|
|
|
|
স্বপ্রণোদিত তথ্যপ্রকাশ অধ্যাদেশ, ২০০৮ |
|
( ২০০৮ সনের ২৭ নং অধ্যাদেশ) |
|
|
|
|
|
অনিয়ন্ত্রিত ও ব্যাপক দুর্নীতির কারণে জনস্বার্থ এবং স্বাভাবিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ব্যবসায়িক কার্যক্রম ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ও ব্যাহত হইবার এবং উহা গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রধান অন্তরায় হিসাবে বিবেচিত হইবার প্রেক্ষাপটে দেশ হইতে ক্রমবিস্তৃত ও প্রোথিত দুর্নীতি নির্মূল করা, প্রয়োজনীয় অর্থনৈতিক ও শিল্প উন্নয়ন অব্যাহত রাখা এবং রাষ্ট্রকে উক্তরূপ দুর্নীতির বিচার ও অপরাধ প্রমাণের ভার লাঘব এবং উক্ত অপরাধ বিচারের বিকল্প ব্যবস্থা হিসাবে স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশের মাধ্যমে উহা দ্রুততার সহিত নিষ্পন্নের লক্ষ্যে একটি কমিশন প্রতিষ্ঠা ও আনুষঙ্গিক বিষয়াদি সম্পর্কে বিধান করিবার উদ্দেশ্যে প্রণীত
|
|
অধ্যাদেশ
যেহেতু অনিয়ন্ত্রিত ও ব্যাপক দুর্নীতির কারণে জনস্বার্থ এবং স্বাভাবিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ব্যবসায়িক কার্যক্রম ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ও ব্যাহত হইবার এবং উহা গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রধান অন্তরায় হিসাবে বিবেচিত হইবার প্রেক্ষাপটে দেশ হইতে ক্রমবিস্তৃত ও প্রোথিত দুর্নীতি নির্মূল করা, প্রয়োজনীয় অর্থনৈতিক ও শিল্প উন্নয়নকে অব্যাহত রাখা এবং রাষ্ট্রকে উক্তরূপ দুর্নীতির বিচার ও অপরাধ প্রমাণের ভার লাঘব এবং উক্ত অপরাধ বিচারের বিকল্প ব্যবস্থা হিসাবে স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশের মাধ্যমে উহা দ্রুততার সহিত নিষ্পন্নের লক্ষ্যে একটি কমিশন প্রতিষ্ঠা এবং আনুষঙ্গিক বিষয়াদি সম্পর্কে বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়; এবং
যেহেতু সংসদ ভাঙ্গিয়া যাওয়া অবস্থায় রহিয়াছে এবং রাষ্ট্রপতির নিকট ইহা সন্তোষজনকভাবে প্রতীয়মান হইয়াছে যে, আশু ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় পরিস্থিতি বিদ্যমান রহিয়াছে;
সেহেতু গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৯৩ এর দফা (১) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি নিম্নরূপ অধ্যাদেশ প্রণয়ন ও জারী করিলেনঃ- |
|
সূচী |
|
ধারাসমূহ |
|
|
১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও মেয়াদ |
২। সংজ্ঞা |
৩। অধ্যাদেশের প্রাধান্য |
৪। কমিশন প্রতিষ্ঠা, ইত্যাদি |
৫। কমিশনের মেয়াদ, ইত্যাদি |
৬। কমিশনের গঠন, ইত্যাদি |
৭। সদস্যগণের যোগ্যতা ও অযোগ্যতা |
৮। সদস্য পদে সাময়িক শূন্যতা পূরণ |
৯। কমিশনের সভা |
১০। সদস্যগণের পদত্যাগ |
১১। সদস্যগণের পদমর্যাদা, পারিশ্রমিক ও সুবিধাদি |
১২। প্রধান নির্বাহী |
১৩। কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগ |
১৪। কমিশনের ব্যয় নির্বাহ, ইত্যাদি |
১৫। কমিশনের স্বাধীনতা, ইত্যাদি |
১৬। স্বার্থ সম্পর্কে সদস্যগণের দায়িত্ব |
১৭। দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে অনুসরণীয় শর্ত |
১৮। কমিশনের উদ্দেশ্য |
১৯। কমিশনের এখতিয়ার |
২০। গোপনীয়তা |
২১। জাতীয় সমন্বয় কমিটি, ইত্যাদি কর্তৃক রেফারেন্স প্রেরণের পদ্ধতি |
২২। আদালত কর্তৃক কমিশনে রেফারেন্স প্রেরণ, ইত্যাদি |
২৩। স্বপ্রণোদিত তথ্যপ্রকাশ দাখিলের সময়সীমা |
২৪। কমিশনের কার্যাবলী |
২৫। কমিশনের অনুকম্পা প্রদর্শনের ক্ষমতা, ইত্যাদি |
২৬। কমিশনের আদেশের পরিণতি, ইত্যাদি |
২৭। স্বপ্রণোদিত তথ্যপ্রকাশ গ্রহণে কমিশনের অস্বীকৃতি |
২৮। স্বপ্রণোদিত তথ্যপ্রকাশ পদ্ধতি, ইত্যাদি |
২৯। কমিশনকে সহায়তার ক্ষেত্রে বাধ্যবাধকতা |
৩০। স্বপ্রণোদিত তথ্যপ্রকাশের বিষয় বিবেচনার ক্ষেত্রে কমিশন কর্তৃক অনুসরণীয় নীতি |
৩১। সাব-কমিশন |
৩২। সাব-কমিশনের এখতিয়ার |
৩৩। সাব-কমিশনের কার্যাবলী |
৩৪। সাব-কমিশনের সদস্যগণের যোগ্যতা ও অযোগ্যতা |
৩৫। কমিশনের শুনানী |
৩৬। শুনানীর সময়সীমা |
৩৭। কমিশনের সহজাত ক্ষমতা |
৩৮। আইনগত প্রতিনিধিত্ব |
৩৯। অপরাধ ও দণ্ড |
৪০। ধারা ২৫ এর অধীন কমিশনের আদেশ লংঘনের দণ্ড |
৪১। ধারা ২৮ (৬) এর বিধান লংঘনের দণ্ড |
৪২। অপরাধ বিচারার্থ গ্রহণ ও বিচার |
৪৩। স্বেচ্ছায় অর্থ জমা প্রদান সংক্রান্ত বিশেষ বিধান |
৪৪। দায়মুক্তি |
৪৫। জটিলতা নিরসনে সরকারের ক্ষমতা |
৪৬। বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা |
|
|
|
|
 |
Copyright © 2010,
Legislative and Parliamentary Affairs Division
Ministry of Law, Justice and
Parliamentary Affairs |
|
|
|
|
| |