Print View

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (সংশোধন) আইন, ২০২৩

( ACT NO. ৪৭ OF ২০২৩ )

যেহেতু নিম্নবর্ণিত উদ্দেশ্যসমূহ পূরণকল্পে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯৮ (১৯৯৮ সনের ১ নং আইন) এর অধিকতর সংশোধন সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;

সেহেতু এতদ্দ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল:-

সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন

১। (১) এই আইন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (সংশোধন) আইন, ২০২৩ নামে অভিহিত হইবে।

(২) ইহা অবিলম্বে কার্যকর হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ৪ এর সংশোধন

২। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯৮ (১৯৯৮ সনের ১ নং আইন), অতঃপর উক্ত আইন বলিয়া উল্লিখিত, এর ধারা ৪ এর উপধারা (২) এ উল্লিখিত “চ্যান্সেলর, ভাইস চ্যান্সেলর” শব্দগুলি ও কমার পরিবর্তে “আচার্য, উপাচার্য” শব্দগুলি ও কমা প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ১০ এর সংশোধন

৩। উক্ত আইনের ধারা ১০ এর-

(ক) দফা (ক)-তে উল্লিখিত “চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “আচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(খ) দফা (খ)-তে উল্লিখিত “ভাইস চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে; এবং

(গ) দফা (গ)-তে উল্লিখিত “প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপ-উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ১১ এর সংশোধন

৪।  উক্ত আইনের ধারা ১১ এর-

(ক) উপান্তটীকায় উল্লিখিত “চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “আচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(খ) উপধারা (১) এ উল্লিখিত “চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “আচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(গ) উপধারা (২) এ উল্লিখিত “চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “আচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(ঘ) উপধারা (৩) এ উল্লিখিত “চ্যান্সেলর এর” শব্দগুলির পরিবর্তে “আচার্যের” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে; এবং

(ঙ) উপধারা (৪) এ উল্লিখিত “চ্যান্সেলর এর” শব্দগুলির পরিবর্তে “আচার্যের” শব্দ এবং “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ১২ এর সংশোধন

৫।  উক্ত আইনের ধারা ১২-

(ক) এর উপান্তটীকায় উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে; এবং

(খ) তে উল্লিখিত “চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “আচার্য” শব্দ, “তিন” শব্দের পরিবর্তে “চার” শব্দ এবং “ভাইস-চ্যান্সেলর”, দুইবার উল্লিখিত, শব্দের পরিবর্তে, উভয় স্থানে, “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ১৩ এর সংশোধন

৬। উক্ত আইনের ধারা ১৩-

(ক) এর উপান্তটীকায় উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে; এবং

(খ) তে উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর”, পাঁচবার উল্লিখিত, শব্দের পরিবর্তে, সকল স্থানে, “উপাচার্য” শব্দ এবং “প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলরগণের” শব্দের পরিবর্তে “উপ-উপাচার্যগণের” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ১৪ এর সংশোধন

৭।  উক্ত আইনের ধারা ১৪ এর-

(ক) উপান্তটীকায় উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর এর” শব্দগুলির পরিবর্তে “উপাচার্যের” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(খ) উপধারা (১) এ উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(গ) উপধারা (২) এ উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ এবং “চ্যান্সেলরের” শব্দের পরিবর্তে “আচার্যের” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(ঘ) উপধারা (৩) এ উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(ঙ) উপধারা (৪) এ উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(চ) উপধারা (৫) এ উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(ছ) উপধারা (৬) এ উল্লিখিত “চ্যান্সেলরের” শব্দের পরিবর্তে “আচার্যের” শব্দ এবং “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(জ) উপধারা (৭) এ উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(ঝ) উপধারা (৮) এ উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(ঞ) উপধারা (৯) এ উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর এর” শব্দগুলির পরিবর্তে “উপাচার্যের” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(ট) উপধারা (১০) এ উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ এবং “প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপ-উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(ঠ) উপধারা (১১)-তে উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(ড) উপধারা (১২)-তে উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(ঢ) উপধারা (১৩)-তে উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর”, দুইবার উল্লিখিত, শব্দের পরিবর্তে, উভয় স্থানে, “উপাচার্য” শব্দ এবং “চ্যান্সেলর এর”, দুইবার উল্লিখিত, শব্দগুলির পরিবর্তে, উভয় স্থানে, “আচার্যের” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে; এবং

(ণ) উপধারা (১৪)-তে উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ১৫ এর সংশোধন

৮। উক্ত আইনের ধারা ১৫ এর-

(ক) উপান্তটীকায় উল্লিখিত “প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপ-উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(খ) উপধারা (১) এ উল্লিখিত “চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “আচার্য” শব্দ, “তিন” শব্দের পরিবর্তে “চার” শব্দ এবং “প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপ-উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে; এবং

(গ) উপধারা (২) এ উল্লিখিত “প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপ-উপাচার্য” শব্দ এবং “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ১৬ এর সংশোধন

৯। উক্ত আইনের ধারা ১৬ এর-

(ক) উপধারা (১) এ উল্লিখিত “চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “আচার্য” শব্দ এবং “মেয়াদের জন্য” শব্দগুলির পরিবর্তে “চার বৎসর মেয়াদের জন্য” শব্দগুলি প্রতিস্থাপিত হইবে; এবং

(খ) উপধারা (২) এ উল্লিখিত “চ্যান্সেলরকে” শব্দের পরিবর্তে “আচার্যকে” শব্দ এবং “চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “আচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ১৭ এর সংশোধন

১০। উক্ত আইনের ধারা ১৭ এর দফা (চ)-তে উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ১৮ এর সংশোধন

১১। উক্ত আইনের ধারা ১৮-তে উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ২১ এর সংশোধন

১২। উক্ত আইনের ধারা ২১ এর দফা (ঝ) এর পর নিম্নরূপ দফা (ঝঝ) সন্নিবেশিত হইবে, যথা:-

“(ঝঝ) ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (IQAC);”।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ২২ এর সংশোধন

১৩। উক্ত আইনের ধারা ২২ এর উপ-ধারা (১) এর পরিবর্তে নিম্নরূপ উপ-ধারা (১) প্রতিস্থাপিত হইবে, যথা:-

“(১) নিম্নরূপ সদস্য সমন্বয়ে সিন্ডিকেট গঠিত হইবে, যথা :-

(ক) উপাচার্য;

(খ) জাতীয় সংসদের স্পীকার কর্তৃক মনোনীত তিনজন সংসদ সদস্য যাহাদের মধ্যে ন্যূনতম একজন নারী সংসদ সদস্য হইবেন;

(গ) উপ-উপাচার্যগণ;

(ঘ) কোষাধ্যক্ষ;

(ঙ) উপাচার্য কর্তৃক, নার্সিং অনুষদের ডিনসহ, অনুষদভিত্তিক, পালাক্রমে মনোনীত চারজন ডিন;

(চ) আচার্য কর্তৃক মনোনীত অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও সহকারী অধ্যাপকগণের মধ্য হইতে একজন করিয়া মোট তিনজন শিক্ষক;

(ছ) আচার্য কর্তৃক মনোনীত দুইজন ব্যক্তি, যাহারা কোন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সদস্য অথবা চিকিৎসা ক্ষেত্রে মূল্যবান অবদান রাখিয়াছেন;

(জ) আচার্য কর্তৃক মনোনীত একাডেমিক কাউন্সিলের একজন সদস্য;

(ঝ) সরকার কর্তৃক মনোনীত সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অন্যূন যুগ্মসচিব পদমর্যাদাসম্পন্ন একজন প্রতিনিধি;

(ঞ) রকার কর্তৃক মনোনীত স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের অন্যূন যুগ্মসচিব পদমর্যাদাসম্পন্ন একজন প্রতিনিধি;

(ট) সরকার কর্তৃক মনোনীত মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিভাগের অন্যূন যুগ্মসচিব পদমর্যাদাসম্পন্ন একজন প্রতিনিধি;

(ঠ) বাংলাদেশ ফেডারেল ইউনিয়ন অব জার্নালিস্টস-এর সভাপতি;

(ড) আচার্য কর্তৃক মেডিক্যাল অথবা ডেন্টাল কলেজসমূহের অধ্যক্ষগণের মধ্য হইতে পালাক্রমে মনোনীত দুইজন অধ্যক্ষ;

(ঢ) বাংলাদেশ মেডিক্যাল এসোসিয়েশনের সভাপতি;

(ণ) বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস্ এন্ড সার্জনস্-এর প্রেসিডেন্ট;

(ত) বাংলাদেশ মেডিক্যাল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট;

(থ) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক;

(দ) স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক;

(ধ) সামরিক চিকিৎসা সার্ভিস মহাপরিদপ্তর (ডিজিএমএস)-এর মহাপরিচালক; এবং

(ন) বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)-এর একজন পূর্ণকালীন সদস্য।”।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ২৩ এর সংশোধন

১৪। উক্ত আইনের ধারা ২৩ এর-

(ক) উপধারা (১) এ উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলরের” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্যের” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(খ) উপধারা (২) এর-

(অ) দফা (ঞ)-তে উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলরের” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্যের” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে; এবং

(আ) দফা (থ)-তে উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলরের” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্যের” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ২৪ এর সংশোধন

১৫। উক্ত আইনের ধারা ২৪ এর উপ-ধারা (১) এর পরিবর্তে নিম্নরূপ উপ-ধারা (১) প্রতিস্থাপিত হইবে, যথা:-

“(১) নিম্নরূপ সদস্য সমন্বয়ে একাডেমিক কাউন্সিল গঠিত হইবে, যথা :-

(ক) উপাচার্য;

(খ) উপ-উপাচার্যগণ;

(গ) কোষাধ্যক্ষ;

(ঘ) অনুষদসমূহের ডিন;

(ঙ) খ্যাতনামা চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মধ্য হইতে আচার্য কর্তৃক মনোনীত দুইজন চিকিৎসাবিজ্ঞানী;

(চ) বিভাগসমূহের প্রধানগণ;

(ছ) অধিভুক্ত মেডিক্যাল অথবা ডেন্টাল কলেজসমূহের অধ্যক্ষগণের মধ্য হইতে আচার্য কর্তৃক মনোনীত পাঁচজন অধ্যক্ষ;

(জ) অধিভুক্ত পোস্ট গ্র্যাজুয়েট মেডিক্যাল ইনস্টিটিউটসমূহের পরিচালকগণের মধ্য হইতে আচার্য কর্তৃক মনোনীত পাঁচজন পরিচালক; এবং

(ঝ) পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা), স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর।”।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ২৫ এর সংশোধন

১৬। উক্ত আইনের ধারা ২৫ এর-

(ক) উপধারা (৩) এ উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে; এবং

(খ) উপধারা (৪) এ উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ২৬ এর সংশোধন

১৭। উক্ত আইনের ধারা ২৬ এর উপধারা (৫) এ উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলরের” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্যের” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ২৭ এর সংশোধন

১৯। উক্ত আইনের ধারা ৩০ এর-

(ক) উপধারা (১) এর-

(অ) দফা (গ)-তে উল্লিখিত “প্রো-ভাইস চ্যান্সেলরগণ” শব্দের পরিবর্তে “উপ-উপাচার্যগণ” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(আ) দফা (ছ)-তে উল্লিখিত “চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “আচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে; এবং

(খ) উপধারা (৩) এর দফা (গ)-তে উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে ‘উপাচার্য’ শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ৩০ এর সংশোধন

১৯। উক্ত আইনের ধারা ৩০ এর-

(ক) উপধারা (১) এর-

(অ) দফা (গ)-তে উল্লিখিত “প্রো-ভাইস চ্যান্সেলরগণ” শব্দের পরিবর্তে “উপ-উপাচার্যগণ” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(আ) দফা (ছ)-তে উল্লিখিত “চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “আচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে; এবং

(খ) উপধারা (৩) এর দফা (গ)-তে উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে ‘উপাচার্য’ শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ৩১ এর সংশোধন

২০। উক্ত আইনের ধারা ৩১ এর উপ-ধারা (১) এর-

(ক) দফা (ক)-তে উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে;

(খ) দফা (খ)-তে উল্লিখিত “প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলরগণ” শব্দের পরিবর্তে “উপ-উপাচার্যগণ” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে; এবং

(গ) দফা (ঘ)-তে উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ৩২ এর সংশোধন

২১। উক্ত আইনের ধারা ৩২ এর উপধারা (৩) এ উল্লিখিত “চ্যান্সেলরের”, দুইবার উল্লিখিত, শব্দের পরিবর্তে, উভয় স্থানে, “আচার্যের” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ৩৪ এর সংশোধন

২২। উক্ত আইনের ধারা ৩৪ এর উপধারা (১) এর-

(ক) দফা (ক)-তে উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ এবং “প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপ-উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে; এবং

(খ) দফা (খ)-তে উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ৪২ এর সংশোধন

২৩। উক্ত আইনের ধারা ৪২ এর উপধারা (৩) এর শর্তাংশে উল্লিখিত “চ্যান্সেলরের” শব্দের পরিবর্তে “আচার্যের” শব্দ এবং “চ্যান্সেলর এর” শব্দগুলির পরিবর্তে “আচার্যের” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ৪৬ এর সংশোধন

২৪। উক্ত আইনের ধারা ৪৬ এর-

(ক) উপধারা (১) এ উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলরের” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্যের” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে; এবং

(খ) উপধারা (৩) এ উল্লিখিত “ভাইস-চ্যান্সেলর” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্য” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ৫১ এর সংশোধন

২৫। উক্ত আইনের ধারা ৫১ এর উপধারা (১) এর পরিবর্তে নিম্নরূপ উপধারা (১) প্রতিস্থাপিত হইবে, যথা :-

“(১) বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক হিসাব ও ব্যালেন্স শীট সিন্ডিকেটের নির্দেশ অনুসারে প্রস্তুত করিতে হইবে এবং উহা, ক্ষেত্রমত, মঞ্জুরী কমিশন কর্তৃক মনোনীত ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড এ্যাকাউন্ট্যান্ট অব বাংলাদেশ (আইসিএবি) এর নিবন্ধিত চার্টার্ড এ্যাকাউন্ট্যান্ট ফার্ম এবং বাংলাদেশের মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক দ্বারা নিরীক্ষিত হইবে।”।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ৫২ এর সংশোধন

২৬। উক্ত আইনের ধারা ৫২-তে উল্লিখিত “চ্যান্সেলর এর” শব্দগুলির পরিবর্তে “আচার্যের” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ৫৫ এর সংশোধন

২৭। উক্ত আইনের ধারা ৫৫-তে উল্লিখিত ”ভাইস-চ্যান্সেলর কর্তৃক চ্যান্সেলর এর” শব্দগুলির পরিবর্তে “উপাচার্য কর্তৃক আচার্যের” শব্দগুলি এবং “চ্যান্সেলরের” শব্দের পরিবর্তে “আচার্যের” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।

১৯৯৮ সনের ১ নং আইনের ধারা ৫৭ এর সংশোধন

২৮। উক্ত আইনের ধারা ৫৭ এর উপধারা (২) এ উল্লিখিত “ভাইস চ্যান্সেলরের” শব্দের পরিবর্তে “উপাচার্যের” শব্দ প্রতিস্থাপিত হইবে।


Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs