প্রিন্ট ভিউ

বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী (Special Security Force) আইন, ২০২১

( ২০২১ সনের ২৪ নং আইন )

Special Security Force Ordinance, 1986 রহিতপূর্বক পুনঃপ্রণয়নকল্পে প্রণীত আইন

যেহেতু সংবিধান (পঞ্চদশ সংশোধন) আইন, ২০১১ (২০১১ সনের ১৪ নং আইন) দ্বারা ১৯৮২ সনের ২৪ মার্চ হইতে ১৯৮৬ সনের ১১ নভেম্বর পর্যন্ত সময়ের মধ্যে সামরিক ফরমান দ্বারা জারীকৃত অধ্যাদেশসমূহের অনুমোদন ও সমর্থন সংক্রান্ত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের চতুর্থ তপশিলের ১৯ অনুচ্ছেদ বিলুপ্ত হওয়ায় এবং সিভিল আপিল নং-৪৮/২০১১ তে সুপ্রীমকোর্টের আপিল বিভাগ কর্তৃক প্রদত্ত রায়ে সামরিক আইনকে অসাংবিধানিক ঘোষণাপূর্বক উহার বৈধতা প্রদানকারী সংবিধান (সপ্তম সংশোধন) আইন, ১৯৮৬ (১৯৮৬ সনের ১ নং আইন) বাতিল ঘোষিত হওয়ায় উক্ত অধ্যাদেশসমূহের কার্যকারিতা লোপ পায়; এবং

যেহেতু ২০১৩ সনের ৭ নং আইন দ্বারা উক্ত অধ্যাদেশসমূহের মধ্যে কতিপয় অধ্যাদেশ কার্যকর রাখা হয়; এবং

যেহেতু উক্ত অধ্যাদেশসমূহের আবশ্যকতা ও প্রাসঙ্গিকতা পর্যালোচনা করিয়া আবশ্যক বিবেচিত অধ্যাদেশসমূহ সকল অংশীজন ও সংশ্লিষ্ট সকল মন্ত্রণালয় বা বিভাগের মতামত গ্রহণ করিয়া প্রয়োজনীয় সংশোধন ও পরিমার্জনক্রমে বাংলায় নূতন আইন প্রণয়ন করিবার জন্য সরকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিয়াছে; এবং

যেহেতু সরকারের উপরি-বর্ণিত সিদ্ধান্তের আলোকে, Special Security Force Ordinance, 1986 (Ordinance No. XLIII of 1986) রহিতপূর্বক পুনঃপ্রণয়ন করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;

সেহেতু এতদ্দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল:-

সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন

১।   (১) এই আইন বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী (Special Security Force) আইন, ২০২১ নামে অভিহিত হইবে।

(২) ইহা অবিলম্বে কার্যকর হইবে।

সংজ্ঞা

২।   বিষয় বা প্রসঙ্গের পরিপন্থি কোনো কিছু না থাকিলে, এই আইনে-

(ক) ‘‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’’ অর্থ সরকার কর্তৃক, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের রাষ্ট্র প্রধান বা সরকার প্রধান এবং এই আইনের উদ্দেশ্যসমূহ পূরণকল্পে, অনুরূপ ব্যক্তি বলিয়া ঘোষিত অন্য কোনো ব্যক্তিও ইহার অন্তর্ভুক্ত হইবেন;

1[***]

(ঘ) ‘‘নির্ধারিত’’ অর্থ বিধি দ্বারা নির্ধারিত;

(ঙ) ‘‘বাহিনী’’ অর্থ বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী (Special Security Force);

(চ) ‘‘বিধি’’ অর্থ এই আইনের অধীন প্রণীত বিধি; এবং

(ছ) ‘‘মহাপরিচালক’’ অর্থ বাহিনীর মহাপরিচালক।

বাহিনী প্রতিষ্ঠা ও গঠন

৩।  (১) Special Security Force Ordinance, 1986 (Ordinance No. XLIII of 1986) এর অধীন প্রতিষ্ঠিত Special Security Force বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী নামে অভিহিত হইবে এবং উহা এমনভাবে বহাল থাকিবে যেন উহা এই আইনের অধীন প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে।

(২) এই আইনের বিধান অনুসারে বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী গঠিত ও পরিচালিত হইবে।

(৩) একজন মহাপরিচালক এবং সরকার কর্তৃক, সময় সময়, নির্ধারিত সংখ্যক অন্যান্য কর্মকর্তাগণের সমন্বয়ে ও পদ্ধতিতে বাহিনী গঠিত হইবে।

(৪) সংবিধানের ১৫২ অনুচ্ছেদের সংজ্ঞার্থে বাহিনী একটি শৃঙ্খলা-বাহিনী বলিয়া গণ্য হইবে।

(৫) আপাতত বলবৎ অন্য কোনো আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, সরকার, লিখিত আদেশ দ্বারা,-

(ক) প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগ সম্পর্কিত কোনো আইনসাপেক্ষে, কোনো ব্যক্তিকে, নির্ধারিত শর্তাধীনে, বাহিনীর চাকরিতে বিশেষভাবে নিযুক্ত বা অস্থায়ীভাবে সংযুক্ত করিতে পারিবে; এবং

(খ) কোনো শৃঙ্খলা-বাহিনী সম্পর্কিত কোনো আইনসাপেক্ষে, কোনো ব্যক্তিকে, নির্ধারিত শর্তাধীনে, বাহিনীর চাকরিতে প্রেষণে নিযুক্ত বা অস্থায়ীভাবে সংযুক্ত করিতে পারিবে।

মহাপরিচালক নিয়োগ, ইত্যাদি

৪।  (১) মহাপরিচালক ও বাহিনীর অন্যান্য কর্মকর্তাগণ প্রধানমন্ত্রী 2[বা, ক্ষেত্রমত, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা] কর্তৃক নিযুক্ত হইবেন।

(২) এই আইনের অন্যান্য বিধানসাপেক্ষে, মহাপরিচালক ও বাহিনীর অন্যান্য কর্মকর্তাগণের চাকরির শর্তাবলি বিধি দ্বারা নির্ধারিত হইবে।

বাহিনীর তত্ত্বাবধান

৫।   (১) বাহিনীর তত্ত্বাবধান ও নেতৃত্ব প্রধানমন্ত্রীর 3[বা, ক্ষেত্রমত, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার] উপর ন্যস্ত থাকিবে।

(২) উপ-ধারা (১) এর বিধানসাপেক্ষে, এই আইন এবং তদধীন প্রণীত বিধি অনুসারে মহাপরিচালক কর্তৃক বাহিনী পরিচালিত হইবে।

Act No. XXXIX of 1952 এর প্রয়োগ

৬।  (১) আপাতত বলবৎ অন্য কোনো আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, Army Act, 1952 (Act No. XXXIX of 1952), অতঃপর Army Act বলিয়া উল্লিখিত, এর সকল বা যে কোনো বিধান, পরিবর্তনসহ বা পরিবর্তন ব্যতীত, বাহিনীর ক্ষেত্রে প্রয়োগ করিতে পারিবে এবং এই আইন বা তদধীন প্রণীত বিধি বা বাহিনীর ক্ষেত্রে আপাতত বলবৎ অন্য কোনো আইনের যে কোনো বিধানের কার্যকরতা স্থগিত করিতে পারিবে।

(২) উক্তরূপ প্রয়োগকৃত Army Act এর বিধানাবলি বাহিনীর কর্মকর্তাগণের ক্ষেত্রে এইরূপে প্রযোজ্য হইবে যেইরূপে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একই বা সমপদমর্যাদার কর্মকর্তাগণের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়।

(৩) বাহিনীর ক্ষেত্রে Army Act এর কোনো বিধান প্রয়োগ করা হইলে, মহাপরিচালক উক্ত বিধান কার্যকর করিবার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সেনাপ্রধান যেসকল ক্ষমতা প্রয়োগ বা দায়িত্ব পালন করিতে পারেন সেই সকল ক্ষমতা প্রয়োগ ও দায়িত্ব পালন করিতে পারিবেন, এবং সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, যে কর্তৃত্ববলে বাহিনীর ক্ষেত্রে উক্ত বিধান কার্যকর করিবার লক্ষ্যে ক্ষমতা বা দায়িত্ব অন্য কোন্ কর্তৃত্ববলে প্রয়োগ করা হইবে তাহার নির্দেশ প্রদান করিতে পারিবে।

কতিপয় ক্ষেত্রে বাহিনীর কর্মকর্তা কর্তৃক পুলিশ কর্মকর্তার ক্ষমতা প্রয়োগ

৭। (১) আপাতত বলবৎ অন্য কোনো আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, তল্লাশি, আটক ও গ্রেফতারের ক্ষমতাসহ থানার একজন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার যেসকল ক্ষমতা রহিয়াছে বাহিনীর একজন কর্মকর্তার সমগ্র বাংলাদেশে সেই সকল ক্ষমতা থাকিবে, তবে এই আইনের অধীন তাহার দায়িত্ব পালনের জন্য প্রয়োজন না হইলে তিনি উক্ত ক্ষমতা প্রয়োগ করিবেন না।

(২) উপ-ধারা (১) এর অধীন বাহিনীর কর্মকর্তা কর্তৃক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কোনো ক্ষমতা প্রয়োগ করা হইলে, আপাতত বলবৎ কোনো আইনের অধীন উক্ত ক্ষমতা প্রয়োগ সম্পর্কে উক্ত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার যে সকল দায়িত্ব, বিশেষ অধিকার ও দায় থাকে বাহিনীর উক্ত কর্মকর্তারও সেই সকল দায়িত্ব, বিশেষ অধিকার ও দায় থাকিবে।

বাহিনীর ক্ষমতা ও দায়িত্ব

৮।  (১) রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী 4[বা, ক্ষেত্রমত, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা] যেখানেই অবস্থান করুন না কেন, তাহাদের দৈহিক নিরাপত্তা প্রদান করা বাহিনীর প্রধান দায়িত্ব হইবে।

(২) বাহিনী বাংলাদেশে অবস্থানরত অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকেও দৈহিক নিরাপত্তা প্রদান করিবে।

(৩) বাহিনী রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী 5[বা, ক্ষেত্রমত, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা] এবং অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির নিরাপত্তার বিঘ্ন ঘটাইতে পারে এইরূপ গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ ও আদান-প্রদান করিবে এবং তাহাদিগকে দৈহিক নিরাপত্তা প্রদানের জন্য প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করিবে।

(৪) আপাতত বলবৎ অন্য কোনো আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, এবং ধারা ৭ এর বিধানাবলিকে ক্ষুণ্ণ না করিয়া, বাহিনীর কোনো কর্মকর্তার যদি এইরূপ বিশ্বাস করিবার কারণ থাকে যে, যে স্থানে রাষ্ট্রপতি বা প্রধানমন্ত্রী 6[বা, ক্ষেত্রমত, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা] বা অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বাস করিতেছেন বা অবস্থান করিতেছেন বা যে স্থান দিয়া অতিক্রম করিতেছেন বা অতিক্রমণ আসন্ন সেইস্থানে বা স্থানের নিকট কোনো ব্যক্তির উপস্থিতি বা চলাচল রাষ্ট্রপতি বা প্রধানমন্ত্রী 7[বা, ক্ষেত্রমত, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা] বা উক্ত অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির দৈহিক নিরাপত্তার জন্য ক্ষতিকর, তাহা হইলে তিনি উক্ত ব্যক্তিকে গ্রেফতারি পরোয়ানা ব্যতীত গ্রেফতার করিতে পারিবেন এবং যদি উক্ত ব্যক্তি গ্রেফতার প্রচেষ্টায় বলপ্রয়োগক্রমে বাধা প্রদান করেন অথবা গ্রেফতার এড়াইবার চেষ্টা করেন, তাহা হইলে উক্ত কর্মকর্তা গ্রেফতার কার্যকর করণার্থে প্রয়োজনীয় সকল উপায় অবলম্বন করিতে পারিবেন এবং প্রয়োজনে, অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে যথাযথ হুঁশিয়ারি প্রদানের পর তাহার উপর গুলি বর্ষণ করিতে পারিবেন অথবা তাহার উপর এইরূপ অন্য কোনো বল প্রয়োগ করিতে পারিবেন যাহাতে তাহার মৃত্যু হয়।

অন্যান্য কর্মবিভাগের সহায়তা গ্রহণ

৯।   (১) বাহিনী উহার দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের উদ্দেশ্যে প্রয়োজন মনে করিলে, কোনো আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগ, গোয়েন্দা সংস্থা, সরকারি সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান এবং বেসরকারি সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানের নিকট সহায়তা চাহিতে পারিবে, এবং উক্তরূপ সহায়তা চাওয়া হইলে সংশ্লিষ্ট সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান বাহিনীকে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করিবে।

(২) কোনো গোয়েন্দা সংস্থা রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী 8[বা, ক্ষেত্রমত, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা] বা কোনো অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির দৈহিক নিরাপত্তা সম্পর্কে কোনো তথ্য অবগত হইলে তাৎক্ষণিকভাবে উহা বাহিনীকে অবহিত করিবে।

প্রশিক্ষণ, ইত্যাদি

১০।  বাহিনীর কর্মকর্তাগণ সরকার কর্তৃক, সময় সময়, নির্ধারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করিবেন, অস্ত্রে সজ্জিত হইবেন এবং পোশাক পরিধান করিবেন।

মামলা, ইত্যাদি দায়েরে বাধা-নিষেধ

১১।   এই আইনের কোনো বিধানের অধীন কৃত বা অভিপ্রেত কোনো কিছু সম্পর্কে বাহিনীর কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে, সরকারের লিখিত পূর্বানুমোদন ব্যতীত, কোনো ফৌজদারি, দেওয়ানি বা অন্য কোনো মামলা বা আইনগত কার্যধারা দায়ের করা যাইবে না।

বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা

১২।   এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, বিধি প্রণয়ন করিতে পারিবে।

রহিতকরণ ও হেফাজত

১৩। (১) Special Security Force Ordinance, 1986 (Ordinance No. XLIII of 1986), অতঃপর উক্ত Ordinance বলিয়া উল্লিখিত, এতদ্দ্বারা রহিত করা হইল।

(২) এই আইন কার্যকর হইবার পূর্বে উক্ত Ordinance এর অধীন গঠিত Special Security Force এ যেসকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগপ্রাপ্ত হইয়াছিলেন তাহারা বাহিনীর কর্মকর্তা ও কর্মচারী বলিয়া গণ্য হইবেন, এবং এই আইন কার্যকর হইবার অব্যবহিত পূর্বে Special Security Force এ তাহারা যে শর্ত ও মেয়াদে কর্মরত ছিলেন সেই একই শর্ত ও মেয়াদে কর্মরত থাকিবেন।

(৩) উক্ত Ordinance এর অধীন গঠিত Special Security Force এর সকল স্থাবর বা অস্থাবর সম্পত্তি, দায় ও দলিল বাহিনীর স্থাবর বা অস্থাবর সম্পত্তি, দায় ও দলিল হিসাবে গণ্য হইবে।

(৪) উক্ত Ordinance রহিত হওয়া সত্ত্বেও উহার অধীন কৃত কোনো কাজ-কর্ম, প্রণীত বিধি, জারীকৃত প্রজ্ঞাপন, আদেশ বা বিজ্ঞপ্তি, প্রদত্ত নির্দেশ অথবা গৃহীত কোনো কার্যক্রম, কার্যধারা বা ব্যবস্থা এই আইনের অধীন কৃত, প্রণীত, জারীকৃত, প্রদত্ত বা গৃহীত বলিয়া গণ্য হইবে।

ইংরেজিতে অনূদিত পাঠ প্রকাশ

১৪।  (১) এই আইন কার্যকর হইবার পর, সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, এই আইনের ইংরেজিতে অনূদিত একটি নির্ভরযোগ্য পাঠ (Authentic English Text) প্রকাশ করিতে পারিবে।

(২) এই আইন ও ইংরেজি পাঠের মধ্যে বিরোধের ক্ষেত্রে বাংলা পাঠ প্রাধান্য পাইবে।


Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs