প্রিন্ট ভিউ

বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬

( ২০০৬ সনের ৪২ নং আইন )

ঊনবিংশ অধ্যায়

অপরাধ, দন্ড এবং পদ্ধতি

ধারা ৩৩-এর অধীন শ্রম আদালতের আদেশ অমান্য করার দণ্ড
২৮৩৷ কোন ব্যক্তি ধারা ৩৩-এর অধীন প্রদত্ত শ্রম আদালতের কোন আদেশ পালন করিতে অস্বীকার করিলে অথবা ব্যর্থ হইলে, তিনি তিন মাস পর্যন্ত বিনাশ্রম কারাদণ্ডে, অথবা পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থ দণ্ডে, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
শিশু এবং কিশোর নিয়োগের জন্য দণ্ড
২৮৪৷ কোন ব্যক্তি কোন শিশু বা কিশোরকে চাকুরীতে নিযুক্ত করিলে, অথবা এই আইনের কোন বিধান লঙ্ঘন করিয়া কোন শিশু বা কিশোরকে চাকুরী করিবার অনুমতি দিলে, তিনি পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
ধারা ৩৫ লঙ্ঘন করিয়া শিশু সম্পর্ক কোন চুক্তি করার দন্ড
২৮৫৷ কোন শিশুর পিতা-মাতা বা অভিভাবক ধারা ৩৫-এর বিধান লঙ্ঘন করিয়া কোন শিশু সম্পর্কে চুক্তি সম্পাদন করিলে, তিনি এক হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
মালিক কর্তৃক চতুর্থ অধ্যায়ের বিধান লংঘনের দন্ড
২৮৬৷ (১) কোন মালিক চতুর্থ অধ্যায়ের 1[ বিধান অনুযায়ী কোনো মহিলা শ্রমিককে প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা হইতে বঞ্চিত করিলে ], তিনি 2[ পঁচিশ হাজার] টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
 
(২) যে ক্ষেত্রে আদালত উপ-ধারা (১) এর অধীন কোন অর্থদণ্ড আরোপ করে সে ক্ষেত্রে, আদালত উহার রায় প্রদানকালে আদায়কৃত দণ্ডের অর্থ সম্পূর্র্র্ণ বা উহার কোন অংশ সংশ্লিষ্ট মহিলাকে, যে কারণে উক্ত অর্থদণ্ড আরোপ করা হইয়াছে সে কারণ হইতে উদ্ভুত ক্ষতির জন্য, ক্ষতিপূরণ হিসাবে প্রদানের আদেশ দিতে পারিবে৷
 
3[ (৩) আদালত, উপ-ধারা (২) এর অতিরিক্ত হিসাবে, চতুর্থ অধ্যায়ের যে সুবিধা হইতে শ্রমিককে বঞ্চিত করা হইয়াছে, সেই সুবিধা প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট মালিককে আদেশ প্রদান করিবে।]
অনুমোদিত অনুপস্থিতির সময়ে মঞ্জুরীরর বিনিময়ে কাজ করার দন্ড
২৮৭৷ কোন মহিলা, চতুর্থ অধ্যায়ের বিধি মোতাবেক তাহার মালিক কর্তৃক অনুমোদিত অনুপস্থিতিকালে, নগদ অর্থ অথবা জিনিসের বিনিময়ে কোন কাজ করিলে, তিনি এক হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
ধারা ৬৭ লঙ্ঘন করার দণ্ড
২৮৮৷ কোন ব্যক্তি ধারা ৬৭ এর বিধান মানা হয় নাই এরূপ শক্তি চালিত কোন যন্ত্রপাতি কোন প্রতিষ্ঠানে ব্যবহারের জন্য বিক্রি করিলে অথবা ভাড়া দিলে, অথবা কোন বিক্রেতা বা ভাড়াটিয়ার প্রতিনিধি হিসাবে উহা বিক্রি করিবার জন্য অথবা ভাড়া দেওয়ার জন্য সংগ্রহ করিলে, তিনি তিন মাস পর্যন্ত কারাদণ্ডে, অথবা এক হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
নিম্নতম মজুরী হারের কম হারে মজুরী প্রদানের দণ্ড
২৮৯৷ (১) কোন মালিক একাদশ অধ্যায়ের অধীন ঘোষিত নিম্নতম মজুরী হারের কম হারে কোন শ্রমিককে মজুরী প্রদান করিলে, তিনি এক বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডে, অথবা পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
 
 
(২) যে ক্ষেত্রে আদালত উপ-ধারা (১) এর অধীন কোন দণ্ড আরোপ করে, সেক্ষেত্রে, আদালত উহার রায় প্রদানকালে, উক্তরূপ কোন লঙ্ঘন না হইলে সংশ্লিষ্ট শ্রমিককে যে মজুরী প্রদেয় হইত এবং উক্তরূপ লঙ্ঘন করিয়া মজুরী হিসাবে যে অর্থ প্রদান করা হইয়াছে উহার পার্থক্যের পরিমাণ অর্থ তাহাকে প্রদান করিবার আদেশ দিতে পারিবে৷
দুর্ঘটনার নোটিশ প্রদানে ব্যর্থতার দন্ড
২৯০৷ কোন ব্যক্তি এই আইনের বিধান লঙ্ঘন করিয়া কোন দুর্ঘটনা সম্পর্কে নোটিশ দিতে ব্যর্থ হইলে তিনি, যদি দুর্ঘটনার কারণে সাংঘাতিক শারীরিক জখম হয়, তাহা হইলে এক হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন, অথবা যদি দুর্ঘটনার কারণে জীবন হানি ঘটে, তাহা হইলে ছয় মাস পর্যন্ত কারাদণ্ডে, অথবা তিন হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
অসৎ শ্রম আচরণ বা এন্টি-ট্রেড ইউনিয়ন ডিসক্রিমিনেশনের দণ্ড
২৯১৷ 4[ (১) কোনো ব্যক্তি ধারা ১৯৫ বা ১৯৬ক এর কোনো বিধান লঙ্ঘন করিলে তিনি এক বৎসর পর্যন্ত কারাদণ্ডে, অথবা দশ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন।]
 
(২) কোন শ্রমিক ধারা ১৯৬ এর কোন বিধান লঙ্ঘন করিলে, তিনি 5[ ছয় মাস] পর্যন্ত কারাদণ্ডে অথবা পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
 
(৩) কোন ট্রেড ইউনিয়ন অথবা শ্রমিক ব্যতীত অন্য কোন ব্যক্তি, ধারা ১৯৬ এর কোন বিধান লঙ্ঘন করিলে তিনি 6[ এক বৎসর] পর্যন্ত কারাদণ্ডে অথবা দশ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয হইবেন৷
নিষ্পত্তি, ইত্যাদি ভংগের দণ্ড
২৯২৷ কোন ব্যক্তি এই আইনের অধীন অবশ্য পালনীয় কোন নিষ্পত্তি, সিদ্ধান্ত বা রোয়েদাদ ভংগ করিলে, তিনি এক বত্সর পর্যন্ত কারাদণ্ডে, অথবা দশ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
নিষ্পত্তি, ইত্যাদি বাস্তবায়নে ব্যর্থতার দন্ড
২৯৩৷ এই আইনের অধীন কোন নিষ্পত্তি, সিদ্ধান্ত বা রোয়েদাদ বাস্তবায়নের জন্য দায়ী কোন ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে উহা বাস্তবায়নে ব্যর্থ হইলে, তিনি দুই বত্সর পর্যন্ত কারাদণ্ডে অথবা দশ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
বেআইনী ধর্মঘট বা লক-আউটের দণ্ড
 
২৯৪৷ (১) কোন শ্রমিক কোন বেআইনী ধর্মঘট শুরু করিলে, অথবা চালাইয়া গেলে, অথবা উহাকে আগাইয়া নেওয়ার জন্য কোন কাজ করিলে, তিনি 7[ ছয় মাস] পর্যন্ত কারাদণ্ডে অথবা পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
 
(২) কোন মালিক কোন বেআইনী লক-আউট শুরু করিলে অথবা চালাইয়া গেলে, অথবা উহাকে আগাইয়া নেওয়ার জন্য কোন কাজ করিলে, তিনি 8[ ছয় মাস] পর্যন্ত কারাদণ্ডে অথবা পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
বেআইনী ধর্মঘট বা লক-আউটে প্ররোচিত করার দন্ড
 
২৯৫৷ কোন ব্যক্তি কোন বেআইনী ধর্মঘট বা লক-আউটে অংশ গ্রহণের জন্য অথবা উহার জন্য অর্থ খরচ বা সরবরাহের জন্য অথবা অন্য কোন ভাবে উহাকে আগাইয়া নেওয়ার জন্য কোন ব্যক্তিকে প্ররোচিত বা উত্সাহিত করিলে, তিনি 9[ ছয় মাস] পর্যন্ত কারাদণ্ডে অথবা পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
ঢিমে তালের কাজে অংশ গ্রহণ বা প্ররোচনার দন্ড
 
২৯৬৷ কোন ব্যক্তি কোন ঢিমে তালের কাজে অংশগ্রহণ করলে অথবা অন্য কোন ব্যক্তিকে উহাতে অংশ গ্রহণে প্ররোচিত বা উত্সাহিত করিলে অথবা অন্য কোন ভাবে উহাকে আগাইয়া নেওয়ার জন্য কোন কাজ করিলে, তিনি 10[ ছয় মাস] পর্যন্ত কারাদণ্ডে অথবা পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
ধারা ২২৮(২) লংঘনের দণ্ড
২৯৭৷ কোন মালিক ধারা ২২৮ (২) এর বিধান লঙ্ঘন করিলে তিনি এক বত্সর পর্যন্ত কারাদণ্ডে অথবা পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
ভবিষ্য তহবিল এবং ট্রেড ইউনিয়ন তহবিলের অর্থ আত্মসাৎ এর দন্ড
২৯৮৷ (১) কোন ব্যক্তি শ্রমিকগণের কোন ভবিষ্য তহবিলের অর্থ আত্মসাত্ করিলে, তছরূপ করিলে অথবা অসত্ উদ্দেশ্যে নিজের কাজে ব্যয় করিলে, তিনি তিন বত্সর পর্যন্ত কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন এবং অধিকন্তু তিনি অর্থদণ্ডেও দণ্ডনীয় হইবেন৷
 
 
ব্যাখ্যাঃ কোন মালিক তাহার প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকগণের কোন ভবিষ্য তহবিলের তাহার প্রদেয় চাঁদা অথবা তত্কর্তৃক শ্রমিকগণের মজুরী হইতে কর্তীত উক্ত তহবিলের চাঁদা তিন মাসের অধিক সময় পর্যন্ত, শ্রম পরিচালকের সন্তোষমত কোন যুক্তিসংগত কারণ ব্যতীত, যথা সময়ে উক্ত তহবিলে জমা করিতে ব্যর্থ হইলে, তিনি উক্ত তহবিলের টাকা আত্মসাত্ করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন৷
 
 
(২) শ্রমিকগণের অথবা মালিকগণের কোন ট্রেড ইউনিয়নের কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারী উক্ত ট্রেড ইউনিয়নের তহবিলের অর্থ আত্মসাত্ করিলে, তছরূপ করিলে অথবা অসত্ উদ্দেশ্যে নিজের কাজে ব্যয় করিলে, তিনি এক বত্সর পর্যন্ত কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন এবং অধিকন্তু তিনি অর্থদণ্ডেও দণ্ডনীয় হইবেন৷
 
 
(৩) এই ধারার অধীন আরোপিত অর্থদণ্ড, যে পরিমাণ অর্থ অভিযুক্ত ব্যক্তি আত্মসাত্ বা তছরূপ বা নিজ কাজে ব্যয় করিয়াছেন বলিয়া আদালত প্রমাণ পাইবে, সে পরিমাণ হইতে পারিবে এবং অর্থ দণ্ডের টাকা আদায় হওয়ার পর আদালত উহা সংশ্লিষ্ট তহবিলে পূরণ করিয়া দিবে৷
অ-রেজিস্ট্রিকৃত ট্রেড ইউনিয়নের কর্মকান্ডের দন্ড
২৯৯৷ কোন ব্যক্তি অ-রেজিস্ট্রিকৃত অথবা রেজিস্ট্রি বাতিল হইয়াছে এমন কোন ট্রেড ইউনিয়নের, রেজিস্ট্রেশন প্রাপ্তি সংক্রান্ত কোন কর্মকান্ড ব্যতীত, অন্য কোন কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করিলে অথবা অন্য কোন ব্যক্তিকে উক্তরূপ কর্মকান্ডে অংশ গ্রহণের জন্য উত্সাহিত বা প্ররোচিত করিলে অথবা উক্তরূপ কোন ট্রেড ইউনিয়নের তহবিলের জন্য সদস্য চাঁদা ব্যতীত অন্য কোন চাঁদা আদায় করিলে, তিনি 11[ তিন মাস] পর্যন্ত কারাদণ্ডে অথবা দুই হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
ট্রেড ইউনিয়নের দ্বৈত সদস্য পদের দণ্ড
৩০০৷ কোন ব্যক্তি একই সময়ে একাধিক ট্রেড ইউনিয়নের সদস্য হইলে বা থাকিলে, তিনি 12[ এক মাস] পর্যন্ত কারাদণ্ডে অথবা দুই হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
ধারা ২১০(৭) না মানার দণ্ড
 
৩০১৷ কোন ব্যক্তি সালিসের সন্তোষমত ব্যতীত, অন্য কোন কারণে ধারা ২১০(৭) এর বিধান মানিতে ব্যর্থ হইলে, তিনি 13[ তিন মাস] পর্যন্ত কারাদণ্ডে, অথবা দুই হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
মিথ্যা সক্ষমতা প্রত্যয়নপত্র ব্যবহারের দন্ড
৩০২৷ কোন ব্যক্তি এই আইনের কোন বিধানের অধীন অন্য কোন ব্যক্তিকে প্রদত্ত কোন সক্ষমতা পত্র নিজের বরাবরে প্রদত্ত সক্ষমতাপত্র হিসাবে সজ্ঞানে ব্যবহার করিলে বা ব্যবহারের চেষ্টা করিলে, অথবা অন্য কোন ব্যক্তিকে সজ্ঞানে উহা ব্যবহার করিতে অথবা ব্যবহারের চেষ্টা করিতে অনুমতি দিলে, তিনি তিন মাস পর্যন্ত কারাদণ্ডে, অথবা এক হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
মিথ্যা বিবরণ, ইত্যাদির দণ্ড
৩০৩৷ কোন ব্যক্তি-
 
 
(ক) বস্তুগত ভুল বলিয়া জানেন বা জানার কারণ আছে এরূপ কোন বর্ণনা প্রতারণার উদ্দেশ্যে এই আইন বা কোন বিধি, বিধান বা প্রবিধান বা স্কীমের অধীন রক্ষণীয় কোন রেজিস্টার, নোটিশ, নথি অথবা অন্য কোন দলিল-দস্তাবেজে লিপিবদ্ধ করিলে;
 
 
(খ) উক্তরূপ কোন রেজিস্টার, নোটিশ, নথি বা অন্য কোন দলিল-দস্তাবেজে লিপিবদ্ধ করার প্রয়োজন আছে-এরূপ কোন বিষয় উহাতে ইচ্ছাকৃতভাবে লিপিবদ্ধ করা হইতে বাদ রাখিলে অথবা বাদ রাখার অনুমতি দিলে;
 
 
(গ) উক্তরূপ কোন রেজিস্টার, নোটিশ, নথি বা অন্য কোন দলিল-দস্তাবেজের অফিস কপি ব্যতীত একাধিক কপি রক্ষণ করিলে;
 
 
(ঘ) বস্তুগত ভুল বলিয়া জানেন বা জানার কারণ আছে এরূপ কোন দরখাস্ত, নক্‌শা, নথি, বিবরণ, তথ্য, রিপোর্ট, নোটিশ অথবা অন্য কোন দলিল-দস্তাবেজ এই আইন অথবা কোন বিধি, বিধান, প্রবিধান বা কোন স্কীমের অধীন কোন কর্মকর্তা বা কর্তৃপক্ষের নিকট ইচ্ছাকৃতভাবে পাঠাইলে বা পাঠাইবার অনুমতি দিলে; অথবা
 
 
(ঙ) এই আইন অথবা কোন বিধি, বিধান, প্রবিধান বা স্কীমের অধীন রক্ষণীয় বা প্রেরিতব্য কোন নক্‌শা, তালিকা, নথি, রেজিস্টার, তথ্য, রিপোর্ট অথবা অন্য কোন দলিল-দস্তাবেজ ইচ্ছাকৃতভাবে রক্ষণ করিতে অথবা প্রেরণ করিতে ব্যর্থ হইলে অথবা গাফিলতি করিলে; তিনি ছয় মাস পর্যন্ত কারাদণ্ডে, অথবা পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
অন্যায়ভাবে তথ্য প্রকাশের দণ্ড
৩০৪৷ কোন ব্যক্তি এই আইনের বিধান লঙ্ঘন করিয়া তাহার সরকারী দায়িত্ব পালনকালে তাহার গোচরীভূত হইয়াছে এরূপ নির্মাণ বা ব্যবসা সংক্রান্ত কোন গোপনীয় তথ্য অথবা এই আইনের অধীন কোন পরীক্ষার ফল প্রকাশ করিয়া দিলে, তিনি ছয় মাস পর্যন্ত কারাদণ্ডে, অথবা দুই হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
শ্রমিকগণের সাধারণ অপরাধের দণ্ড
৩০৫৷ এই আইনের অন্য বিধানাবলী সাপেক্ষে, কোন প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত কোন শ্রমিক তাহার উপর দায়িত্ব বা কর্তব্য আরোপকারী কোন আইন বা কোন বিধি, প্রবিধান বা স্কীম বা কোন বিধিসম্মত আদেশের কোন বিধান লঙ্ঘন করিলে, তিনি পাঁচশত টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
বাধা প্রদানের দণ্ড
৩০৬। (১) কোন ব্যক্তি এই আইন বা বিধি, প্রবিধান বা স্কীমের অধীন দায়িত্ব পালনরত কোন কর্মকর্তাকে উহার অধীন তাহার দায়িত্ব বা কর্তব্য পালনে ইচ্ছাকৃতভাবে বাধা প্রদান করিলে অথবা উক্তরূপ কোন ব্যক্তিকে কোন প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে উহার অধীন প্রয়োজনীয় বা অনুমোদিত কোন প্রবেশ, তদন , পরীক্ষা বা পরিদর্শন করিবার জন্য যুক্তিসংগত সুযোগ দিতে ইচ্ছাকৃতভাবে অস্বীকার করিলে বা অবহেলা করিলে, তিনি 14[15[ছয় মাস] পর্যন্ত] কারাদণ্ডে, অথবা 16[17[পঁচিশ হাজার] টাকা পর্যন্ত] অর্থদণ্ডে, অথবা উভয়দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন।
 
(২) কোন ব্যক্তি উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত দায়িত্ব পালনরত কোন কর্মকর্তার তলব অনুযায়ী তাহার সম্মুখে এই আইন বা কোন বিধি, প্রবিধান বা স্কীম মোতাবেক রক্ষিত কোন রেজিস্টার, নথি বা দলিল-দস্তাবেজ হাজির করিতে ইচ্ছাকৃতভাবে অস্বীকার করিলে বা ব্যর্থ হইলে অথবা উক্তরূপ দায়িত্ব পালনরত কোন কর্মকর্তার সম্মুখে কোন ব্যক্তিকে হাজির হইতে বা তাহার জবানবন্দী গ্রহণ করিতে ইচ্ছাকৃতভাবে বাধা দিলে বা বাধা দেওয়ার চেষ্টা করিলে, তিনি তিন মাস পর্যন্ত কারাদণ্ডে, অথবা 18[ দশ হাজার] টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
অন্যান্য অপরাধের দণ্ড
৩০৭। কোন ব্যক্তি এই আইন বা কোন বিধি, প্রবিধান বা স্কীমের কোন বিধান লংঘন করিলে বা মানিতে ব্যর্থ হইলে, এবং ইহার জন্য উহাতে অন্য কোন দণ্ডের বিধান না থাকিলে, তিনি 19[20[পঁচিশ হাজার] টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে] দণ্ডনীয় হইবেন।
পূর্ব দণ্ডাজ্ঞার পর বর্ধিত দণ্ড
৩০৮৷ এই আইন বা কোন বিধি, প্রবিধান বা স্কীমের অধীন কোন অপরাধের জন্য দণ্ডাজ্ঞা প্রাপ্ত কোন ব্যক্তি পুনরায় উক্তরূপ কোন অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত হইলে, তিনি তাহার দ্বিতীয়বার অপরাধের ক্ষেত্রে উহার জন্য নির্ধারিত দণ্ডের দ্বিগুণ দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেনঃ
 
 
তবে শর্ত থাকে যে, এই ধারার উদ্দেশ্যে দ্বিতীয় বারের অপরাধ প্রথম দণ্ডাজ্ঞার দুই বত্সর পর সংঘটিত হইলে, প্রথম দণ্ডাজ্ঞার বিষয় বিবেচনায় আনা হইবে না৷
বিপজ্জনক পরিণতিসম্পন্ন আইন লংঘনের দন্ড
৩০৯৷ (১) এই অধ্যায়ের অন্যত্র যাহা কিছুই থাকুক না কেন, কোন ব্যক্তি এই আইন বা কোন বিধি, প্রবিধান বা স্কীমের কোন বিধান লঙ্ঘন করিলে, তিনি-
 
 
(ক) যদি উক্ত লংঘনের কারণে প্রাণহানী হয় তাহা হইলে চার বত্সর পর্যন্ত কারাদণ্ডে, অথবা এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবে;
 
 
(খ) যদি উক্ত লংঘনের কারণে সাংঘাতিক শারীরিক জখম হয় তাহা হইলে, দুই বত্সর পর্যন্ত কারাদণ্ডে, অথবা দশ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন; অথবা
 
 
(গ) যদি উক্ত লংঘনের কারণে কোন প্রতিষ্ঠানে কোন শ্রমিক বা অন্য কোন ব্যক্তি অন্যভাবে জখমপ্রাপ্ত হন বা তাহার অন্য কোন বিপদ সৃষ্টি হয় তাহা হইলে, ছয় মাস পর্যন্ত কারাদণ্ডে, অথবা দুই হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
 
 
(২) কোন আদালত এই ধারার অধীন অর্থদণ্ডের আদেশ প্রদানকালে দণ্ডের আদায়কৃত অর্থের সম্পূর্র্র্ণ বা কোন অংশ ক্ষতিপূরণ হিসাবে জখম প্রাপ্ত ব্যক্তিকে অথবা, তাহার মৃত্যু হইলে, তাহার আইনগত প্রতিনিধকে প্রদানের জন্য আদেশ দিতে পারিবে৷
 
 
(৩) এই আইন বা কোন বিধি, প্রবিধান বা স্কীমের উক্তরূপ লংঘনের জন্য উচ্চতর কোন শাস্তির ব্যবস্থা থাকিলে ইহার ক্ষেত্রে এই ধারার কোন কিছুই প্রযোজ্য হইবে না৷
আদালতের কতিপয় আদেশ প্রদানের ক্ষমতা
৩১০৷ (১) এই আইন বা কোন বিধি, প্রবিধান বা স্কীমের অধীন কোন অপরাধের জন্য কোন প্রতিষ্ঠানের মালিকের দণ্ড হইলে, আদালত লিখিত আদেশ দ্বারা, দণ্ডের অতিরিক্ত হিসাবে, যে কারণে অপরাধ সংঘটিত হইয়াছে সে কারণ দূরীভূত করিবার জন্য, আদেশে উল্লিখিত নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে, যাহা কোন দরখাস্তের ভিত্তিতে বর্ধিত করা যাইবে, উহাতে উল্লিখিত ব্যবস্থা গ্রহণ করিবার জন্য তাহাকে নির্দেশ দিতে পারিবে৷
 
 
(২) যে ক্ষেত্রে উপ-ধারা (১) এর অধীনে কোন আদেশ প্রদান করা হয় সেক্ষেত্রে, প্রতিষ্ঠানের মালিক আদেশের নির্দিষ্ট সময়ে বা বর্ধিত সময়ে উক্ত উপ-ধারায় উল্লিখিত কোন অপরাধ, যাহার জন্য তাহার দণ্ড হইয়াছে, অব্যাহতভাবে করিয়া যাইবার জন্য দণ্ডনীয় হইবেন না৷
 
 
(৩) যদি উক্ত সময়ের মধ্যে উপ-ধারা (১) এর অধীন প্রদত্ত আদেশ পুরাপুরিভাবে পালন করা না হয় তাহা হইলে মালিক, উক্ত সময় শেষ হইবার পর, আরও অপরাধ করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন এবং ইহার জন্য তিনি ছয় মাস পর্যন্ত কারাদণ্ডে, অথবা দুই হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন৷
বয়স প্রমাণের দায়িত্ব
৩১১৷ (১) কোন ব্যক্তি কোন নির্দিষ্ট বয়সের কম বা বেশী বয়সী হওয়ার কারণে তাহার কোন কাজ যদি এই আইনের অধীনে দণ্ডযোগ্য অপরাধ হয় এবং যদি আদালতের মতে উক্ত ব্যক্তি দৃশ্যতঃ উক্তরূপ বয়সের উপরে বা নীচে হন তাহা হইলে তিনি উক্তরূপ বয়সের উপরে বা নীচের বয়সী নহেন ইহা প্রমাণের ভার অভিযুক্ত ব্যক্তির উপর বর্তাইবে৷
 
 
(২) কোন রেজিষ্টার্ড চিকিত্সক যদি এই মর্মে প্রত্যয়নপত্র প্রদান করেন যে, তিনি কোন শ্রমিককে পরীক্ষা করিয়াছেন এবং তিনি বিশ্বাস করেন যে, ইহাতে উল্লিখিত বয়সই তাহার বয়স তাহা হইলে, এই আইনের উদ্দেশ্যে, উক্ত প্রত্যয়নপত্র উক্ত শ্রমিকের বয়স সম্পর্কে চূড়ান্ত প্রমাণ বলিয়া গণ্য হইবে৷
কোম্পানী, ইত্যাদির অপরাধ
৩১২৷ যে ক্ষেত্রে এই আইন বা কোন বিধি, প্রবিধান বা স্কীমের অধীন কোন অপরাধী কোন কোম্পানী বা অন্য কোন সংবিধিবদ্ধ সংস্থা বা কোন ফার্ম হয় সে ক্ষেত্রে, উহার কাজ কর্ম পরিচালনার ব্যাপারে সক্রিয়ভাবে জড়িত উহার প্রত্যেক পরিচালক, অংশীদার, ব্যবস্থাপক, সচিব বা অন্য কোন কর্মকর্তা বা প্রতিনিধি উক্ত অপরাধ করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন, যদি না তিনি প্রমাণ করিতে পারেন যে, অপরাধটি তাহার জ্ঞাতসারে বা সম্মতিক্রমে হয় নাই বা ইহা রোধের জন্য তিনি সাধ্যমত চেষ্টা করিয়াছিলেন৷
অপরাধ বিচারার্থ গ্রহণ
৩১৩৷ (১) শ্রম আদালত ব্যতীত অন্য কোন আদালত এই আইন বা কোন বিধি, প্রবিধান বা স্কীমের অধীন কোন অপরাধের বিচার করিবে না৷
 
 
(২) নিম্নলিখিত ব্যক্তিগণের অভিযোগ ব্যতীত, কোন শ্রম আদালত এই আইন বা কোন বিধি, প্রবিধান বা স্কীমের অধীন কোন অপরাধ বিচারার্থ গ্রহণ করিবে না, যথাঃ-
 
 
(ক) সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি বা সংক্ষুব্ধ ট্রেড ইউনিয়ন;
 
 
(খ) ত্রয়োদশ অধ্যায় বা ধারা ২৯৮ 21[বা ৩০১] এর অধীন কোন অপরাধের ক্ষেত্রে, শ্রম পরিচালক;
 
 
(গ) সপ্তদশ অধ্যায়ের অধীন কোন অপরাধের ক্ষেত্রে, ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান অথবা ভবিষ্য তহবিল নিয়ন্ত্রক;
 
 
(ঘ) অষ্টাদশ অধ্যায়ের অধীন কোন অপরাধের ক্ষেত্রে, যোগ্য কর্তৃপক্ষ;
 
 
(ঙ) অন্য কোন অপরাধের ক্ষেত্রে, প্রধান পরিদর্শক, অথবা তাহাদের অধীন এতদ্‌উদ্দেশ্যে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন কর্মকর্তা৷
অভিযুক্তি তামাদি
৩১৪৷ এই আইন বা কোন বিধি, প্রবিধান বা স্কীমে ভিন্নরূপ কিছু না থাকিলে, ইহাদের অধীন কোন অপরাধ কোন শ্রম আদালত বিচারার্থ গ্রহণ করিবে না যদি না তত্সম্পর্কে অভিযোগ অপরাধ সংগঠিত হইবার ছয় মাসের মধ্যে পেশ করা হয়৷
অপরাধের রিপোর্ট
৩১৫৷ কোন ব্যক্তি কর্তৃক এই আইন বা কোন বিধি, প্রবিধান বা স্কীমের লঙ্ঘন বা ইহা মানিয়া চলিতে অস্বীকৃতি সম্পর্কে শ্রম পরিচালক, প্রধান পরিদর্শক অথবা ভবিষ্য তহবিল নিয়ন্ত্রক, অথবা তাহাদের কোন অধস্তন কর্মকর্তার নিকট অবগতির জন্য বা যথাযথ কার্যক্রম গ্রহণের জন্য রিপোর্ট করা যাইবে৷
মামলা প্রত্যাহার
৩১৬৷ যে ব্যক্তির অভিযোগে এই আইন বা কোন বিধি, প্রবিধান বা স্কীমের অধীন কোন মামলা শুরু হইয়াছে সে ব্যক্তির দরখাস্ত ব্যতীত উক্ত মামলা প্রত্যাহার করা যাইবে নাঃ
 
 
তবে শর্ত থাকে যে, শ্রম পরিচালক বা প্রধান পরিদর্শক বা ভবিষ্য তহবিল নিয়ন্ত্রক এর অনুমতি ব্যতিরেকে তাহাদের অধস্তন কোন কর্মকর্তা কর্তৃক দায়েরকৃত কোন মামলা প্রত্যাহার করা যাইবে না৷
 
 

  • 1
    ‘‘বিধান অনুযায়ী কোনো মহিলা শ্রমিককে প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা হইতে বঞ্চিত করিলে’’ শব্দগুলি ‘‘কোনো বিধান লঙ্ঘন করিলে’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৮ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 2
    ‘‘পঁচিশ হাজার’’ শব্দগুলি ‘‘পাঁচ হাজার’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৬(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 3
    উপ-ধারা (৩) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৬(খ) ধারাবলে সংযোজিত।
  • 4
    শিরোনাম এবং উপ-ধারা (১) বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৯(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 5
    ‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলি ‘‘এক বৎসর’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৯(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 6
    ‘‘এক বৎসর’’ শব্দগুলি ‘‘দুই বৎসর’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৩৯(গ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 7
    ‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলি ‘‘এক বৎসর’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪০(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 8
    ‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলি ‘‘এক বৎসর’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪০(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 9
    ‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলি ‘‘এক বৎসর’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪১ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 10
    ‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলি ‘‘এক বৎসর’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪২ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 11
    ‘‘তিন মাস’’ শব্দগুলি ‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪৩ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 12
    ‘‘এক মাস’’ শব্দগুলি ‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪৪ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 13
    ‘‘তিন মাস’’ শব্দগুলি ‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সনের ৫৮ নং আইন) এর ৪৫ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 14
    ‘‘তিন মাস পর্যন্ত’’ শব্দগুলি ‘‘ছয় বৎসর পংর্ন্ত’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৬৬ নং আইন) এর ৬ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 15
    ‘‘ছয় মাস’’ শব্দগুলি ‘‘তিন মাস’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৭(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 16
    ‘‘পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত’’ শব্দগুলি ‘‘দুই হাজার টাকা পর্যন্ত ’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৬৬ নং আইন) এর ৬ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 17
    ‘‘পঁচিশ হাজার’’ শব্দগুলি ‘‘পাঁচ হাজার’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৭(ক) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 18
    ‘‘দশ হাজার’’ শব্দগুলি ‘‘এক হাজার’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৭(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 19
    "পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে" শব্দগুলি "তিন মাস পর্যন্ত কারাদণ্ডে, অথবা এক হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ডে, অথবা উভয় দণ্ডে" শব্দগুলি ও কমাগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০০৯ (২০০৯ সনের ৬৬ নং আইন) এর ৭ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 20
    ‘‘পঁচিশ হাজার’’ শব্দগুলি ‘‘পাঁচ হাজার’’ শব্দগুলির পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৮ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 21
    ‘‘বা ৩০১’’ শব্দ ও সংখ্যাটি ‘‘ধারা ২৯৮’’ শব্দ ও সংখ্যাটির পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৭৯ ধারাবলে সন্নিবেশিত।
Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs