প্রিন্ট ভিউ
বাংলাদেশে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে দেশে ও বিদেশে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে 1[***] বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ ট্রাস্ট নামে একটি ট্রাস্ট গঠন এবং এতদ্সংক্রান্ত আনুষঙ্গিক বিষয়ে বিধান প্রণয়নকল্পে প্রণীত আইন
যেহেতু বাংলাদেশে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে দেশে ও বিদেশে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে 2[***] বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ ট্রাস্ট নামে একটি ট্রাস্ট গঠন এবং এতদ্সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;
সেহেতু এতদ্দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল :-
১। (১) এই আইন 3[***] বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ ট্রাস্ট আইন, ২০১৬ নামে অভিহিত হইবে।
(২) সরকার, গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, যে তারিখ নির্ধারণ করিবে সেই তারিখে এই আইন কার্যকর হইবে।
* এস, আর, ও নং ১১১-আইন/২০১৬, তারিখ: ২৫ এপ্রিল, ২০১৬ ইং দ্বারা ১৯ বৈশাখ, ১৪২৩ বঙ্গাব্দ মোতাবেক ০২ মে, ২০১৬ খ্রিস্টাব্দ উক্ত আইন কার্যকর হইয়াছে।
২। বিষয় বা প্রসংগের পরিপন্থি কোন কিছু না থাকিলে, এই আইনে-
(১) ‘‘চেয়ারম্যান’’ অর্থ ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান;
(২) ‘‘ট্রাস্ট’’ অর্থ ধারা ৩ এর অধীন স্থাপিত 4[***] বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ ট্রাস্ট;
(৩) ‘‘ট্রাস্টি বোর্ড’’ অর্থ ধারা ৭ এর অধীন গঠিত ট্রাস্টি বোর্ড;
(৪) ‘‘তহবিল’’ অর্থ ধারা ১১ এ উল্লিখিত তহবিল;
(৫) ‘‘প্রবিধান’’ অর্থ এই আইনের অধীন প্রণীত প্রবিধান;
(৬) ‘‘বিধি’’ অর্থ এই আইনের অধীন প্রণীত বিধি;
(৭) ‘‘সদস্য’’ অর্থ ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য।
৩। (১) এই আইন কার্যকর হইবার পর পরই সরকার, ‘‘5[***] বিজ্ঞানও প্রযুক্তি ফেলোশিপ ট্রাস্ট’’ নামে একটি ট্রাস্ট স্থাপন করিবে।
(২) ট্রাস্ট একটি সংবিধিবদ্ধ সংস্থা হইবে এবং উহার স্থায়ী ধারাবাহিকতা ও একটি সাধারণ সীলমোহর থাকিবে এবং উহার স্থাবর ও অস্থাবর উভয় প্রকার সম্পত্তি অর্জন করিবার, অধিকারে রাখিবার ও হস্তান্তর করিবার ক্ষমতা থাকিবে এবং উহা স্বীয় নামে মামলা দায়ের করিতে পারিবে এবং উহার বিরুদ্ধেও মামলা দায়ের করা যাইবে।