প্রিন্ট ভিউ

নদী গবেষণা ইনষ্টিটিউট আইন, ১৯৯০

( ১৯৯০ সনের ৫৩ নং আইন )

নদী গবেষণা ইনষ্টিটিউট স্থাপনকল্পে প্রণীত আইন৷
 
 
 
যেহেতু নদী গবেষণা ইনষ্টিটিউট নামে একটি ইনষ্টিটিউট স্থাপন করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;
 
 
 
 
সেহেতু এতদ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল :-
 
 
 
সংক্ষিপ্ত শিরোনামা
১৷ এই আইন নদী গবেষণা ইনষ্টিটিউট আইন, ১৯৯০ নামে অভিহিত হইবে৷
সংজ্ঞা
২৷ বিষয় বা প্রসংগের পরিপন্থী কোন কিছু না থাকিলে, এই আইনে-
 
 
(ক)“ইনষ্টিটিউট” অর্থ এই আইনের অধীন স্থাপিত নদী গবেষণা ইনষ্টিটিউট;
 
 
(খ) “চেয়ারম্যান” অর্থ ইনষ্টিটিউটের পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান;
 
 
(গ) “বোর্ড” অর্থ ইনষ্টিটিউটের পরিচালনা বোর্ড;
 
 
(ঘ) “মহা-পরিচালক” অর্থ ইনষ্টিটিউটের মহা-পরিচালক;
 
 
(ঙ) “সদস্য” অর্থ বোর্ডের সদস্য৷
নদী গবেষণা ইনষ্টিটিউট স্থাপন
৩৷ (১) এই আইন বলবত্ হইবার পর, যতশীঘ্র সম্ভব, এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে সরকার, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, নদী গবেষণা ইনষ্টিটিউট নামে একটি ইনষ্টিটিউট স্থাপন করিবে৷
 
 
(২) ইনষ্টিটিউট একটি সংবিধিবদ্ধ সংস্থা হইবে এবং উহার স্থায়ী ধারাবাহিকতা ও একটি সাধারণ সীলমোহর থাকিবে এবং এই আইন ও বিধি সাপেক্ষে উহার স্থাবর ও অস্থাবর উভয় প্রকার সম্পত্তি অর্জন করার, অধিকারে রাখার ও হস্তান্তর করার ক্ষমতা থাকিবে এবং উহার নামে উহা মামলা দায়ের করিতে পারিবে বা উহার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা যাইবে৷
ইনষ্টিটিউটের প্রধান কার্যালয়
৪৷ ইনষ্টিটিউটের প্রধান কার্যালয় ফরিদপুর থাকিবে এবং উহা প্রয়োজনবোধে, সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে, যে কোন স্থানে শাখা কার্যালয় স্থাপন করিতে পারিবে৷
পরিচালনা ও প্রশাসন
৫৷ (১) ইনষ্টিটিউটের পরিচালনা ও প্রশাসন একটি পরিচালনা বোর্ডের উপর ন্যস্ত থাকিবে এবং ইনষ্টিটিউট যে সকল ক্ষমতা প্রয়োগ এবং কার্য সম্পাদন করিতে পারিবে বোর্ডও সেই সকল ক্ষমতা প্রয়োগ ও কার্য সম্পাদন করিতে পারিবে৷
 
 
(২) ইনষ্টিটিউট উহার কার্যাবলী সম্পাদনের ক্ষেত্রে সরকার কর্তৃক প্রদত্ত নীতি অনুসরণ করিবে৷
পরিচালনা বোর্ড
৬৷ (১) পরিচালনা বোর্ড নিম্্নবর্ণিত সদস্য সমন্বয়ে গঠিত হইবে, যথা :-
 
 
(ক) সেচ, পানি উন্নয়ন ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ মন্ত্রণালয় বা বিভাগের দায়িত্বে নিয়োজিত মন্ত্রী, যিনি উহার চেয়ারম্যানও হইবেন;
 
 
(খ) চেয়ারম্যান, জেলা পরিষদ, ফরিদপুর;
 
 
(গ) সরকার কর্তৃক মনোনীত একজন জাতীয় সংসদ সদস্য;
 
 
(ঘ) সেচ, পানি উন্নয়ন ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ মন্ত্রণালয় বা বিভাগের সচিব;
 
 
(ঙ) নৌ-পরিহন মন্ত্রণালয় বা বিভাগের সচিব;
 
 
(চ) বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য;
 
 
(ছ) বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান;
 
 
(জ) সরকার কর্তৃক মনোনীত দুইজন পানি সম্পদ প্রকৌশলী/বিজ্ঞানী;
 
 
(ঝ) নদী গবেষণা ইনষ্টিটিউটের মহা-পরিচালক, যিনি উহার সচিবও হইবেন৷
 
 
(২) উপ-ধারা ১(জ) এর অধীন মনোনীত সদস্যদ্বয় তাঁহাদের মনোনয়নের তারিখ হইতে দুই বত্সরের মেয়াদে স্বীয় পদে বহাল থাকিবেন:
 
 
তবে শর্ত থাকে যে, সরকার উক্ত মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্বেই কোন কারণ না দর্শাইয়া উক্তরূপ কোন সদস্যকে যে কোন সময় তাঁহার পদ হইতে অপসারণ করিতে পারিবে:
 
 
আরও শর্ত থাকে যে, উক্তরূপ কোন সদস্য সরকারের উদ্দেশ্যে স্বাক্ষরযুক্ত পত্রযোগে স্বীয় পদ ত্যাগ করিতে পারিবেন৷
ইনষ্টিটিউটের কার্যাবলী
৭৷ ইনষ্টিটিউটের কার্যাবলী হইবে নিম্নরূপ, যথা:-
 
 
(ক) নদী প্রশিক্ষণ, নদীর ভাংগন রোধ, বন্যা নিয়ন্ত্রণ এবং সেচ ও পানি নিষ্কাশনের প্রয়োজনে নকশা প্রণয়নের জন্য এবং নদী কৌশল, নদীর পলল নিয়ন্ত্রণ, নদীর মোহনা ও জোয়ার ভাটা সম্পর্কিত গবেষণা কাজে ভৌত মডেলের মাধ্যমে সমীক্ষা পরিচালনা করা;
 
 
(খ) পানি সম্পদ উন্নয়নের জন্য নদীর পানি প্রবাহ এবং পানি বিভাজন এলাকা, পানি বিজ্ঞান, ভূ-পরিস্থ ও ভূ-গর্ভস্থ পানি ব্যবহার এবং পরিবেশগত বিষয়াদি বিশেষতঃ লবণাক্ততার অনুপ্রবেশ এবং পানির গুণাগুণ সম্পর্কে গাণিতিক মডেলের মাধ্যমে সমীক্ষা পরিচালনা করা;
 
 
(গ) নদী প্রশিক্ষণ, নদীর ভাংগন রোধ, বন্যা নিয়ন্ত্রণ এবং সেচ ও পানি নিষ্কাশনের জন্য নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত উপকরণ পরীক্ষা এবং নির্মাণ কাজের মানের তদন্ত ও মূল্যায়ন করা;
 
 
(ঘ) উপরিউল্লিখিত বিষয়সমূহে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা এবং তত্সংশ্লিষ্ট কারিগরী বিষয়ে সাময়িকী ও প্রতিবেদন প্রকাশ করা;
 
 
(ঙ) উপরিউল্লিখিত কোন বিষয় সম্পর্কে সরকার, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বা অন্য কোন প্রতিষ্ঠানকে পরামর্শ প্রদান করা;
 
 
(চ) উহার কার্যাবলীর মত একই প্রকার কার্যে নিয়োজিত অন্য কোন দেশী বা বিদেশী সংস্থার সহিত সহযোগিতা করা এবং যৌথ কার্যক্রম পরিচালনা করা;
 
 
(ছ) উপরিউক্ত কার্যাবলী সম্পাদনের জন্য প্রয়োজনীয় যে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করা৷
বোর্ডের সভা
৮৷ (১) এই ধারার অন্যান্য বিধানাবলী সাপেক্ষে, বোর্ড উহার সভার কার্যপদ্ধতি নির্ধারণ করিতে পারিবে৷
 
 
(২) বোর্ডের সভা চেয়ারম্যান কর্তৃক নির্ধারিত স্থান ও সময়ে অনুষ্ঠিত হইবে৷
 
 
(৩) বোর্ডের সকল সভায় চেয়ারম্যান সভাপতিত্ব করিবেন এবং তাঁহার অনুপস্থিতিতে তত্কর্তৃক লিখিতভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত অন্য কোন সদস্য সভাপতিত্ব করিবেন৷
 
 
(৪) বোর্ডের সভার কোরামের জন্য পাঁচজন সদস্যের উপস্থিতির প্রয়োজন হইবে৷
 
 
(৫) বোর্ডের প্রত্যেক সদস্যের একটি করিয়া ভোট থাকিবে এবং ভোটের সমতার ক্ষেত্রে সভায় সভাপতিত্বকারী সদস্যের দ্বিতীয় বা নির্ণায়ক ভোট প্রদানের ক্ষমতা থাকিবে৷
 
 
(৬) শুধুমাত্র কোন সদস্য পদে শূন্যতা বা বোর্ড গঠনে ত্রুটি থাকার কারণে বোর্ডের কোন কার্য বা কার্যধারা অবৈধ হইবে না এবং তত্সম্পর্কে কোন প্রশ্নও উত্থাপন করা হইবে না৷
কমিটি
৯৷ বোর্ড উহার দায়িত্ব পালনে উহাকে সহায়তাদানের জন্য এক বা একাধিক কমিটি নিয়োগ করিতে পারিবে৷
ইনষ্টিটিউটের তহবিল
১০৷ (১) ইনষ্টিটিউটের একটি তহবিল থাকিবে এবং উহাতে নিম্নবর্ণিত অর্থ জমা হইবে, যথা :-
 
 
(ক) সরকার কর্তৃক প্রদত্ত অনুদান;
 
 
(খ) স্থানীয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত অনুদান;
 
 
(গ) সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে গৃহীত ঋণ;
 
 
(ঘ) ইনষ্টিটিউটের সম্পত্তি বিক্রয়লব্ধ অর্থ;
 
 
(ঙ) অন্য কোন উত্স হইতে প্রাপ্ত অর্থ৷
 
 
(২) এই তহবিল ইনষ্টিটিউটের নামে কোন তফসিলি ব্যাংকে জমা রাখা হইবে এবং বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে এই তহবিল হইতে অর্থ উঠানো যাইবে৷
 
 
(৩) এই তহবিল হইতে ইনষ্টিটিউটের প্রয়োজনীয় ব্যয় নির্বাহ করা হইবে৷
 
 
(৪) ইনষ্টিটিউট এই তহবিল সরকার কর্তৃক অনুমোদিত কোন খাতে বিনিয়োগ করিতে পারিবে৷
বাজেট
১১৷ ইনষ্টিটিউট প্রতি বত্সর সরকার কর্তৃক নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পরবর্তী অর্থ বত্সরের বার্ষিক বাজেট বিবরণী সরকারের নিকট পেশ করিবে এবং উহাতে উক্ত অর্থ বত্সরে সরকারের নিকট হইতে ইনষ্টিটিউটের কি পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন উহার উল্লেখ থাকিবে৷
হিসাব রক্ষণ ও নিরীক্ষা
১২৷ (১) ইনষ্টিটিউট যথাযথভাবে উহার হিসাব রক্ষণ করিবে এবং হিসাবের বার্ষিক বিবরণী প্রস্তুত করিবে৷
 
 
(২) বাংলাদেশের মহা-হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, অতঃপর মহা-হিসাব নিরীক্ষক নামে অভিহিত, প্রতি বত্সর ইনষ্টিটিউটের হিসাব নিরীক্ষা করিবেন এবং নিরীক্ষা রিপোর্টের একটি করিয়া অনুলিপি সরকার ও ইনষ্টিটিউটের নিকট পেশ করিবেন৷
 
 
(৩) উপ-ধারা (২) মোতাবেক হিসাব নিরীক্ষার উদ্দেশ্যে মহা-হিসাব নিরীক্ষক কিংবা তাঁহার নিকট হইতে এতদুদ্দেশ্যে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন ব্যক্তি ইনষ্টিটিউটের সকল রেকর্ড, দলিল-দস্তাবেজ, নগদ বা ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থ, জামানত, ভান্ডার এবং অন্যবিধ সম্পত্তি পরীক্ষা করিয়া দেখিতে পারিবেন এবং ইনষ্টিটিউটের কোন সদস্য বা যে কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারীকে জিজ্ঞাসাবাদ করিতে পারিবেন৷
প্রতিবেদন
১৩৷ (১) প্রতি বত্সর ৩০শে জুনের মধ্যে ইনষ্টিটিউট তত্কর্তৃক পূর্ববর্তী বত্সরের সম্পাদিত কার্যাবলীর খতিয়ান সম্বলিত একটি প্রতিবেদন সরকারের নিকট পেশ করিবে৷
 
 
(২) সরকার প্রয়োজনমত ইনষ্টিটিউটের নিকট হইতে যে কোন সময় ইনষ্টিটিউটের যে কোন বিষয়ের উপর প্রতিবেদন এবং বিবরণী আহ্বান করিতে পারিবে এবং ইনষ্টিটিউট উহা সরকারের নিকট সরবরাহ করিতে বাধ্য থাকিবে৷
মহা-পরিচালক
১৪৷ (১) ইনষ্টিটিউটের একজন মহা-পরিচালক থাকিবেন৷
 
 
(২) মহা-পরিচালক সরকার কর্তৃক নিযুক্ত হইবেন এবং তাঁহার চাকুরীর শর্তাদি সরকার কর্তৃক স্থিরীকৃত হইবে৷
 
 
(৩) মহা-পরিচালকের পদ শূন্য হইলে কিংবা অনুপস্থিতি, অসুস্থতা বা অন্য কোন কারণে মহা-পরিচালক তাঁহার দায়িত্ব পালনে অসমর্থ হইলে শূন্য পদে নব নিযুক্ত মহা-পরিচালক কার্যভার গ্রহণ না করা পর্যন্ত কিংবা মহা-পরিচালক পুনরায় স্বীয় দায়িত্ব পালনে সমর্থ না হওয়া পর্যন্ত সরকার কর্তৃক মনোনীত কোন ব্যক্তি মহা-পরিচালকরূপে দায়িত্ব পালন করিবেন৷
 
 
(৪) মহা-পরিচালক ইনষ্টিটিউটের সার্বক্ষণিক মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা হইবেন এবং তিনি-
 
 
(ক) বোর্ডের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য দায়ী থাকিবেন;
 
 
(খ) বোর্ডের নির্দেশ মোতাবেক ইনষ্টিটিউটের অন্যান্য কার্য সম্পাদন করিবেন৷
কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগ
১৫৷ ইনষ্টিটিউট উহার দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালনের জন্য প্রয়োজনীয় কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগ করিতে পারিবে এবং তাঁহাদের চাকুরীর শর্তাবলী প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত হইবে৷
সরল বিশ্বাসে কৃত কাজকর্ম রক্ষণ
১৬৷ এই আইন বা কোন বিধি বা প্রবিধানের অধীন সরল বিশ্বাসে কৃত কোন কাজের ফলে কোন ব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হইলে বা তাঁহার ক্ষতিগ্রস্ত হইবার সম্ভাবনা থাকিলে তজ্জন্য বোর্ড বা কোন সদস্য বা মহা-পরিচালক বা ইনষ্টিটিউটের অন্য কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বিরুদ্ধে কোন দেওয়ানী বা ফৌজদারী মামলা বা অন্য কোন আইনগত কার্যক্রম গ্রহণ করা যাইবে না৷
ক্ষমতা অর্পণ
১৭৷ বোর্ড উহার যে কোন ক্ষমতা বা দায়িত্ব সুনির্দিষ্ট শর্তে চেয়ারম্যান বা অন্য কোন সদস্য বা মহা-পরিচালক বা ইনষ্টিটিউটের অন্য কোন কর্মকর্তাকে অর্পণ করিতে পারিবে৷
জনসেবক
১৮৷ চেয়ারম্যান, অন্যান্য সদস্য, মহা-পরিচালক এবং প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ Penal Code (Act XLV of 1860) এর section 21 এ public servant (জনসেবক) কথাটি যে অর্থে ব্যবহৃত হইয়াছে সে অর্থে public servant (জনসেবক) বলিয়া গণ্য হইবেন৷
ইনষ্টিটিউট দোকান ইত্যাদি হিসাবে গণ্য হইবে না
 
১৯৷ আপাততঃ বলবত্ অন্য কোন আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, ইনষ্টিটিউট Shops and Establishments Act, 1965 (E.P. Act VII of 1965), The Factories Act, 1965 ( E.P. Act IV of 1965) বা The Industrial Relations Ordinance, 1969 (XXIII of 1969) এর তাত্পর্যাধীন æshop”, æcommercial establishment”, æfactory” বা æindustry” বলিয়া গণ্য হইবে না৷
বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা
২০৷ এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে সরকার, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, বিধি প্রণয়ন করিতে পারিবে৷
প্রবিধান প্রণয়নের ক্ষমতা
২১৷ এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে বোর্ড সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে এবং সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, এই আইন বা কোন বিধির সহিত অসামঞ্জস্যপূর্ণ নয় এইরূপ প্রবিধান প্রণয়ন করিতে পারিবে৷
 
 
 
 

Copyright © 2019, Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs