প্রিন্ট ভিউ

[সেকশন সূচি]

বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬

( ২০০৬ সনের ৪২ নং আইন )

দ্বিতীয় অধ্যায়

নিয়োগ ও চাকুরীর শর্তাবলী

চাকুরীর শর্তাবলী
৩। (১) প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানে শ্রমিকগণের নিয়োগ ও তৎসংক্রান্ত আনুষঙ্গিক অন্যান্য বিষয়াদি এই অধ্যায়ের বিধান অনুযায়ী পরিচালিত হইবেঃ
 
 
তবে শর্ত থাকে যে, কোন প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক নিয়োগ সংক্রান্ত নিজস্ব চাকুরী বিধি থাকিতে পারিবে, কিন্তু এই প্রকার কোন বিধি কোন শ্রমিকের জন্য এই অধ্যায়ের কোন বিধান হইতে কম অনুকূল হইতে পারিবে না1[:
 
 
আরও শর্ত থাকে যে, এই আইন যে সকল প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয় সে সকল প্রতিষ্ঠান এই আইনে প্রদত্ত কোন সুযোগ সুবিধার চাইতে কম সুযোগ সুবিধা দিয়া কোননীতি, বিধি-বিধান, হাউজ পলিসি করিতে পারিবে না।]
 
 
(২) উপ-ধারা (১) এর শর্তাংশে উল্লিখিত চাকুরী বিধি অনুমোদনের জন্য প্রতিষ্ঠানের মালিক কর্তৃক প্রধান পরিদর্শকের নিকট পেশ করিতে হইবে, এবং প্রধান পরিদর্শক উহা প্রাপ্তির 2[নব্বই দিনের] মধ্যে তাহার বিবেচনায় যথাযথ আদেশ প্রদান করিবেন।
 
 
(৩) প্রধান পরিদর্শকের অনুমোদন ব্যতীত উপ-ধারা (২) এ উল্লিখিত কোন চাকুরী বিধি কার্যকর করা যাইবে না।
 
 
(৪) প্রধান পরিদর্শকের আদেশে সংক্ষুদ্ধ কোন ব্যক্তি আদেশ প্রাপ্তির ত্রিশ দিনের মধ্যে সরকারের নিকট আপীল পেশ করিতে পারিবেন এবং 3[সরকার উক্ত আপীল প্রাপ্তির ৪৫ (পয়তাল্লিশ) দিনের মধ্যে উহা নিষ্পত্তি করিবে এবং] এই আপীলের উপর সরকারের আদেশ চূড়ান্ত হইবে।
 
 
(৫) উপ-ধারা (২) এর কোন বিধান সরকারের মালিকানাধীন, ব্যবস্থাপনাধীন বা নিয়ন্ত্রণাধীন কোন প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হইবে না।

  • 1
    কোলন ":" প্রান্তস্থিত দাঁড়ি "।" এর পরিবর্তে প্রতিস্থাপিত এবং শর্তাংশ বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪(ক) ধারাবলে সংযোজিত।
  • 2
    "নব্বই দিনের" শব্দদ্বয় "ছয় মাসের" শব্দদ্বয়ের পরিবর্তে বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪(খ) ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
  • 3
    "সরকার উক্ত আপীল প্রাপ্তির ৪৫ (পয়তাল্লিশ) দিনের মধ্যে উহা নিষ্পত্তি করিবে এবং"শব্দগুলি "এবং" শব্দের পর বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৩০ নং আইন) এর ৪(গ) ধারাবলে সন্নিবেশিত।
Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs