(৮) উপ-ধারা ৫ এর দফা (ক) এ অধীন সরকার কর্তৃক কোন ট্রাস্টি বোর্ড বাতিল করা হইলে অথবা উহার চেয়ারম্যান বা কোন সদস্যকে অপসারণ করা হইলে উক্ত বোর্ডের সদস্যবৃন্দ অথবা উহার চেয়ারম্যান বা সংশ্লিষ্ট সদস্য ট্রাস্টি বোর্ডে পূনঃনির্বাচিত বা মনোনীত হইতে পারিবেন না।]
জরিমানা, অর্থ আদায়, ইত্যাদি
9[২৩৬৷ (১) যে ক্ষেত্রে কোন কোম্পানী বা ট্রাস্টি বোর্ড ধারা ২৩৪ এর বিধানসমূহ প্রতিপালন করিতে ব্যর্থ হয়, সেইক্ষেত্রে সরকার, আদেশ দ্বারা উক্ত আদেশে উল্লিখিত সময়ের মধ্যে, সংশ্লিষ্ট বিধান অনুযায়ী কার্য সম্পাদনের জন্য নির্দেশ প্রদান করিতে পারিবে।
 
 
(২) যদি কোন কোম্পানী বা ট্রাস্টি বোর্ড উপ-ধারা (১) এর অধীন প্রদত্ত আদেশ অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোন কার্য সম্পাদনে ব্যর্থ হয় তাহা হইলে সরকার, আদেশ দ্বারা, উক্ত কোম্পানীর প্রত্যেক পরিচালক, ব্যবস্থাপক অথবা উহার ব্যবস্থাপনা কাজের সহিত প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে দায়িত্বে নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে অথবা, ক্ষেত্রমত, সংশ্লিষ্ট ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান, সদস্য বা উহার ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গকে অনধিক ০১ (এক) লক্ষ টাকা এবং অব্যহত ব্যর্থতার ক্ষেত্রে, ব্যর্থতার প্রথম তারিখের পর হইতে প্রত্যেক দিনের জন্য আরও ০৫ (পাঁচ) হাজার টাকা করিয়া জরিমানা আরোপ করিয়া পরবর্তী ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে জরিমানার মোট অর্থ পরিশোধের জন্য নির্দেশ প্রদান করিতে পারিবে:
 
 
তবে শর্ত থাকে যে, কোন ব্যক্তি উল্লিখিত বিধান পুণরায় লংঘন করিলে বা প্রতিপালনে ব্যর্থ হইলে তাহার বিরুদ্ধে দ্বিগুণ জরিমানা আরোপিত হইবে।
 
 
(৩) ধারা ২৩৪ এর অধীন প্রদেয় কোন অর্থ অপরিশোধিত থাকিলে এবং এই ধারার অধীন আরোপিত জরিমানা, সংশ্লিষ্ট আদেশে উলেস্নখিত তারিখের মধ্যে পরিশোধ করা না হইলে, উক্ত অপরিশেধিত অর্থ ও জরিমানা সরকারী দাবী হিসাবে গণ্য হইবে এবং উহা Public Demands Recovery Act, 1913 (Act No. IX of 1913) এর বিধান অনুযায়ী আদায়যোগ্য হইবে।
 
 
(৪) উপ-ধারা (১) ও (২) এর অধীন কোন আদেশের দ্বারা সংক্ষুব্ধ কোন ব্যক্তি উহা পুনর্বিবেচনার জন্য সরকারের নিকট, উক্ত আদেশের ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে, দরখাস্ত পেশ করিতে পারিবেন এবং উক্তরূপ দরখাস্ত প্রাপ্তির পর সরকার অনধিক ৪৫ (পঁয়তাল্লিশ) দিনের মধ্যে বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করতঃ যথাযথ আদেশ প্রদান করিবে এবং বিষয়টি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি, কোম্পানী বা ট্রাস্টি বোর্ডকে অবহিত করিবে।
 
 
(৫) উপ-ধারা (৪) এর অধীন সরকার কর্তৃক প্রদত্ত আদেশ চূড়ান্ত বলিয়া গণ্য হইবে।]
তথ্য তলবের ক্ষমতা
২৩৭৷ এই অধ্যায় অথবা সংশ্লিষ্ট কোন বিধির যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এবং ইহার প্রয়োজনে সরকার যে কোন সময়ে কোন কোম্পানী বা ট্রাস্টি বোর্ডের নিকট হইতে তথ্য, দলিল-দস্তাবেজ অথবা কার্যধারার নথি-পত্র তলব করিতে পারিবে৷
বিরোধ নিষ্পত্তি, ইত্যাদি
২৩৮৷ (১) তহবিলদ্বয়ের প্রশাসন সংক্রান্ত কোন বিষয়ে ট্রাস্টি বোর্ড এবং কোম্পানীর মধ্যে কোন মতবিরোধ দেখা দিলে বিষয়টি সরকারের নিকট পেশ করিতে হইবে এবং ইহার উহার সরকারের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হইবে৷
 
 
(২) তহবিলদ্বয় হইতে প্রাপ্ত সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে ট্রাস্টি বোর্ড অথবা কোম্পানীর বিরুদ্ধে কোন শ্রমিকের কোন অভিযোগ থাকিলে উহা দশম অধ্যায়ে বর্ণিত মজুরী হইতে কর্তন সম্পর্কে বিরোধ নিষ্পত্তির পন্থা অনুযায়ী নিষ্পত্তি করিতে হইবে৷
ক্ষমতা অর্পণ
২৩৯৷ সরকার এই অধ্যায়ের অধীন ইহার সকল অথবা যে কোন ক্ষমতা বা দায়িত্ব, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, উহাতে উল্লিখিত শর্ত সাপেক্ষে, ইহার কোন কর্মকর্তা অথবা অন্য কোন কর্তৃপক্ষকে অর্পণ করিতে পারিবে৷
অংশগ্রহণ তহবিলের বিনিয়োগ
২৪০৷ (১) অংশগ্রহণ তহবিলে বরাদ্দকৃত অথবা জমাকৃত সকল অর্থ কোম্পানীর ব্যবসা পরিচালনার কাজে লাগাইতে পারা যাইবে৷
 
 
(২) কোম্পানী ট্রাস্টি বোর্ডকে অংশগ্রহণ তহবিলের অর্থ উপ-ধারা (১১) এর অধীন বিনিয়োগের কাজে ব্যবহার করিবার জন্য অনুরোধ করিতে পারিবে, এবং বোর্ড উক্তরূপ বিনিয়োগ করিবার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিতে পারিবে৷
 
 
(৩) কোম্পানীর ব্যবসা পরিচালনার কাজে নিয়োজিত অংশগ্রহণ তহবিলের কোন অর্থের উপর, কোম্পানী ব্যাংক হারের আড়াই শতাংশ অধিক হারে অথবা উহার সাধারণ শেয়ারের জন্য ঘোষিত মুনাফার হারের পঁচাত্তর শতাংশ হারে, যাহা অধিক হইবে, সুদ প্রদান করিবে৷
 
 
(৪) যদি কোন কোম্পানীর একাধিক শ্রেণীর সাধারণ শেয়ার থাকে, এবং উহার জন্য বিভিন্ন হারে মুনাফা ঘোষিত হয় তাহা হইলে, উপ-ধারা (৩) এর অধীন প্রদেয় সুদের হার নির্ধারণের উদ্দেশ্যে উক্ত ঘোষিত বিভিন্ন মুনাফার হারের গুরুত্বানুযায়ী হিসাবকৃত গড়কে গ্রহণ করিতে হইবে৷
 
 
(৫) অংশগ্রহণ তহবিলে প্রদেয় উক্তরূপ সুদ, তহবিলের অর্থ কোম্পানী যে বত্সরে ব্যবহার করিয়াছে, সেই বত্সরের অব্যবহিত পরবর্তী বত্সরের প্রথম তারিখ হইতে তহবিলে জমা হইবে৷
 
 
(৬) যে ক্ষেত্রে কোন কোম্পানী উপ-ধারা (১) এর অধীন অংশগ্রহণ তহবিলের কোন অর্থ নিজের ব্যবসার কাজে লাগাইতে ইচ্ছুক না হয় সে ক্ষেত্রেও, উক্ত তহবিলে টাকা বরাদ্দ হওয়ার তারিখ হইতে উহা উপ-ধারা (১১) অনুযায়ী বিনিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত সময়ের জন্য তহবিলের উক্ত টাকার উপর উল্লিখিত হারে কোম্পানী কর্তৃক সুদ প্রদেয় হইবে৷
 
 
(৭) যদি অংশগ্রহণ তহবিল স্থাপিত হওয়ার পর কোন সময় কোম্পানী, বোনাস অথবা বোনাস শেয়ারের মাধ্যম ব্যতীত, অন্য কোনভাবে অতিরিক্ত মূলধন সংগ্রহ করে, তাহা হইলে উপ-ধারা (১) এর অধীন কোম্পানীর ব্যবহার যোগ্য কোন অর্থ অথবা অংশগ্রহণ তহবিলের কোন সম্পদ সাধারণ সম-মূলধনে পরিবর্তন করার প্রথম পছন্দ উক্ত তহবিলের থাকিবে; তবে ইহা, উক্তরূপ পরিবর্তনের পূর্বে, কোম্পানীর পরিশোধিত মূলধনের পঁচিশ শতাংশ অথবা অতিরিক্ত মূলধনের পঞ্চাশ শতাংশ, যাহা কম হইবে, এর অধিক হইবে না৷
 
 
ব্যাখ্যাঃ এই উপ-ধারায় “অতিরিক্ত মূলধন” বলিতে কোম্পানীর কোন বিদেশী অংশীদারকে দেওয়ার প্রস্তাবকৃত বা প্রদত্ত কোন মূলধনকে বুঝাইবে না৷
 
 
(৮) উপ-ধারা (৭) এর অধীন পরিবর্তনের অধিকার প্রয়োগের প্রয়োজনে, কোম্পানীর অতিরিক্ত মূলধনে অংশগ্রহণ করিবার জন্য অর্থ সংগ্রহের লক্ষ্যে অংশগ্রহণ তহবিলের সম্পদ বিক্রি করিবার জন্য ট্রাস্টি বোর্ডকে পর্যাপ্ত সময় দিতে হইবে৷
 
 
(৯) উপ-ধারা (৭) এ বর্ণিত পন্থায় সংগৃহীত শেয়ার অন্যান্য শেয়ারের মত একই পন্থায় ভবিষ্যত বোনাস এবং অধিকার-ইস্যুতে অংশগ্রহণ করিবে৷
 
 
(১০) উপ-ধারা (৭) এ বর্ণিত পন্থায় সংগৃহীত শেয়ারের, অন্যান্য শেয়ারের মত একই পন্থায়, ভোটের অধিকার থাকিবে এবং উক্তরূপ ভোটের অধিকার অংশগ্রহণ তহবিলের পক্ষে ট্রাস্টি বোর্ড প্রয়োগ করিবে৷
 
10[(১১) অংশগ্রহণ তহবিলের অর্থ সরকারী মালিকানাধীন বিনিয়োগযোগ্য কোন খাতে বিনিয়োগ করা যাইবে।]
সুবিধা প্রাপ্তির যোগ্যতা
২৪১৷ (১) সকল 11[সুবিধাভোগী] এই অধ্যায়ের অধীন সকল সুবিধা 12[সমান অনুপাতে] পাইবার এবং তহবিলদ্বয়ে অংশগ্রহণের যোগ্য হইবেন৷
 
 
(২) কোন হিসাব বত্সরে কোন 13[সুবিধাভোগী] কোন কোম্পানীতে অন্যুন ছয় মাস চাকুরী পূর্ণ না করিলে তিনি উক্ত বত্সরের জন্য তহবিলদ্বয়ে অংশগ্রহণ করিতে পারিবেন না৷
অংশগ্রহণ তহবিলের ব্যবহার
২৪২৷ (১) প্রত্যেক বত্সর অংশগ্রহণ তহবিলে জমাকৃত মোট অর্থের দুই-তৃতীয়াংশ সমান অনুপাতে সকল 14[সুবিধাভোগীগণের] মধ্যে নগদে বন্টন করা হইবে, এবং অবশিষ্ট এক-তৃতীয়াংশ ধারা ২৪০ (১১) এর বিধান মোতাবেক বিনিয়োগ করা হইবে, যাহার মুনাফাও সকল 15[সুবিধাভোগীগণের] মধ্যে সমান অনুপাতে বন্টন করা হইবে৷
 
 
(২) যদি কোন 16[সুবিধাভোগী] স্বেচ্ছায় কোম্পানীর চাকুরী ত্যাগ করিয়া চলিয়া যান, তাহা হইলে এই অধ্যায়ের অধীন তহবিলদ্বয় হইতে তাহাকে কোন সুবিধা প্রদেয় হইলে তাহা তিনি পাইবেন৷
 
 
(৩) কোন 17[সুবিধাভোগীর] চাকুরী, বরখাস্ত ব্যতীত, অন্য কোনভাবে অবসান করা হইলে, তিনি কোম্পানীর চাকুরী হইতে অবসরপ্রাপ্ত কোন 18[সুবিধাভোগীর] সমতুল্য হইবেন৷
 
 
(৪) কোন 19[সুবিধাভোগী] চাকুরী হইতে বরখাস্ত হইলে, তহবিলদ্বয়ে তাহার অংশ বাজেয়াপ্ত হইবে৷
 
 
(৫) যে ক্ষেত্রে কোন 20[সুবিধাভোগী] কোন কোম্পানীর কোন অফিস বা ইউনিট হইতে উহার অন্য কোন অফিস বা ইউনিটে বদলী হন, সে ক্ষেত্রে তাহার নামে জমাকৃত তহবিলদ্বয়ের সুবিধা উক্ত বদলীকৃত অফিসে বা ইউনিটের তহবিলদ্বয়ে স্থানান্তরিত হইবে, এবং তাহার পূর্বের অফিস বা ইউনিটের চাকুরী তাহার বদলীকৃত অফিস বা ইউনিটের তহবিল হইতে প্রদেয় সুযোগের ক্ষেত্রে গণনায় আনা হইবে৷
 
 
(৬) কোন 21[সুবিধাভোগীর] অবসর গ্রহণের পর তিনি, অথবা কোম্পানীতে চাকুরীরত থাকাকালে তাহার মৃত্যু ঘটিলে তাহার মনোনীত স্বত্ত্বভোগী, এই অধ্যায়ের অধীন পূর্ণ সুবিধা ভোগ করিবেন৷
কল্যাণ তহবিলের ব্যবহার
22[২৪৩। কল্যাণ তহবিলে জমাকৃত অর্থ, এই অধ্যায়ের বিধানাবলী প্রতিপালন সাপেক্ষে, ট্রাস্টি বোর্ড যেভাবে স্থির করিবে সেইভাবে এবং সেই উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যাইবে, এবং বোর্ড তৎসম্পর্কে সরকারকে অবহিত করিবে।]
কোম্পানীকে প্রদত্ত আর্থিক রেয়াত
২৪৪৷ এই অধ্যায় প্রযোজ্য হয় এরূপ সকল কোম্পানীর ক্ষেত্রে তাহাদের কর প্রদানযোগ্য আয় হিসাবের বেলায় তত্কর্তৃক তহবিলদ্বয়ে বরাদ্দকৃত কোন অর্থ হিসাবে ধরা হইবে না৷
তহবিলদ্বয়ের আয় আয়কর হইতে রেহাই
২৪৫৷ তহবিলদ্বয়ের আয়, উহার মূলধনী মুনাফাসহ, আয়কর হইতে রেহাই পাইবে৷
শ্রমিকগণের আয় আয়কর হইতে রেহাই
২৪৬৷ তহবিলদ্বয় হইতে যে অর্থ শ্রমিককে দেওয়া হয়, ইহার জন্য তাহাকে কোন আয়কর দিতে হইবে না৷
ট্রাস্টি বোর্ডের অবস্হান ও কাজ
২৪৭৷ (১) ট্রাস্টি বোর্ডের অফিস কোম্পানীর আংগিনায় স্থাপিত হইবে, এবং যে ক্ষেত্রে কোন কোম্পানীর একাধিক অফিস অথবা ইউনিট থাকে, সেক্ষেত্রে উহার রেজিস্ট্রিকৃত প্রধান কার্যালয়ে ইহা স্থাপিত হইবে৷
 
 
(২) ট্রাস্টি বোর্ডের হিসাব রক্ষণসহ সকল খরচ কোম্পানী বহন করিবে৷
তহবিলদ্বয়ের হিসাব নিরীক্ষা
২৪৮৷ কোম্পানীর আয়-ব্যয়ের হিসাব যে ভাবে নিরীক্ষিত হয়, তহবিলদ্বয়ের প্রতি বত্সরের আয়-ব্যয়ের হিসাবও অনুরূপভাবে কোম্পানীর খরচে নিরীক্ষিত হইবেঃ
 
 
তবে শর্ত থাকে যে, সরকার নিজ খরচে তহবিলদ্বয়ের আয়-ব্যয়ের কোন বিশেষ নিরীক্ষার জন্য স্বতন্ত্র নিরীক্ষক নিয়োগ করিতে পারিবে৷
তহবিলদ্বয়ের প্রদত্ত সুবিধা অন্যান্য সুবিধার অতিরিক্ত হইবে
২৪৯৷ এই অধ্যায়ের অধীন শ্রমিককে প্রদেয় কোন সুবিধা, কোন আইন, চুক্তি, চাকুরীর শর্তাবলী অথবা অন্যভাবে তাহাকে প্রদেয় অন্য কোন সুবিধার অতিরিক্ত হিসাবে প্রদেয় হইবে এবং ইহা উক্তরূপ সুবিধার পরিবর্তে বা উহার হানি করিয়া হইবে না৷
মৌসুমী কাজে নিযুক্ত শিল্পের ক্ষেত্রে বিশেষ বিধান
২৫০৷ এই অধ্যায়ে যাহা কিছু থাকুক না কেন যে সকল কোম্পানী সমস্ত বত্সরের পরিবর্তে উহার কোন অংশে উহাদের কাজ চালায় সে সকল কোম্পানীর মুনাফায় শ্রমিকগণের অংশগ্রহণের জন্য সরকার, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, বিধান করিতে পারিবে৷
একাধিক শিল্পসম্পর্কিত কাজ-কর্মে নিয়োজিত কোম্পানীসমূহ
২৫১৷ এই অধ্যায়ে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, দেশের একাধিক স্থানে একাধিক শিল্পসম্পর্কিত কাজ-কর্মে নিয়োজিত কোন কোম্পানীর অনুরোধক্রমে সরকার উহার তহবিলদ্বয়কে উহার শিল্পসম্পর্কিত কাজ-কর্মে রত বিভিন্ন অফিস বা ইউনিটের মধ্যে বিভক্ত করিবার জন্য এবং উহার প্রত্যেক অফিস বা ইউনিটের ক্ষেত্রে স্বতন্ত্র ট্রাস্টি বোর্ড গঠনের জন্য অনুমতি দিতে পারিবে; এবং সে ক্ষেত্রে এই অধ্যায়ের বিধানাবলী এমন ভাবে প্রযোজ্য হইবে যেন উহার উক্তরূপ প্রত্যেক অফিস বা ইউনিট একটি কোম্পানী৷
বাংলাদেশ বিনিয়োগ কর্পোরেশন, ইত্যাদির উপর অংশগ্রহণ তহবিলের ব্যবস্থাপনা অর্পণ
২৫২৷ ট্রাস্টি বোর্ড, সরকারের পূর্ব অনুমতিক্রমে বাংলাদেশ বিনিয়োগ কর্পোরেশন অথবা সোনালী ব্যাংকে উহার অংশগ্রহণ তহবিলের ব্যবস্থাপনা অর্পণ করিবার জন্য উহার সহিত চুক্তি করিতে পারিবে; এবং এক্ষেত্রে চুক্তির শর্তানুযায়ী প্রদেয় কোন ফিস কোম্পানী কর্তৃক পরিশোধযোগ্য হইবে৷

  • 1
    ধারা ২৩২ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৩ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 2
    দফা (ঙঙ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৪(ক) ধারাবলে সন্নিবেশিত।
  • 3
    ‘‘১১৯’’ সংখ্যাগুলি ‘‘৮৭-গ’’ সংখ্যাগুলি, হাইফেন ও বর্ণের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৪(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 4
    দফা (ছ) ও (জ) দফা (ছ), (জ) ও (ঝ) এর পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৪(গ ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 5
    দফা (খ) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৫(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 6
    ‘‘তহবিলসমূহে’’ শব্দ ‘‘তহবিলদ্বয়ে’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৫(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 7
    ‘‘তহবিলসমূহে’’ শব্দ ‘‘তহবিলদ্বয়ে’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৫(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 8
    উপ-ধারা (৮) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৬ ধারাবলে সংযোজিত।
  • 9
    ধারা ২৩৬ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 10
    উপ-ধারা (১১) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৮ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 11
    ‘‘সুবিধাভোগী’’ শব্দ ‘‘শ্রমিক’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৯(ক)(অ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 12
    ‘‘সমান অনুপাতে’’ শব্দগুলি ‘‘সুবিধা’’ শব্দের পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৯(ক)(আ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।
  • 13
    ‘‘সুবিধাভোগী’’ শব্দ ‘‘শ্রমিক’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৬৯(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 14
    ‘‘সুবিধাভোগীগণের’’ শব্দ ‘‘শ্রমিকগণের’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 15
    ‘‘সুবিধাভোগীগণের’’ শব্দ ‘‘শ্রমিকগণের’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 16
    ‘‘সুবিধাভোগী’’ শব্দ ‘‘শ্রমিক’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 17
    ‘‘সুবিধাভোগীর’’ শব্দ ‘‘শ্রমিকের’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 18
    ‘‘সুবিধাভোগীর’’ শব্দ ‘‘শ্রমিকের’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 19
    ‘‘সুবিধাভোগী’’ শব্দ ‘‘শ্রমিক’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(ঘ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 20
    ‘‘সুবিধাভোগী’’ শব্দ ‘‘শ্রমিক’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(ঙ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 21
    ‘‘সুবিধাভোগীর’’ শব্দ ‘‘শ্রমিকের’’ শব্দের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭০(চ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 22
    ধারা ২৪৩ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭১ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs